আগুনে পুড়ে গেছে ডিএনসিসি মার্কেটের ২১২ দোকান
গুলমানের
ডিএনসিসি মার্কেটের আগুনে পুড়েছে ২১২টি দোকান। আর ১৩০ জন মালিকের কয়েক
কোটি টাকার মালামাল ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। গুলশান থানার পরিদর্শক আমিনুল ইসলাম
(অপারেশন) এ তথ্য জানিয়েছেন মানবজমিনকে।
এর আগে আজ ভোর ৫টা ৪৮ মিনিটের দিকে সৃষ্ট এ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে যায় মার্কেটের বেশিরভাগ দোকান। আগুনের খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের ২০টি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। তারা সকাল ৮টা ২৫ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। কি কারণে এ অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত তা জানা যায় নি।
২০১৭ সালের ৩রা জানুয়ারি এই মার্কেট অগ্নিকাণ্ডে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়।
তখন কেউ মারা যান নি। তবে তিন শতাধিক দোকান পুড়ে সে সময়। মার্কেটের একাংশ ধসে পড়ে। তাতে কয়েক শত কোটি টাকার ক্ষতি হয়।
উল্লেখ্য, এর মাত্র দু’দিন আগে বনানিতে এফআর টাওয়ারে অগ্নিকাণ্ডে কমপক্ষে ২৫ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন প্রায় একশত মানুষ।
এর আগে আজ ভোর ৫টা ৪৮ মিনিটের দিকে সৃষ্ট এ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে যায় মার্কেটের বেশিরভাগ দোকান। আগুনের খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের ২০টি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। তারা সকাল ৮টা ২৫ মিনিটের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। কি কারণে এ অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত তা জানা যায় নি।
২০১৭ সালের ৩রা জানুয়ারি এই মার্কেট অগ্নিকাণ্ডে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়।
তখন কেউ মারা যান নি। তবে তিন শতাধিক দোকান পুড়ে সে সময়। মার্কেটের একাংশ ধসে পড়ে। তাতে কয়েক শত কোটি টাকার ক্ষতি হয়।
উল্লেখ্য, এর মাত্র দু’দিন আগে বনানিতে এফআর টাওয়ারে অগ্নিকাণ্ডে কমপক্ষে ২৫ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন প্রায় একশত মানুষ।
নিঃস্ব হয়ে গেলাম, মাথা তুলে দাঁড়াতে পারব না
আগুনে
ক্ষতিগ্রস্থ দোকান মালিক লিটন জানান, প্রায় কোটি টাকার মালামাল ছিল তার।
এই মার্কেটে তার ছিল ৮ টি দোকান। যেসব দোকান ছিল মুদি দোকান। ছিল বেবি ফুড,
তেল, চাল, ডাল, মশলা ইত্যাদি। তিনি বলেন, তার প্রায় কোটি টাকার মালামাল
ক্ষতি হয়েছে। তিনি আরো বলেন, নিঃস্ব, ফকির হয়ে গেলাম। আর মাথা তুলে দাড়াতে
পারব না। ব্যাংকে লোন আছে আমার।
মার্কেটে প্লাস্টিক সামগ্রী ও কাপড়ের দোকান ছিল আমেনা বেগমের। তিনি গতকাল আড়াই লাখ টাকার পণ্য এনেছেন। আর আজ সকালেই আগুনে সব পুড়ে ছাই।
আজ বিক্রি করতে গতকাল রাতে ৬০ হাজার টাকার মাছ এনেছেন সজিব মিয়া। এই টাকার মধ্যে ৪০ হাজার টাকাই ধারে। এই মাছের সঙ্গে জ্বলে গেছে সজিব মিয়ার স্বপ্নও। শুধু সজিব মিয়া, আমেনা বেগম, লিটন নন এরকম অন্তত দেড়শো ব্যবসায়ীর দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে গুলশান ডিএনসিসি মার্কেটে। যাদের সকলেই প্রায় সর্বশান্ত। দিকবিদিক ছুটছেন তারা, কি করবেন এখন?
মার্কেটে প্লাস্টিক সামগ্রী ও কাপড়ের দোকান ছিল আমেনা বেগমের। তিনি গতকাল আড়াই লাখ টাকার পণ্য এনেছেন। আর আজ সকালেই আগুনে সব পুড়ে ছাই।
আজ বিক্রি করতে গতকাল রাতে ৬০ হাজার টাকার মাছ এনেছেন সজিব মিয়া। এই টাকার মধ্যে ৪০ হাজার টাকাই ধারে। এই মাছের সঙ্গে জ্বলে গেছে সজিব মিয়ার স্বপ্নও। শুধু সজিব মিয়া, আমেনা বেগম, লিটন নন এরকম অন্তত দেড়শো ব্যবসায়ীর দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে গুলশান ডিএনসিসি মার্কেটে। যাদের সকলেই প্রায় সর্বশান্ত। দিকবিদিক ছুটছেন তারা, কি করবেন এখন?
No comments