ইয়েমেনে সৌদি জোটের বিমান হামলায় নিহত ৫৫
সৌদি
আরব ও আরব আমিরাত জোটের বিমান হামলায় ইয়েমেনে নারী ও শিশুসহ কমপক্ষে ৫৫ জন
নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো ১২৪ জন। হুতি বিদ্রোহী পরিচালিত
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এ খবর দিয়েছে অনলাইন আল-জাজিরা।
খবরে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার ইয়েমেনের হোদেইদাহ নামক শহরের লোহিত সাগরের একটি সমুদ্রবন্দরে এ হামলার ঘটনা ঘটে। শহরটির আল-থাওরা হাসপাতাল ও গুরুত্বপূর্ণ মৎস্য পরিবহন বন্দরকে লক্ষ্য করে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন জোট বিমান হামলা চালালে হতাহতের এ ঘটনা ঘটে। তবে চীনের বার্তা সংস্থা শিনহুয়া জানিয়েছে, হামলায় মৃতের সংখ্যা ৭০ ছাড়িয়েছে।
হুতি নেতৃত্বাধীন সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী তাহা আল-মুতাওয়াকিল জানিয়েছেন, আহতের সংখ্যা এত বেশি যে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ সকলের চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হিমশিম খাচ্ছে। পুনরায় বিমান হামলার ভয়ে অ্যাম্বুলেন্সগুলো আহতের রাজধানী সানা কিংবা আশেপাশের কোনো শহরে নিয়ে যেতে পারছে না। আন্তর্জাতিক রেডক্রস পরিচালিত আল-থাওরা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তাদের পক্ষে ৫০ জনের বেশি চিকিৎসা দেয়া সম্ভব না। শুধুমাত্র গুরুতর আহতদের চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। অন্যদের দ্রুত রাজধানী সানায় নিয়ে যেতে হবে। হুতি পরিচালিত সংবাদ সংস্থা সাবাকে মুতাওয়াকিল বলেছেন, হোদেইদা হতে আরব জোট যা করেছে তা জঘন্যতম অপরাধ। এ হত্যাকাণ্ডের দায়ভার যুক্তরাষ্ট্রকেও নিতে হবে।
২০১৫ সালের মার্চ থেকে ইয়েমেনে হুতিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে আসছে সৌদি আরব ও আরব আমিরাত। তারা ইয়েমেনের সাবেক প্রেসিডেন্ট আবু-রাব্বু মনসুর হাদিকে পুনরায় ক্ষমতায় বসানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ যুদ্ধে দেশ দুটিকে সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। তাদের হামলায় ইয়েমেনে এ পর্যন্ত নিহত হয়েছেন অন্তত ১০,০০০ জন। একই সঙ্গে, সৃষ্ট কৃত্রিম দুর্ভিক্ষের কারণে অনাহারে আরো লক্ষাধিক শিশু মারা গেছে।
খবরে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার ইয়েমেনের হোদেইদাহ নামক শহরের লোহিত সাগরের একটি সমুদ্রবন্দরে এ হামলার ঘটনা ঘটে। শহরটির আল-থাওরা হাসপাতাল ও গুরুত্বপূর্ণ মৎস্য পরিবহন বন্দরকে লক্ষ্য করে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন জোট বিমান হামলা চালালে হতাহতের এ ঘটনা ঘটে। তবে চীনের বার্তা সংস্থা শিনহুয়া জানিয়েছে, হামলায় মৃতের সংখ্যা ৭০ ছাড়িয়েছে।
হুতি নেতৃত্বাধীন সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী তাহা আল-মুতাওয়াকিল জানিয়েছেন, আহতের সংখ্যা এত বেশি যে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ সকলের চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হিমশিম খাচ্ছে। পুনরায় বিমান হামলার ভয়ে অ্যাম্বুলেন্সগুলো আহতের রাজধানী সানা কিংবা আশেপাশের কোনো শহরে নিয়ে যেতে পারছে না। আন্তর্জাতিক রেডক্রস পরিচালিত আল-থাওরা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তাদের পক্ষে ৫০ জনের বেশি চিকিৎসা দেয়া সম্ভব না। শুধুমাত্র গুরুতর আহতদের চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। অন্যদের দ্রুত রাজধানী সানায় নিয়ে যেতে হবে। হুতি পরিচালিত সংবাদ সংস্থা সাবাকে মুতাওয়াকিল বলেছেন, হোদেইদা হতে আরব জোট যা করেছে তা জঘন্যতম অপরাধ। এ হত্যাকাণ্ডের দায়ভার যুক্তরাষ্ট্রকেও নিতে হবে।
২০১৫ সালের মার্চ থেকে ইয়েমেনে হুতিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে আসছে সৌদি আরব ও আরব আমিরাত। তারা ইয়েমেনের সাবেক প্রেসিডেন্ট আবু-রাব্বু মনসুর হাদিকে পুনরায় ক্ষমতায় বসানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ যুদ্ধে দেশ দুটিকে সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। তাদের হামলায় ইয়েমেনে এ পর্যন্ত নিহত হয়েছেন অন্তত ১০,০০০ জন। একই সঙ্গে, সৃষ্ট কৃত্রিম দুর্ভিক্ষের কারণে অনাহারে আরো লক্ষাধিক শিশু মারা গেছে।
No comments