যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্রদের সামরিক শ্রেষ্ঠত্ব চ্যালেঞ্জ করছে চীন, রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্র
ও তার মিত্রদের সামরিক শ্রেষ্ঠত্বকে চ্যালেঞ্জ করছে চীন ও রাশিয়া।
পশ্চিমারা এক্ষেত্রে যে কৌশলগত সুবিধা এতদিন ভোগ করেছে তারা তা আর পারবে
না। বার্কিস এক রিপোর্টে এসব কথা বলেছে শীর্ষ স্থানীয় থিংক ট্যাংক
প্রতিষ্ঠান। ‘দ্য মিলিটারি ব্যালেন্স ২০১৮’ রিপোর্টে এ হুঁশিয়ারি দিয়েছে
ইন্টারন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব স্ট্রাটেজিক স্টাডিজ (আইআইএসএস)। এতে বলা
হয়েছে, বৃহৎ শক্তিগুলোর মধ্যে যুদ্ধ অপরিহার্য না হলেও সম্ভাব্য একটি
সংঘাতের জন্য পর্যায়ক্রমিকভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছে ওয়াশিংটন, মস্কো ও বেইজিং।
চীন কিভাবে তার অস্ত্রশস্ত্র বৃদ্ধি করছে তার বিস্তারিত রয়েছে ওই
রিপোর্টে।
বলা হয়েছে, ২০২০ সালের মধ্যে চীনের সার্ভিসে প্রবেশ করছে যুদ্ধবিমান চেংডু জে-২০। এ দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্র পিছিয়ে পড়ছে। এ ছাড়া আকাশ থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা পিএল-১৫ আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। নৌবাহিনীও আধুনিকায়ন করছে চীন। গত ১৫ বছরে চীন এ কর্মসূচিতে অনেক নতুন নতুন অস্ত্র যুক্ত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে অধিকতর রণতরী, ডেস্ট্রয়ার, যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিন। জাপান, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া মিলে মোট যে পরিমাণ অস্ত্র রয়েছে নৌবাহিনীর কাছে চীন একার কাছে আছে তার চেয়ে বেশি। তাদের কাছে আছে নতুন নতুন যুদ্ধবিমান। তাদের নৌবাহিনীতে যুক্ত হয়েছে টাইপ-০৫৫ ক্রুজার। এটি ইউরোপের উপকূলে মোতায়েন হতে পারে। তবে সামরিকীকরণে অস্ত্র সমৃদ্ধ হওয়া রাশিয়ার ক্ষেত্রে ধীরগতিতে হয়েছে। সেখানে রয়েছে তহবিলে সঙ্কট। রয়েছে শিল্প বিষয়ক বিভিন্ন জটিলতা। তারা সিরিয়া ও ইউক্রেনে বাস্তব যুদ্ধ থেকে শিক্ষা নিচ্ছে। তারা সাইবার হামলার মাধ্যমে সক্ষমতা অর্জন করছে। আইআইএসএসের মহাপরিচালক ও নির্বাহী পরিচালক ড. জন চিপম্যান এসব কথা বলেছেন।
বলা হয়েছে, ২০২০ সালের মধ্যে চীনের সার্ভিসে প্রবেশ করছে যুদ্ধবিমান চেংডু জে-২০। এ দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্র পিছিয়ে পড়ছে। এ ছাড়া আকাশ থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা পিএল-১৫ আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। নৌবাহিনীও আধুনিকায়ন করছে চীন। গত ১৫ বছরে চীন এ কর্মসূচিতে অনেক নতুন নতুন অস্ত্র যুক্ত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে অধিকতর রণতরী, ডেস্ট্রয়ার, যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিন। জাপান, ভারত ও দক্ষিণ কোরিয়া মিলে মোট যে পরিমাণ অস্ত্র রয়েছে নৌবাহিনীর কাছে চীন একার কাছে আছে তার চেয়ে বেশি। তাদের কাছে আছে নতুন নতুন যুদ্ধবিমান। তাদের নৌবাহিনীতে যুক্ত হয়েছে টাইপ-০৫৫ ক্রুজার। এটি ইউরোপের উপকূলে মোতায়েন হতে পারে। তবে সামরিকীকরণে অস্ত্র সমৃদ্ধ হওয়া রাশিয়ার ক্ষেত্রে ধীরগতিতে হয়েছে। সেখানে রয়েছে তহবিলে সঙ্কট। রয়েছে শিল্প বিষয়ক বিভিন্ন জটিলতা। তারা সিরিয়া ও ইউক্রেনে বাস্তব যুদ্ধ থেকে শিক্ষা নিচ্ছে। তারা সাইবার হামলার মাধ্যমে সক্ষমতা অর্জন করছে। আইআইএসএসের মহাপরিচালক ও নির্বাহী পরিচালক ড. জন চিপম্যান এসব কথা বলেছেন।
No comments