সঙ্কট সমাধানে তৃতীয় কোনো ফর্মুলায় যেতে হবে : ড. ইমতিয়াজ আহমেদ
আর্ন্তজাতিক
রাজনীতি বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আর্ন্তজাতিক সম্পর্ক বিভাগের
অধ্যাপক ড. ইমতিয়াজ আহমেদ বলেছেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রধান দুই পক্ষের
২৫% থেকে ৩৫% কোর সাপোর্ট রয়েছে, যা কখনো সরানো যাবে না। মাঝখানে কিছু
ভাসমান ভোট থাকে তারা পরিবর্তিত হলে সরকার পরিবর্তন হয়। আর সরকার পরিবর্তীত
হলে হেরে যাওয়া দলের উপর এক ধরনের সুনামি চলে আসার ভয় থাকে বলে কেউ
নির্বাচন দিতে চায় না। সে জন্য বিরোধী দলের জন্য একটা জায়গা দিতে হবে, যাতে
নির্বাচনে হেরে গেলে তারা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। বর্তমান প্রেক্ষাপটে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ফর্মুলায় যেমন সম্ভভ নয়, তেমনি ৫ জানুয়ারির ফর্মুলাও
আর সম্ভব নয়। তাই তৃতীয় কোনো গ্রহণযোগ্য ফর্মুলায় যেতে হবে যা না
তত্ত্বাবধায়ক সরকার না ৫ জানুয়ারির পদ্ধতি। এ জন্য এবার শুধু রাজনৈতিক
চুক্তি নয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একটা সামাজিক চুক্তিরও প্রয়োজন রয়েছে।
আজ রোববার সকালে তেজগাঁওস্থ এফডিসি মিলনায়তনে এক পাবলিক পার্লামেন্ট বিতর্ক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
ডিবেট ফর ডেমোক্রসি আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ।
দেশের বর্তমান রাজনৈতিক সঙ্কট সমাধানের নানা বিষয় নিয়ে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় সরকারি দল ইডেন মহিলা কলেজ বিরোধী দল হিসেবে প্রাইম ইউনিভার্সিটিকে পরাজিত করে তৃতীয় স্থান অধিকার করে।
অনুষ্ঠানে শান্তিরক্ষিতে নিয়োজিত বাংলাদেশের সশস্র বাহিনীর সদস্যদের প্রসঙ্গে ড. ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, বাংলাদেশ এক নম্বর শান্তিরক্ষী দেশ হিসেবে নিজের দেশে যদি শান্তি না থাকে তাহলে বিদেশীদের কাছে প্রশ্ন আসতে পারে তোমার নিজের দেশেই তো শান্তি নেই। কিন্তু বাইরের দেশে শান্তি রক্ষা করে বেড়াও এটা কেমন করে সম্ভব।
হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ বলেন, দেশের বর্তমান সমস্যা যত দ্রুত উত্তরণ করা হবে তত তাড়াতাড়ি দেশের মানুষ অস্থিতিশীল ও শ্বাসরুদ্ধকর পরিবেশ থেকে মুক্তি পাবে। পারস্পরিক আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষকে এগিয়ে এসে এই সঙ্কট সমাধান জরুরি। তাই দেশের ১৬ কোটি মানুষ তাকিয়ে রয়েছে দেশের দুই প্রধান দলের নেত্রী যথাক্রমে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা এবং ২০ দলীয় জোট নেত্রী বিএনপি চেয়ারপারস খালেদা জিয়ার দিকে। তা না হলে এ সঙ্কট মহসঙ্কটে রূপ নেবে। ফলে জনগণ রাজনীতিবিদদের উপর ভীতশ্রদ্ধ হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে।
আজ রোববার সকালে তেজগাঁওস্থ এফডিসি মিলনায়তনে এক পাবলিক পার্লামেন্ট বিতর্ক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
ডিবেট ফর ডেমোক্রসি আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনটির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ।
দেশের বর্তমান রাজনৈতিক সঙ্কট সমাধানের নানা বিষয় নিয়ে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় সরকারি দল ইডেন মহিলা কলেজ বিরোধী দল হিসেবে প্রাইম ইউনিভার্সিটিকে পরাজিত করে তৃতীয় স্থান অধিকার করে।
অনুষ্ঠানে শান্তিরক্ষিতে নিয়োজিত বাংলাদেশের সশস্র বাহিনীর সদস্যদের প্রসঙ্গে ড. ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, বাংলাদেশ এক নম্বর শান্তিরক্ষী দেশ হিসেবে নিজের দেশে যদি শান্তি না থাকে তাহলে বিদেশীদের কাছে প্রশ্ন আসতে পারে তোমার নিজের দেশেই তো শান্তি নেই। কিন্তু বাইরের দেশে শান্তি রক্ষা করে বেড়াও এটা কেমন করে সম্ভব।
হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ বলেন, দেশের বর্তমান সমস্যা যত দ্রুত উত্তরণ করা হবে তত তাড়াতাড়ি দেশের মানুষ অস্থিতিশীল ও শ্বাসরুদ্ধকর পরিবেশ থেকে মুক্তি পাবে। পারস্পরিক আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষকে এগিয়ে এসে এই সঙ্কট সমাধান জরুরি। তাই দেশের ১৬ কোটি মানুষ তাকিয়ে রয়েছে দেশের দুই প্রধান দলের নেত্রী যথাক্রমে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা এবং ২০ দলীয় জোট নেত্রী বিএনপি চেয়ারপারস খালেদা জিয়ার দিকে। তা না হলে এ সঙ্কট মহসঙ্কটে রূপ নেবে। ফলে জনগণ রাজনীতিবিদদের উপর ভীতশ্রদ্ধ হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিতে পারে।
No comments