ক্যামেরনের ব্যয় হ্রাস পরিকল্পনা বাস্তবায়ন কঠিন হয়ে পড়ল
লন্ডনসহ কয়েকটি শহরে সহিংসতার পর ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের জন্য সরকারি ব্যয় সংকোচন পরিকল্পনা বিশেষ করে, পুলিশ বাহিনীর ব্যয় হ্রাসের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন কঠিন হয়ে পড়ল।
কনজারভেটিভ দলের নেতা ক্যামেরন গত বৃহস্পতিবার জোর দিয়ে জানিয়েছেন, দাঙ্গা ও লুটপাটের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের খুঁজে বের করে শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে। একই সঙ্গে দাঙ্গা মোকাবিলায় প্রথম দিকে পুলিশের ভূমিকার সমালোচনা করেছেন তিনি।
গত সপ্তাহে পুলিশের গুলিতে এক ট্যাক্সিযাত্রী নিহত হওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র শুরু হয় বিক্ষোভ। একপর্যায়ে তা ছড়িয়ে পড়ে লন্ডন ও আশপাশের কয়েকটি শহরে। চার রাত ধরে এ বিক্ষোভের সময় ব্যাপক লুটপাট, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
এই লুটপাট ও দাঙ্গার পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে কি না, তা এখনো পরিষ্কার নয়। যদিও প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন বলেছেন, কোনো রাজনৈতিক বিক্ষোভ বা প্রতিবাদ নয়, এটা স্রেফ লুটপাটের ঘটনা। কিন্তু এ ঘটনা সামলাতে পুলিশের কার্যকারিতা নিয়ে সবাই এখন প্রশ্ন তুলছেন। এ অবস্থায় পুলিশ বাহিনীর সদস্যসংখ্যা ও ব্যয় হ্রাসের পরিকল্পনা কার্যকর করা ক্যামেরনের জন্য কঠিন হয়ে পড়বে। অনেকে আশঙ্কা করছেন, ভবিষ্যতে আবার এ ধরনের দাঙ্গার ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ কীভাবে তা সামাল দেবে।
বিভিন্ন সম্প্রদায়ের নেতা এবং অনেক বিশ্লেষক বলছেন, দারিদ্র্য, বেকারত্ব ও আরও অনেক ক্ষেত্রের দুরবস্থা তরুণ প্রজন্ম মেনে নিতে পারছে না। তাঁদের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে এভাবে। এর ওপর সরকারি সেবা প্রতিষ্ঠানে ব্যয় হ্রাসে দরিদ্রশ্রেণী আরও বেশি অসহায় হয়ে পড়ছে।
বিরোধী দল লেবার পার্টির নেতা এড মিলিব্যান্ড এ ঘটনার জন্য সরাসরি সরকারের ব্যয় হ্রাস পরিকল্পনাকে দায়ী করছেন না। তবে তিনি বিবিসিকে বলেছেন, ব্যয় হ্রাস সমাজের জন্য শুভ হবে না।
কনজারভেটিভ দলের নেতা ক্যামেরন গত বৃহস্পতিবার জোর দিয়ে জানিয়েছেন, দাঙ্গা ও লুটপাটের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের খুঁজে বের করে শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে। একই সঙ্গে দাঙ্গা মোকাবিলায় প্রথম দিকে পুলিশের ভূমিকার সমালোচনা করেছেন তিনি।
গত সপ্তাহে পুলিশের গুলিতে এক ট্যাক্সিযাত্রী নিহত হওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র শুরু হয় বিক্ষোভ। একপর্যায়ে তা ছড়িয়ে পড়ে লন্ডন ও আশপাশের কয়েকটি শহরে। চার রাত ধরে এ বিক্ষোভের সময় ব্যাপক লুটপাট, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
এই লুটপাট ও দাঙ্গার পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে কি না, তা এখনো পরিষ্কার নয়। যদিও প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন বলেছেন, কোনো রাজনৈতিক বিক্ষোভ বা প্রতিবাদ নয়, এটা স্রেফ লুটপাটের ঘটনা। কিন্তু এ ঘটনা সামলাতে পুলিশের কার্যকারিতা নিয়ে সবাই এখন প্রশ্ন তুলছেন। এ অবস্থায় পুলিশ বাহিনীর সদস্যসংখ্যা ও ব্যয় হ্রাসের পরিকল্পনা কার্যকর করা ক্যামেরনের জন্য কঠিন হয়ে পড়বে। অনেকে আশঙ্কা করছেন, ভবিষ্যতে আবার এ ধরনের দাঙ্গার ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ কীভাবে তা সামাল দেবে।
বিভিন্ন সম্প্রদায়ের নেতা এবং অনেক বিশ্লেষক বলছেন, দারিদ্র্য, বেকারত্ব ও আরও অনেক ক্ষেত্রের দুরবস্থা তরুণ প্রজন্ম মেনে নিতে পারছে না। তাঁদের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে এভাবে। এর ওপর সরকারি সেবা প্রতিষ্ঠানে ব্যয় হ্রাসে দরিদ্রশ্রেণী আরও বেশি অসহায় হয়ে পড়ছে।
বিরোধী দল লেবার পার্টির নেতা এড মিলিব্যান্ড এ ঘটনার জন্য সরাসরি সরকারের ব্যয় হ্রাস পরিকল্পনাকে দায়ী করছেন না। তবে তিনি বিবিসিকে বলেছেন, ব্যয় হ্রাস সমাজের জন্য শুভ হবে না।
No comments