রুবচিচের ২৭-এ ডেনিশ খেলোয়াড়
পাকিস্তানের বিপক্ষে দুটি ম্যাচের জন্য ২৭ জনের প্রাথমিক দলে তিনটি চমক দিয়েছেন রবার্ট রুবচিচ। জামাল ভুঁইয়া নামের বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ডেনমার্কের খেলোয়াড় আছেন বড় চমক হয়ে। জাতীয় দল থেকে নিজেদের সরিয়ে নেওয়া ডিফেন্ডার রজনী ও মিডফিল্ডার মতিউর মুন্নার ক্যাম্পে ডাক পাওয়াও একটা চমক।
তবে জাতীয় দলের ক্রোয়েশিয়ান কোচ বিবেচনায় রাখেননি শেখ জামালের স্ট্রাইকার এনামুল ও ডিফেন্ডার ওয়ালি ফয়সালকে। চলমান বাংলাদেশ লিগে শেখ জামালের নিয়মিত চার বিদেশি খেলানোর ‘বলি’-ই হলেন তাঁরা। একই কারণে ভুক্তভোগী হতে পারতেন এমিলি, তবে এই স্ট্রাইকারকে ডেকেছেন কোচ। ওয়ালিকে রক্ষণে আর অপরিহার্য ভাবছেন না। রুবচিচের দলে একেবারেই নতুন মুখ ফরাশগঞ্জ স্ট্রাইকার সোহেল রানা।
বলাই বাহুল্য, জামাল ভুঁইয়াও নতুন মুখ। কোপেনহেগেনের দ্বিতীয় বিভাগের দল (অনূর্ধ্ব-২৩) হেলেরাপ আইকে-তে খেলেন। ডেনিশ পাসপোর্টধারী এই তরুণ বাংলাদেশের পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেছেন। পাসপোর্ট পেলে বাংলাদেশে আসবেন এবং পছন্দ হলে তবেই তাঁকে দলে রাখা হবে। টিকবেন কি না প্রশ্ন আছে। এর আগে ইংল্যান্ড থেকেও কয়েকজন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এসেছিলেন বাংলাদেশ দলে খেলতে। কিন্তু কোচের আস্থা অর্জন করতে ব্যর্থ হয়ে একদিন পরই ফিরতি বিমান ধরেছেন।
সর্বশেষ মিয়ানমার সফরে অসুস্থতার কারণে যেতে না পারা গোলরক্ষক আমিনুল ফিরেছেন। ফিরছেন ২০০৯ সালে সর্বশেষ চ্যালেঞ্জ কাপে খেলা রজনীও। ডাক পাওয়ার খবর পেয়ে বললেন, ‘কোচ যখন ডেকেছেন। আমি যাব।’ মতিউর মুন্নাও কোচের ডাকে সাড়া দেবেন বলে জানা গেছে। এতে খুশি রুবচিচ। কেননা, পাকিস্তানের বিপক্ষে বিশ্বকাপ প্রাক-বাছাইয়ে ২৯ জুন (ঢাকায়) ও ৩ জুলাই ফিরতি ম্যাচ উতরে যাওয়ার জন্য কোচের যে অভিজ্ঞ খেলোয়াড় দরকার।
২৭ খেলোয়াড়: গোলরক্ষক— আমিনুল, বিপ্লব, মামুন, নেহাল। ডিফেন্ডার—রজনী, আরিফুল, মামুন মিয়া, উত্তম, ইউসুফ আলী, রেজাউল, লিংকন, ইয়ামিন মুন্না, নাসির। মাঝমাঠ—মামুনুল, রাজু, জাহিদ, মতিউর মুন্না, শাকিল, কমল, মারুফ, মিশু। আক্রমণভাগ—এমিলি, মিঠুন, শাখাওয়াত রনি, ইউসুফ, সোহেল রানা, জামাল ভুঁইয়া।
তবে জাতীয় দলের ক্রোয়েশিয়ান কোচ বিবেচনায় রাখেননি শেখ জামালের স্ট্রাইকার এনামুল ও ডিফেন্ডার ওয়ালি ফয়সালকে। চলমান বাংলাদেশ লিগে শেখ জামালের নিয়মিত চার বিদেশি খেলানোর ‘বলি’-ই হলেন তাঁরা। একই কারণে ভুক্তভোগী হতে পারতেন এমিলি, তবে এই স্ট্রাইকারকে ডেকেছেন কোচ। ওয়ালিকে রক্ষণে আর অপরিহার্য ভাবছেন না। রুবচিচের দলে একেবারেই নতুন মুখ ফরাশগঞ্জ স্ট্রাইকার সোহেল রানা।
বলাই বাহুল্য, জামাল ভুঁইয়াও নতুন মুখ। কোপেনহেগেনের দ্বিতীয় বিভাগের দল (অনূর্ধ্ব-২৩) হেলেরাপ আইকে-তে খেলেন। ডেনিশ পাসপোর্টধারী এই তরুণ বাংলাদেশের পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেছেন। পাসপোর্ট পেলে বাংলাদেশে আসবেন এবং পছন্দ হলে তবেই তাঁকে দলে রাখা হবে। টিকবেন কি না প্রশ্ন আছে। এর আগে ইংল্যান্ড থেকেও কয়েকজন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এসেছিলেন বাংলাদেশ দলে খেলতে। কিন্তু কোচের আস্থা অর্জন করতে ব্যর্থ হয়ে একদিন পরই ফিরতি বিমান ধরেছেন।
সর্বশেষ মিয়ানমার সফরে অসুস্থতার কারণে যেতে না পারা গোলরক্ষক আমিনুল ফিরেছেন। ফিরছেন ২০০৯ সালে সর্বশেষ চ্যালেঞ্জ কাপে খেলা রজনীও। ডাক পাওয়ার খবর পেয়ে বললেন, ‘কোচ যখন ডেকেছেন। আমি যাব।’ মতিউর মুন্নাও কোচের ডাকে সাড়া দেবেন বলে জানা গেছে। এতে খুশি রুবচিচ। কেননা, পাকিস্তানের বিপক্ষে বিশ্বকাপ প্রাক-বাছাইয়ে ২৯ জুন (ঢাকায়) ও ৩ জুলাই ফিরতি ম্যাচ উতরে যাওয়ার জন্য কোচের যে অভিজ্ঞ খেলোয়াড় দরকার।
২৭ খেলোয়াড়: গোলরক্ষক— আমিনুল, বিপ্লব, মামুন, নেহাল। ডিফেন্ডার—রজনী, আরিফুল, মামুন মিয়া, উত্তম, ইউসুফ আলী, রেজাউল, লিংকন, ইয়ামিন মুন্না, নাসির। মাঝমাঠ—মামুনুল, রাজু, জাহিদ, মতিউর মুন্না, শাকিল, কমল, মারুফ, মিশু। আক্রমণভাগ—এমিলি, মিঠুন, শাখাওয়াত রনি, ইউসুফ, সোহেল রানা, জামাল ভুঁইয়া।
No comments