দাউদ ইব্রাহিম তৃতীয় শীর্ষ পলাতক অপরাধী
মার্কিন সাময়িকী ফোর্বস-এর বিশ্বের শীর্ষ পলাতক অপরাধীদের এবারের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে দাউদ ইব্রাহিমের নাম। ভারতীয় পুলিশের তালিকায় অন্যতম শীর্ষ পলাতক অপরাধী এই দাউদ ইব্রাহিম। ১৯৯৩ সালে ভারতের মুম্বাইয়ে বোমা হামলার ঘটনায় তিনি জড়িত বলে ধারণা করা হয়।
তালিকায় শীর্ষস্থানটি দখল করেছেন আল-কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেন। দ্বিতীয়বারের মতো তাঁর নাম তালিকার শীর্ষে স্থান পেয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে মেক্সিকোর শীর্ষ মাদক পাচারকারী হিসেবে চিহ্নিত জ্যাকুইন গুসমান। ২০০৮ সালের এপ্রিলে ফোর্বস প্রথমবার বিশ্বের শীর্ষ পলাতক অপরাধীদের তালিকা প্রকাশ করে।
ওই সাময়িকীতে বলা হয়, দাউদ ইব্রাহিম ‘ডি-কোম্পানি’ নামের অপরাধী চক্রের নেতা। তাঁর এই চক্রের ওপর ইতালির অপরাধী চক্রের এক নেতা মেসিনা দেনারোর ভালো প্রভাব রয়েছে। দাউদের পাঁচ হাজার সদস্যের এই অপরাধী চক্র মাদক চোরাচালান থেকে শুরু করে সব ধরনের অপরাধ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। চক্রটি মূলত পাকিস্তান, ভারত ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে সক্রিয়।
ফোর্বস-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তান সরকার অস্বীকার করলেও দাউদ সম্ভবত সে দেশেই অবস্থান করছেন এবং পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের সঙ্গে তাঁর বেশ ভালো সম্পর্ক রয়েছে।
ফোর্বস জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ও বিভিন্ন দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার পর শীর্ষ ১০ পলাতক অপরাধীর এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে। তালিকার সব অপরাধীই জাতীয় বা আন্তর্জাতিক আদালতে দণ্ডপ্রাপ্ত বা অভিযুক্ত; প্রত্যেকের বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধ সংঘটনের অভিযোগ রয়েছে এবং প্রত্যেককেই হুমকি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
তালিকায় শীর্ষস্থানটি দখল করেছেন আল-কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেন। দ্বিতীয়বারের মতো তাঁর নাম তালিকার শীর্ষে স্থান পেয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে মেক্সিকোর শীর্ষ মাদক পাচারকারী হিসেবে চিহ্নিত জ্যাকুইন গুসমান। ২০০৮ সালের এপ্রিলে ফোর্বস প্রথমবার বিশ্বের শীর্ষ পলাতক অপরাধীদের তালিকা প্রকাশ করে।
ওই সাময়িকীতে বলা হয়, দাউদ ইব্রাহিম ‘ডি-কোম্পানি’ নামের অপরাধী চক্রের নেতা। তাঁর এই চক্রের ওপর ইতালির অপরাধী চক্রের এক নেতা মেসিনা দেনারোর ভালো প্রভাব রয়েছে। দাউদের পাঁচ হাজার সদস্যের এই অপরাধী চক্র মাদক চোরাচালান থেকে শুরু করে সব ধরনের অপরাধ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। চক্রটি মূলত পাকিস্তান, ভারত ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে সক্রিয়।
ফোর্বস-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তান সরকার অস্বীকার করলেও দাউদ সম্ভবত সে দেশেই অবস্থান করছেন এবং পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের সঙ্গে তাঁর বেশ ভালো সম্পর্ক রয়েছে।
ফোর্বস জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ও বিভিন্ন দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার পর শীর্ষ ১০ পলাতক অপরাধীর এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে। তালিকার সব অপরাধীই জাতীয় বা আন্তর্জাতিক আদালতে দণ্ডপ্রাপ্ত বা অভিযুক্ত; প্রত্যেকের বিরুদ্ধে গুরুতর অপরাধ সংঘটনের অভিযোগ রয়েছে এবং প্রত্যেককেই হুমকি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
No comments