প্লেয়িং পিলো পলিটিক্স অ্যাট এমজিকে: শ্রীলঙ্কার ছু-মন্তরের চমক
ইংরেজিতে
সৃষ্টিশীল লেখার স্বীকৃতি হিসেবে সেরা যে পুরস্কার দেয়া হয় সেটি হলো
গ্রাটিয়েন প্রাইজ। ২০১২ সালে পেয়েছেন লাল মেদাওয়াত্তাগেদেরা তার উপন্যাস
প্লেয়িং পিলো পলিটিক্স অ্যাট এমজিকে-এর জন্য।
শ্রীলঙ্কায় ইংরেজি চর্চাকে উৎসাহিত করার জন্য ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত একটি ট্রাস্ট তহবিলের আওতায় এই পুরস্কার দেয়া হয়। তবে অন্য কেউ নয়, পুরস্কার কেবল শ্রীলঙ্কার নাগরিকদের জন্যই নির্ধারিত। আর এটি প্রবর্তন করেছিলেন শ্রীলঙ্কায় জন্মগ্রহণকারী কানাডিয়ান উপন্যাসিক মাইকেল অনদাতজি। দি ইংলিশ পেশেন্ট লেখার জন্য যৌথভাবে বুকার প্রাইজ জয়ের টাকা দিয়ে তিনি এই পুরস্কারের ব্যবস্থা করেছিলেন। প্রতিবছরই বেশ কিছু উপন্যাস, ছোট গল্প ও কবিতা জমা হয় এই পুরস্কারের জন্য। শ্রীলঙ্কায় প্রতি বছরই অনেক অনেক দারুণ সৃষ্টিশীল লেখালেখি হয়। তবে প্লেয়িং পিলো পলিটিক্স বিরল ধরনের সৃষ্টি। স্থানীয় পরিভাষাই লেখক ইংরেজিতে ব্যবহার করে নতুনত্ব এনেছেন।
শ্রীলঙ্কা নামে বর্তমানে পরিচিত দেশটি ১৫০৫ সালে পর্তুগিজদের উপনিবেশে পরিণত হয়। তারপর একসময় তা হয়ে যায় ডাচদের উপনিবেশে। এরপর তা হাত ঘুরে ব্রিটিশদের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। তখনই ইংরেজি দেশটিতে শেকড় গাড়তে থাকে। ইংরেজিই হয়ে পড়ে দেশটির প্রধান ভাষা। তবে ইংরেজি শিক্ষিতরাই শ্রীলঙ্কার রাজনীতিতে প্রাধান্য বিস্তার করতে থাকে। ১৯৪৮ সালে স্বাধীনতা পাওয়ার পর বিদেশী শিক্ষিতদের হাতেই থাকে দেশের নিয়ন্ত্রণ। তবে বিতর্কিত সিংহলি অনলি অ্যাক্ট পাস হওয়ার পর ইংরেজি শিক্ষা কেবল উচ্চশ্রেণির মধ্যেই সীমাবদ্ধ হয়ে যায়।
ফলে যারা ইংরেজিতে লেখালেখি করেন, তাদের ইংরেজিতে উচ্চ শ্রেণির বিষয়গুলোই সামনে আসে। শ্রীলঙ্কার আসল লোকজন বাইরেই থেকে যান। একেবারে অল্প কিছু লোকের মধ্যেই থাকে তাদের বিচরণ। দুই পক্ষের মধ্যে যোগাযোগও থাকে খুবই ক্ষীণ।
মেদাওয়াত্তাগেদেরা পেশায় শিক্ষাবিদ। তিনি একটি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি ভাষা শেখানোর কাজ করেন। প্লেয়িং পিলো পলিটিক্স তার প্রথম উপনাস। এছাড়া দুটি ছোট গল্প সঙ্কলনও আছে তার। এ দুটির নাম হলো ক্যান ইউ হেয়ার মে রানি এবং উইন্ডো ক্লিনার্স সোল। শ্রীলঙ্কার ইংরেজি ভাষাভাষিদের ছোট্ট দুনিয়ায় তিনি তা দিয়েই পরিচিতি অর্জন করেছিলেন।
তবে তিনি যে পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, সেখানে কিন্তু ইংরেজিই প্রধান ভাষা ছিল না। তবে সাবলীলভাবেই সেটি করায়ত্ত করে নিয়েছেন।
শ্রীলঙ্কায় দ্বিতীয় মার্কস আন্দোলন ঘটেছিল ১৯৮০-এর দশকের শেষ দিকে। তখন তিনি কিশোর। আর ২০০৯ সালে শ্রীলঙ্কার গৃহযুদ্ধের পরবর্তী ঘটনা নিয়ই তার প্লেয়িং পিলো পলিটিক্স। গৃহযুদ্ধ-পরবর্তী দৃশ্যপটকে নিয়ে লিখলেও তিনি পর্যটন, কুসংস্কার, অন্ধবিশ্বাস, জেভিপি আন্দোলনসহ অন্যান্য বিষয়ও সামনে নিয়ে এসেছেন।
শ্রীলঙ্কার রূপকথার ওপর এই লেখকের বেশ ভালো জ্ঞান রয়েছে। তিনি তার উপন্যাসে সেটিই বেশ ভালো মতোই ব্যবহার করেছেন। ফলে বাস্তবতা আর মিথ বেশ ভালোভাবেই মিশে গেছে তার লেখায়। পাঠকদের কাছেও তা উপভোগ্য হয়েছে। বিশ্বাস, অবিশ্বাস, অশুভ আত্মা, আস্তিক, নাস্তিক ইত্যাদি নানা দোলাচলে এগিয়েছে কাহিনী। রাজনৈতিক বাস্তবতাও সামনে চলে এসেছে। এমনকি শ্রীলঙ্কার কুখ্যাত ভ্যাট অপহরণ, সম্পাদকদের খুনের মতো ঘটনাও এতে ঠাঁই পেয়েছে। অতিপ্রাকৃত ঘটনা যখন নিরেট বাস্তবতার সাথে স্থান পায় এবং এই মেশানোর কাজে যদি দক্ষতার ছোঁয়া থাকে, তবে তা অনন্য হয়ে ওঠতে বাধ্য।
সিংহলি ভাষায় মহাগানিকান্দা দিয়ে কল্পকথার পর্বতকে বোঝানা হয়, যার অর্থ হলো বিপুলাকায় নারী। একেই সংক্ষেপে বলা হয় এমজিকে। তার গল্পে ওই নারীই উচ্ছেদের শিকার হয়ে ক্যাসিয়া প্যালেসে স্থান পান। এই পর্যায়ে অক্ষম বালকের ঈশ্বর হিসেবে উপাসনা, নাস্তিকের আগমন, শববাহক ইত্যাদি অনেক চরিত্র ভিড় করতে থাকে।
গল্পের প্রয়োজনেই তিন চাকার অটো চালক, ব্যবসায়ী ইত্যাদি নানা চরিত্র তাদের হাসি-কান্না নিয়ে সামনে হাজির হয়। তারা সবাই এমজিকের ভূমিতে অবৈধভাবে বাস করতে থাকে। এখানেও নানা চরিত্র নানা আবেদন নিয়ে সামনে আসে। নানা পেশায় থাকলেও তাদের ঠিকানা এই পর্বতকে ঘিরে থাকা এলাকা। ঈশ্বর-বালক বালিশে এমজিকেকে লুকিয়ে রাখে। এটি খুঁজে পেতে চলে নানা চেষ্টা। কত ধরনের চরিত্রই না এর সন্ধানে থাকে। একেক জনের অবস্থানও হয় একেক রকমের। একপর্যায়ে তো এমজিকের নিয়ন্ত্রণও চলে যায় অন্যদের হাতে। এমনকি এক বিদেশীর হাতেও পড়ে যায় সে।
তিনি তার চরিত্রগুলোর নামকরণও করেছেন অদ্ভূত ভাবে। এই যেমন প্লাস্টিক স্মাইল। এই নারীর হৃদপিণ্ডটি সত্যিকারের, কিন্তু তার হাসিটা কৃত্রিম। আবার যে ছেলেটাকে তার প্রতিবেশীরা ঈশ্বর মনে করে তার চাচির নাম তন্দুরি নন্দা। তিনি ঈশ্বরে বিশ্বাস করেন না। আবার নন্দার বৈরী সুজাতা মনিয়ো মন্দিরও প্রতিষ্ঠা করেছেন। একটি পশ ক্লাবের স্টুয়ার্ডের নাম ভিক্টোরিয়া মালি। টয়োটা নন্দা হলো পার্কিং অ্যাটেনডেন্ট।
পাঠকদেরকে ক্যাসিয়া প্যালেসে ঈশ্বর বালকের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়। তার পরিচয় এতই ব্যাপক হয়ে পড়ে যে এমজিকের অধিবাসীরা তাকে পূজাও করতে থাকে।
শ্রীলঙ্কার অধিবাসী নন, এমন লোকদের জন্য এই গল্পে ব্যবহৃত পরিভাষাগুলো বুঝতে একটু কঠিনই হবে। তারপর আবার এগুলোই যখন ইংরেজিতে অনূদিত হয়েছে, তখন পাঠকদের কাছে তা আরো দুর্বোধ্য ঠেকতে পারে। তারপরও মনে রাখতে হবে, এটি দ্বীপ রাষ্ট্রটির সেরা একটি উপন্যাস। যদি পরিভাষা আর শব্দের হেঁয়ালি আয়ত্বে আনা যায়, তবে বইটি খুবই উপভোগ্য মনে হবে। মনে রাখার মতো বই এটি। পাঠ করার পর পরিশ্রম স্বার্থকই মনে হবে। লেখকের মুন্সিয়ানায় বেশ পরিতৃপ্তিই পাওয়া যাবে।
শ্রীলঙ্কায় ইংরেজি চর্চাকে উৎসাহিত করার জন্য ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত একটি ট্রাস্ট তহবিলের আওতায় এই পুরস্কার দেয়া হয়। তবে অন্য কেউ নয়, পুরস্কার কেবল শ্রীলঙ্কার নাগরিকদের জন্যই নির্ধারিত। আর এটি প্রবর্তন করেছিলেন শ্রীলঙ্কায় জন্মগ্রহণকারী কানাডিয়ান উপন্যাসিক মাইকেল অনদাতজি। দি ইংলিশ পেশেন্ট লেখার জন্য যৌথভাবে বুকার প্রাইজ জয়ের টাকা দিয়ে তিনি এই পুরস্কারের ব্যবস্থা করেছিলেন। প্রতিবছরই বেশ কিছু উপন্যাস, ছোট গল্প ও কবিতা জমা হয় এই পুরস্কারের জন্য। শ্রীলঙ্কায় প্রতি বছরই অনেক অনেক দারুণ সৃষ্টিশীল লেখালেখি হয়। তবে প্লেয়িং পিলো পলিটিক্স বিরল ধরনের সৃষ্টি। স্থানীয় পরিভাষাই লেখক ইংরেজিতে ব্যবহার করে নতুনত্ব এনেছেন।
শ্রীলঙ্কা নামে বর্তমানে পরিচিত দেশটি ১৫০৫ সালে পর্তুগিজদের উপনিবেশে পরিণত হয়। তারপর একসময় তা হয়ে যায় ডাচদের উপনিবেশে। এরপর তা হাত ঘুরে ব্রিটিশদের নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। তখনই ইংরেজি দেশটিতে শেকড় গাড়তে থাকে। ইংরেজিই হয়ে পড়ে দেশটির প্রধান ভাষা। তবে ইংরেজি শিক্ষিতরাই শ্রীলঙ্কার রাজনীতিতে প্রাধান্য বিস্তার করতে থাকে। ১৯৪৮ সালে স্বাধীনতা পাওয়ার পর বিদেশী শিক্ষিতদের হাতেই থাকে দেশের নিয়ন্ত্রণ। তবে বিতর্কিত সিংহলি অনলি অ্যাক্ট পাস হওয়ার পর ইংরেজি শিক্ষা কেবল উচ্চশ্রেণির মধ্যেই সীমাবদ্ধ হয়ে যায়।
ফলে যারা ইংরেজিতে লেখালেখি করেন, তাদের ইংরেজিতে উচ্চ শ্রেণির বিষয়গুলোই সামনে আসে। শ্রীলঙ্কার আসল লোকজন বাইরেই থেকে যান। একেবারে অল্প কিছু লোকের মধ্যেই থাকে তাদের বিচরণ। দুই পক্ষের মধ্যে যোগাযোগও থাকে খুবই ক্ষীণ।
মেদাওয়াত্তাগেদেরা পেশায় শিক্ষাবিদ। তিনি একটি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি ভাষা শেখানোর কাজ করেন। প্লেয়িং পিলো পলিটিক্স তার প্রথম উপনাস। এছাড়া দুটি ছোট গল্প সঙ্কলনও আছে তার। এ দুটির নাম হলো ক্যান ইউ হেয়ার মে রানি এবং উইন্ডো ক্লিনার্স সোল। শ্রীলঙ্কার ইংরেজি ভাষাভাষিদের ছোট্ট দুনিয়ায় তিনি তা দিয়েই পরিচিতি অর্জন করেছিলেন।
তবে তিনি যে পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, সেখানে কিন্তু ইংরেজিই প্রধান ভাষা ছিল না। তবে সাবলীলভাবেই সেটি করায়ত্ত করে নিয়েছেন।
শ্রীলঙ্কায় দ্বিতীয় মার্কস আন্দোলন ঘটেছিল ১৯৮০-এর দশকের শেষ দিকে। তখন তিনি কিশোর। আর ২০০৯ সালে শ্রীলঙ্কার গৃহযুদ্ধের পরবর্তী ঘটনা নিয়ই তার প্লেয়িং পিলো পলিটিক্স। গৃহযুদ্ধ-পরবর্তী দৃশ্যপটকে নিয়ে লিখলেও তিনি পর্যটন, কুসংস্কার, অন্ধবিশ্বাস, জেভিপি আন্দোলনসহ অন্যান্য বিষয়ও সামনে নিয়ে এসেছেন।
শ্রীলঙ্কার রূপকথার ওপর এই লেখকের বেশ ভালো জ্ঞান রয়েছে। তিনি তার উপন্যাসে সেটিই বেশ ভালো মতোই ব্যবহার করেছেন। ফলে বাস্তবতা আর মিথ বেশ ভালোভাবেই মিশে গেছে তার লেখায়। পাঠকদের কাছেও তা উপভোগ্য হয়েছে। বিশ্বাস, অবিশ্বাস, অশুভ আত্মা, আস্তিক, নাস্তিক ইত্যাদি নানা দোলাচলে এগিয়েছে কাহিনী। রাজনৈতিক বাস্তবতাও সামনে চলে এসেছে। এমনকি শ্রীলঙ্কার কুখ্যাত ভ্যাট অপহরণ, সম্পাদকদের খুনের মতো ঘটনাও এতে ঠাঁই পেয়েছে। অতিপ্রাকৃত ঘটনা যখন নিরেট বাস্তবতার সাথে স্থান পায় এবং এই মেশানোর কাজে যদি দক্ষতার ছোঁয়া থাকে, তবে তা অনন্য হয়ে ওঠতে বাধ্য।
সিংহলি ভাষায় মহাগানিকান্দা দিয়ে কল্পকথার পর্বতকে বোঝানা হয়, যার অর্থ হলো বিপুলাকায় নারী। একেই সংক্ষেপে বলা হয় এমজিকে। তার গল্পে ওই নারীই উচ্ছেদের শিকার হয়ে ক্যাসিয়া প্যালেসে স্থান পান। এই পর্যায়ে অক্ষম বালকের ঈশ্বর হিসেবে উপাসনা, নাস্তিকের আগমন, শববাহক ইত্যাদি অনেক চরিত্র ভিড় করতে থাকে।
গল্পের প্রয়োজনেই তিন চাকার অটো চালক, ব্যবসায়ী ইত্যাদি নানা চরিত্র তাদের হাসি-কান্না নিয়ে সামনে হাজির হয়। তারা সবাই এমজিকের ভূমিতে অবৈধভাবে বাস করতে থাকে। এখানেও নানা চরিত্র নানা আবেদন নিয়ে সামনে আসে। নানা পেশায় থাকলেও তাদের ঠিকানা এই পর্বতকে ঘিরে থাকা এলাকা। ঈশ্বর-বালক বালিশে এমজিকেকে লুকিয়ে রাখে। এটি খুঁজে পেতে চলে নানা চেষ্টা। কত ধরনের চরিত্রই না এর সন্ধানে থাকে। একেক জনের অবস্থানও হয় একেক রকমের। একপর্যায়ে তো এমজিকের নিয়ন্ত্রণও চলে যায় অন্যদের হাতে। এমনকি এক বিদেশীর হাতেও পড়ে যায় সে।
তিনি তার চরিত্রগুলোর নামকরণও করেছেন অদ্ভূত ভাবে। এই যেমন প্লাস্টিক স্মাইল। এই নারীর হৃদপিণ্ডটি সত্যিকারের, কিন্তু তার হাসিটা কৃত্রিম। আবার যে ছেলেটাকে তার প্রতিবেশীরা ঈশ্বর মনে করে তার চাচির নাম তন্দুরি নন্দা। তিনি ঈশ্বরে বিশ্বাস করেন না। আবার নন্দার বৈরী সুজাতা মনিয়ো মন্দিরও প্রতিষ্ঠা করেছেন। একটি পশ ক্লাবের স্টুয়ার্ডের নাম ভিক্টোরিয়া মালি। টয়োটা নন্দা হলো পার্কিং অ্যাটেনডেন্ট।
পাঠকদেরকে ক্যাসিয়া প্যালেসে ঈশ্বর বালকের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়। তার পরিচয় এতই ব্যাপক হয়ে পড়ে যে এমজিকের অধিবাসীরা তাকে পূজাও করতে থাকে।
শ্রীলঙ্কার অধিবাসী নন, এমন লোকদের জন্য এই গল্পে ব্যবহৃত পরিভাষাগুলো বুঝতে একটু কঠিনই হবে। তারপর আবার এগুলোই যখন ইংরেজিতে অনূদিত হয়েছে, তখন পাঠকদের কাছে তা আরো দুর্বোধ্য ঠেকতে পারে। তারপরও মনে রাখতে হবে, এটি দ্বীপ রাষ্ট্রটির সেরা একটি উপন্যাস। যদি পরিভাষা আর শব্দের হেঁয়ালি আয়ত্বে আনা যায়, তবে বইটি খুবই উপভোগ্য মনে হবে। মনে রাখার মতো বই এটি। পাঠ করার পর পরিশ্রম স্বার্থকই মনে হবে। লেখকের মুন্সিয়ানায় বেশ পরিতৃপ্তিই পাওয়া যাবে।
‘প্লেয়িং পিলো পলিটিক্স’ উপন্যাসের জন্য লাল মেদাওয়াত্তাগেদেরা হাতে পুরস্কার তুলে দেয়া হচ্ছে |
No comments