ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী পদে আনুষ্ঠানিক প্রার্থীতা ঘোষণা করলেন সাজিদ জাভিদ
ব্রিটিশ
প্রধানমন্ত্রী হওয়ার লড়াইয়ে নবম প্রার্থী হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে নিজের নাম
নিশ্চিত করেছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ। আগামী মাসে
কনজারভেটিভ পার্টির নেতা নির্বাচন করার কথা রয়েছে এবং নির্বাচিত নেতা
স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। গত সোমবার রাতে
টুইটারে এক ভিডিও বার্তা প্রকাশ করে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত এই ব্রিটিশ
মন্ত্রী নিজের প্রার্থীতা ঘোষণা করেন।
ভিডিও বার্তায় সাজিদ জাভিদ বলেন, কনজারভেটিভ পার্টির পরবর্তী নেতা ও দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য নিজের প্রার্থীতা ঘোষণা করছি। ব্রিটেনজুড়ে আমাদের বিশ্বাস ও ঐক্য ফিরিয়ে আনতে হবে এবং নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। সবার আগে ও প্রথমত আমাদের ব্রেক্সিট বাস্তবায়ন করতে হবে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে গত শুক্রবার ঘোষণা করেন, তিনি আগামী ৭ জুন তার পদ থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন। তবে নতুন নেতা নির্বাচিত হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করে যাবেন বলে জানান। কনজারভেটিভ পার্টির সিনিয়র নেতারা দলের পরবর্তী প্রধান নির্বাচিত করার জন্য আগামী জুলাই মাসের শেষ পর্যন্ত সময় পাবেন।
থেরেসা মে পদত্যাগের ঘোষণা দেয়ার পর ডাউনিং স্ট্রিটের দায়িত্ব নিতে আগ্রহী নেতাদের মধ্যে সর্বশেষ প্রার্থী সাজিদ। থেরেসা মে ৭ জুন দায়িত্ব ছাড়ার পর ১০ জুন থেকে টরি পার্টির নেতা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী বরিস জনসন। অন্য প্রার্থীরা হলেন, মাইকেল গোব, ররি স্টুয়ার্ট, জেরেমি হান্ট ও ডমিনিক রাব, এস্টার ম্যাকভে ও আন্দ্রেয়া লিডসম।
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নির্বাচনে কনজারভেটিভ পার্টির হার ও নবগঠিত ব্রেক্সিট পার্টির জয়ের ফলে ধারণা করা হচ্ছে সম্ভাব্য টরি নেতাদের সবাই ইইউ থেকে ব্রিটেনের বেরিয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়াতেই গুরুত্ব দেবেন।
পাকিস্তানি অভিবাসী বাস-চালকের ছেলে সাজিদ জাভিদ ২০১৮ সালের এপ্রিলে ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পান। সাবেক এ বিনিয়োগ ব্যাংকার যদি থেরেসা মে’র স্থলাভিষিক্ত হন, তবে তিনি হবেন দেশটির প্রথম কোনো মুসলমান প্রধানমন্ত্রী।
ভিডিও বার্তায় সাজিদ জাভিদ বলেন, কনজারভেটিভ পার্টির পরবর্তী নেতা ও দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য নিজের প্রার্থীতা ঘোষণা করছি। ব্রিটেনজুড়ে আমাদের বিশ্বাস ও ঐক্য ফিরিয়ে আনতে হবে এবং নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। সবার আগে ও প্রথমত আমাদের ব্রেক্সিট বাস্তবায়ন করতে হবে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে গত শুক্রবার ঘোষণা করেন, তিনি আগামী ৭ জুন তার পদ থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন। তবে নতুন নেতা নির্বাচিত হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করে যাবেন বলে জানান। কনজারভেটিভ পার্টির সিনিয়র নেতারা দলের পরবর্তী প্রধান নির্বাচিত করার জন্য আগামী জুলাই মাসের শেষ পর্যন্ত সময় পাবেন।
থেরেসা মে পদত্যাগের ঘোষণা দেয়ার পর ডাউনিং স্ট্রিটের দায়িত্ব নিতে আগ্রহী নেতাদের মধ্যে সর্বশেষ প্রার্থী সাজিদ। থেরেসা মে ৭ জুন দায়িত্ব ছাড়ার পর ১০ জুন থেকে টরি পার্টির নেতা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী বরিস জনসন। অন্য প্রার্থীরা হলেন, মাইকেল গোব, ররি স্টুয়ার্ট, জেরেমি হান্ট ও ডমিনিক রাব, এস্টার ম্যাকভে ও আন্দ্রেয়া লিডসম।
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নির্বাচনে কনজারভেটিভ পার্টির হার ও নবগঠিত ব্রেক্সিট পার্টির জয়ের ফলে ধারণা করা হচ্ছে সম্ভাব্য টরি নেতাদের সবাই ইইউ থেকে ব্রিটেনের বেরিয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়াতেই গুরুত্ব দেবেন।
পাকিস্তানি অভিবাসী বাস-চালকের ছেলে সাজিদ জাভিদ ২০১৮ সালের এপ্রিলে ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পান। সাবেক এ বিনিয়োগ ব্যাংকার যদি থেরেসা মে’র স্থলাভিষিক্ত হন, তবে তিনি হবেন দেশটির প্রথম কোনো মুসলমান প্রধানমন্ত্রী।
No comments