বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতেই পারে: হানিফ
আওয়ামী
লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেছেন, ‘ইউনিয়ন পরিষদের
(ইউপি) নির্বাচনে আমাদের কিছু প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত
হয়েছে। এটা হতেই পারে। বর্তমান সরকার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত সাত বছরে
দেশে যে পরিমাণ উন্নয়ন করেছে, তাতে মানুষের আস্থা সৃষ্টি হয়েছে। মানুষের
ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে।’
আজ রোববার দুপুরে আওয়ামী লীগের সভানেত্রীর ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে ইউপির দ্বিতীয় ধাপের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে হানিফ এসব কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে দ্বিতীয় ধাপের ৬৭২টি ইউপির দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়। এ ছাড়া আগামী ৮ মার্চের মধ্যে সভানেত্রীর ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে তৃতীয় ধাপের প্রার্থীদের তালিকা পাঠাতে তৃণমূল কমিটিতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘অনেকেই এখন শেখ হাসিনার প্রতি সমর্থন জানিয়ে অন্য দল থেকে নিষ্ক্রিয় হয়ে চলে আসছেন বা সরকারি দলে যোগদান করতে চাচ্ছেন। স্থানীয় উন্নয়নের স্বার্থে সরকারের প্রতি আস্থা ব্যক্ত করে অন্য কোনো প্রার্থী যদি না আসে, সে ক্ষেত্রে কি আমাদের অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হওয়ার সুযোগ আছে?’
সর্বশেষ খবর অনুযায়ী, ২৫টি ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে গেছেন। অন্য ২৫টিতে জয়ের পথে।
সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন তুলে ধরে হানিফ আরও বলেন, মানুষ চায় দেশ এগিয়ে যাবে, গ্রামীণ অর্থনীতি এগিয়ে যাবে। সেই সঙ্গে প্রত্যেকেই তাদের জীবনযাত্রার মান পরিবর্তন করতে পারবে। যেটা শেখ হাসিনার সরকারের কাছ থেকে তারা পাচ্ছে। সেই আস্থা থেকেই মানুষ পাচ্ছে। তিনি বলেন, ‘ইউনিয়ন পরিষদে সরকারি দল-বিরোধী দল বলে কিছু আছে? বিরোধী পক্ষ না থাকলে ইউপি কার্যকর হবে না—এমন কোনো বিধান আছে কি না—আমার জানা নেই। আপনাদের জানা থাকলে বলতে পারেন। জাতীয় সংসদে বিধান আছে সরকারের পাশাপাশি বিরোধী দল থাকবে। বিরোধী দলের দায়িত্ব হচ্ছে সরকারের ভুল-ত্রুটি ধরিয়ে দেওয়া। ইউপিতে এ রকম কোনো সিস্টেম নেই। ইউপিতে বিরোধী থাকল না থাকল—সেটার কোনো যৌক্তিকতা নেই।’
হানিফ বলেন, বিএনপির অবস্থান সব সময় জনগণের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশের উন্নয়ন বিএনপির পছন্দ নয়। পছন্দ নয় বলেই সব সময় সরকারের বিরুদ্ধে, জনগণের বিরুদ্ধে আন্দোলন করবে—এটাই স্বাভাবিক। জনগণও তাদের সেই আন্দোলনকে কীভাবে শিক্ষা দিতে হয়, সেটা অতীতেও দিয়েছে এবং বিএনপি যদি আবারও ভবিষ্যতে সেই চিন্তা করে, জনগণ তাদের সেই শিক্ষা দেবে। তিনি বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে নালিশ করা ছাড়া বিএনপির আর কোনো অ্যাজেন্ডা নেই। এটা নালিশের পার্টি হিসেবে পরিচিত হয়েছে জনগণের কাছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দীপু মনি, জাহাঙ্গীর কবীর নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বি এম মোজাম্মেল হক, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, বীর বাহাদুর, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আফজাল হোসেন, কেন্দ্রীয় সদস্য আমিনুল ইসলাম, এস এম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী প্রমুখ।
আজ রোববার দুপুরে আওয়ামী লীগের সভানেত্রীর ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে ইউপির দ্বিতীয় ধাপের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে হানিফ এসব কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে দ্বিতীয় ধাপের ৬৭২টি ইউপির দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়। এ ছাড়া আগামী ৮ মার্চের মধ্যে সভানেত্রীর ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে তৃতীয় ধাপের প্রার্থীদের তালিকা পাঠাতে তৃণমূল কমিটিতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘অনেকেই এখন শেখ হাসিনার প্রতি সমর্থন জানিয়ে অন্য দল থেকে নিষ্ক্রিয় হয়ে চলে আসছেন বা সরকারি দলে যোগদান করতে চাচ্ছেন। স্থানীয় উন্নয়নের স্বার্থে সরকারের প্রতি আস্থা ব্যক্ত করে অন্য কোনো প্রার্থী যদি না আসে, সে ক্ষেত্রে কি আমাদের অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হওয়ার সুযোগ আছে?’
সর্বশেষ খবর অনুযায়ী, ২৫টি ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে গেছেন। অন্য ২৫টিতে জয়ের পথে।
সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন তুলে ধরে হানিফ আরও বলেন, মানুষ চায় দেশ এগিয়ে যাবে, গ্রামীণ অর্থনীতি এগিয়ে যাবে। সেই সঙ্গে প্রত্যেকেই তাদের জীবনযাত্রার মান পরিবর্তন করতে পারবে। যেটা শেখ হাসিনার সরকারের কাছ থেকে তারা পাচ্ছে। সেই আস্থা থেকেই মানুষ পাচ্ছে। তিনি বলেন, ‘ইউনিয়ন পরিষদে সরকারি দল-বিরোধী দল বলে কিছু আছে? বিরোধী পক্ষ না থাকলে ইউপি কার্যকর হবে না—এমন কোনো বিধান আছে কি না—আমার জানা নেই। আপনাদের জানা থাকলে বলতে পারেন। জাতীয় সংসদে বিধান আছে সরকারের পাশাপাশি বিরোধী দল থাকবে। বিরোধী দলের দায়িত্ব হচ্ছে সরকারের ভুল-ত্রুটি ধরিয়ে দেওয়া। ইউপিতে এ রকম কোনো সিস্টেম নেই। ইউপিতে বিরোধী থাকল না থাকল—সেটার কোনো যৌক্তিকতা নেই।’
হানিফ বলেন, বিএনপির অবস্থান সব সময় জনগণের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশের উন্নয়ন বিএনপির পছন্দ নয়। পছন্দ নয় বলেই সব সময় সরকারের বিরুদ্ধে, জনগণের বিরুদ্ধে আন্দোলন করবে—এটাই স্বাভাবিক। জনগণও তাদের সেই আন্দোলনকে কীভাবে শিক্ষা দিতে হয়, সেটা অতীতেও দিয়েছে এবং বিএনপি যদি আবারও ভবিষ্যতে সেই চিন্তা করে, জনগণ তাদের সেই শিক্ষা দেবে। তিনি বলেন, সরকারের বিরুদ্ধে নালিশ করা ছাড়া বিএনপির আর কোনো অ্যাজেন্ডা নেই। এটা নালিশের পার্টি হিসেবে পরিচিত হয়েছে জনগণের কাছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দীপু মনি, জাহাঙ্গীর কবীর নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বি এম মোজাম্মেল হক, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, বীর বাহাদুর, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আফজাল হোসেন, কেন্দ্রীয় সদস্য আমিনুল ইসলাম, এস এম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী প্রমুখ।
No comments