এবিএম মূসা ছিলেন বহুমাত্রিক প্রতিষ্ঠানের মতো
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, বাক-স্বাধীনতা ও
গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের পরিপ্রেক্ষিতে সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীরা এবিএম
মূসার অভাব অনুভব করে। তাঁর নীতি-নৈতিকতা ও সাহসিকতার জন্য তাঁকে স্মরণ
করবে সবাই। বিশিষ্ট সাংবাদিক এবিএম মূসার ৮৫তম জন্মদিন উপলক্ষে স্মরণসভা ও
মুক্ত আলোচনায় বক্তারা এমন মন্তব্য করেছেন।
আজ রোববার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে এ স্মরণসভার আয়োজন করে এবিএম মূসা-সেতারা মূসা ফাউন্ডেশন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক সাখাওয়াত আলী খানের সভাপতিত্বে এ আলোচনায় বক্তারা প্রথিতযশা এ সাংবাদিকের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনের নানা দিক তুলে ধরেন। তাঁরা বলেন, শুধু সাংবাদিকতাই নয় রাজনীতি, ক্রীড়াঙ্গনসহ নানা ক্ষেত্রে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করা বহুমাত্রিক প্রতিষ্ঠানের মতো ছিলেন এবিএম মূসা। দেশের উন্নয়ন, প্রগতি ও সমৃদ্ধির জন্য তাঁর মতো মানুষ আরও প্রয়োজন।
আলোচনায় অংশ নিয়ে জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহ বলেন, আজ গণমাধ্যমের জন্য কষ্টকর সময়। এখন গণমাধ্যম দুঃসময় অতিক্রম করছে। আমরা ভয়ে ভীত, ভয়ে মিইয়ে গিয়েছি, কাবু হয়ে গিয়েছি। এ সময় এবিএম মূসার মতো সাহসী ও প্রতিবাদী মানুষের অনেক বেশি প্রয়োজন ছিল।
গণমাধ্যমের দুঃসময়ের প্রসঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, এবিএম মূসারা যে দুঃসময় মোকাবিলা করেছেন সেটা স্বৈরশাসনের সময়ে। ‘এখন নিজেদের সুবিধাবাদী চরিত্রের জন্য এ দুঃসময় তৈরি হয়েছে’ মন্তব্য করে ইকবাল সোবহান চৌধুরী আরও বলেন, এ দুঃসময় আমরা নিজেরা তৈরি করেছি। কখনো অসাংবিধানিক শক্তিকে স্বাগত জানিয়ে, কখনো নিজেদের সুবিধার জন্য স্বৈরাচারকে সহযোগিতা করে, জরুরি আইনকে স্বাগত জানিয়ে এ অবস্থা তৈরি করেছি।
সাংবাদিক কলামিস্ট কামাল লোহানী এবিএম মূসার জীবনের নানামাত্রিক দিক তুলে ধরেন। সংবাদমাধ্যমের কণ্ঠরোধে স্বৈরশাসকদের ভূমিকার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে অবস্থান, সাংবাদিকদের ঐক্যসহ নানা ক্ষেত্রে এবিএম মূসার বলিষ্ঠ ভূমিকার কথা তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানে এবিএম মূসার মেয়ে সাংবাদিক পারভীন সুলতানা মূসা জানান, আগামী মাসে এবিএম মূসা স্মারক গ্রন্থ প্রকাশ করা হবে। ইতিমধ্যে ১০০ জনের লেখা পাওয়া গেছে। স্মারক গ্রন্থের সম্পাদনা করবেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান।
অনুষ্ঠানে এবিএম মূসার সহধর্মিণী সেতারা মূসা উপস্থিত ছিলেন। আলোচনায় আরও অংশ নেন ফেনী-১ আসনের সাংসদ শিরীন আখতার, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আবদুর রহিম, এরশাদ মজুমদার, সৈয়দ তোশারফ আলী, শামসুদ্দিন আহম্মেদ, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম চৌধুরী, সাংবাদিক মাহমুদ হোসেন খান, ফরিদা ইয়াসমীন, দিল মনোয়ারা প্রমুখ।
আজ রোববার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে এ স্মরণসভার আয়োজন করে এবিএম মূসা-সেতারা মূসা ফাউন্ডেশন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক সাখাওয়াত আলী খানের সভাপতিত্বে এ আলোচনায় বক্তারা প্রথিতযশা এ সাংবাদিকের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনের নানা দিক তুলে ধরেন। তাঁরা বলেন, শুধু সাংবাদিকতাই নয় রাজনীতি, ক্রীড়াঙ্গনসহ নানা ক্ষেত্রে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করা বহুমাত্রিক প্রতিষ্ঠানের মতো ছিলেন এবিএম মূসা। দেশের উন্নয়ন, প্রগতি ও সমৃদ্ধির জন্য তাঁর মতো মানুষ আরও প্রয়োজন।
আলোচনায় অংশ নিয়ে জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহ বলেন, আজ গণমাধ্যমের জন্য কষ্টকর সময়। এখন গণমাধ্যম দুঃসময় অতিক্রম করছে। আমরা ভয়ে ভীত, ভয়ে মিইয়ে গিয়েছি, কাবু হয়ে গিয়েছি। এ সময় এবিএম মূসার মতো সাহসী ও প্রতিবাদী মানুষের অনেক বেশি প্রয়োজন ছিল।
গণমাধ্যমের দুঃসময়ের প্রসঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, এবিএম মূসারা যে দুঃসময় মোকাবিলা করেছেন সেটা স্বৈরশাসনের সময়ে। ‘এখন নিজেদের সুবিধাবাদী চরিত্রের জন্য এ দুঃসময় তৈরি হয়েছে’ মন্তব্য করে ইকবাল সোবহান চৌধুরী আরও বলেন, এ দুঃসময় আমরা নিজেরা তৈরি করেছি। কখনো অসাংবিধানিক শক্তিকে স্বাগত জানিয়ে, কখনো নিজেদের সুবিধার জন্য স্বৈরাচারকে সহযোগিতা করে, জরুরি আইনকে স্বাগত জানিয়ে এ অবস্থা তৈরি করেছি।
সাংবাদিক কলামিস্ট কামাল লোহানী এবিএম মূসার জীবনের নানামাত্রিক দিক তুলে ধরেন। সংবাদমাধ্যমের কণ্ঠরোধে স্বৈরশাসকদের ভূমিকার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে অবস্থান, সাংবাদিকদের ঐক্যসহ নানা ক্ষেত্রে এবিএম মূসার বলিষ্ঠ ভূমিকার কথা তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানে এবিএম মূসার মেয়ে সাংবাদিক পারভীন সুলতানা মূসা জানান, আগামী মাসে এবিএম মূসা স্মারক গ্রন্থ প্রকাশ করা হবে। ইতিমধ্যে ১০০ জনের লেখা পাওয়া গেছে। স্মারক গ্রন্থের সম্পাদনা করবেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান।
অনুষ্ঠানে এবিএম মূসার সহধর্মিণী সেতারা মূসা উপস্থিত ছিলেন। আলোচনায় আরও অংশ নেন ফেনী-১ আসনের সাংসদ শিরীন আখতার, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আবদুর রহিম, এরশাদ মজুমদার, সৈয়দ তোশারফ আলী, শামসুদ্দিন আহম্মেদ, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম চৌধুরী, সাংবাদিক মাহমুদ হোসেন খান, ফরিদা ইয়াসমীন, দিল মনোয়ারা প্রমুখ।
No comments