কংগ্রেস নেতা সুরেশ কালমাদি গ্রেপ্তার
ভারতের ক্ষমতাসীন কংগ্রেস পার্টির সাংসদ ও কমনওয়েলথ গেমস আয়োজক কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান সুরেশ কালমাদিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে ভারতের কেন্দ্রীয় পুলিশ গতকাল সোমবার তাঁকে গ্রেপ্তার করে। দেশটির কর্মকর্তারা এ কথা জানিয়েছেন।
গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কালমাদিকে ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরোর (সিবিআই) নয়াদিল্লির কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সিবিআইয়ের মুখপাত্র আর কে গৌর জানান, ‘কালমাদির জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।’ এর আগে চলতি বছর কমনওয়েলথ গেমস আয়োজক কমিটির চেয়ারম্যানের পদ থেকে কালমাদিকে অপসারণ করা হয়।
একই অভিযোগে গত ফেব্রুয়ারিতে কালমাদির দুই প্রধান সহযোগী কমনওয়েলথ গেমস আয়োজক কমিটির মহাসচিব ললিত ভানোত ও মহাপরিচালক ভি কে ভার্মাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
কমনওয়েলথ গেমস উপলক্ষে ২০০৯ সালে যুক্তরাজ্যের লন্ডনে কুইন্স ব্যাটন রিলের উদ্বোধন হয়। ওই অনুষ্ঠানে লন্ডনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান এএম ফিল্মস ট্যাক্সি ও বড় পর্দার টেলিভিশন মনিটরসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম সরবরাহ করে। অভিযোগ রয়েছে, কালমাদি কোনো ধরনের চুক্তি ছাড়াই এএম ফিল্মস ও এর মালিক আশিস প্যাটেলের জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ অনুমোদন করেন।
তখন কারণ হিসেবে কালমাদি এনডিটিভিকে বলেন, লন্ডনের কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানের শেষ মুহূর্তে ওই সরঞ্জাম জোগাড় করার জন্য তাঁকে অনুরোধ করেন। আর হাতে সময় না থাকায় কোনো চুক্তি করা সম্ভব হয়নি। তবে অর্থ লেনদেনের হিসাব পরীক্ষার পর প্যাটেলের ব্যাপারে সন্দেহ হয় কর্মকর্তাদের। এর পরই কালমাদির ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের আদান-প্রদান করা ই-মেইল পরীক্ষা করে দেখা যায়, সরঞ্জামের চড়া মূল্য আদায়ের ব্যাপারে তাঁরা প্যাটেলকে প্রভাবিত করেছেন।
জানুয়ারিতে সিবিআই আর্থিক অনিয়মের বিষয়ে কালমাদিকে প্রথমবারের মতো জিজ্ঞাসাবাদ করে।
গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কালমাদিকে ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরোর (সিবিআই) নয়াদিল্লির কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সিবিআইয়ের মুখপাত্র আর কে গৌর জানান, ‘কালমাদির জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।’ এর আগে চলতি বছর কমনওয়েলথ গেমস আয়োজক কমিটির চেয়ারম্যানের পদ থেকে কালমাদিকে অপসারণ করা হয়।
একই অভিযোগে গত ফেব্রুয়ারিতে কালমাদির দুই প্রধান সহযোগী কমনওয়েলথ গেমস আয়োজক কমিটির মহাসচিব ললিত ভানোত ও মহাপরিচালক ভি কে ভার্মাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
কমনওয়েলথ গেমস উপলক্ষে ২০০৯ সালে যুক্তরাজ্যের লন্ডনে কুইন্স ব্যাটন রিলের উদ্বোধন হয়। ওই অনুষ্ঠানে লন্ডনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান এএম ফিল্মস ট্যাক্সি ও বড় পর্দার টেলিভিশন মনিটরসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম সরবরাহ করে। অভিযোগ রয়েছে, কালমাদি কোনো ধরনের চুক্তি ছাড়াই এএম ফিল্মস ও এর মালিক আশিস প্যাটেলের জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ অনুমোদন করেন।
তখন কারণ হিসেবে কালমাদি এনডিটিভিকে বলেন, লন্ডনের কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানের শেষ মুহূর্তে ওই সরঞ্জাম জোগাড় করার জন্য তাঁকে অনুরোধ করেন। আর হাতে সময় না থাকায় কোনো চুক্তি করা সম্ভব হয়নি। তবে অর্থ লেনদেনের হিসাব পরীক্ষার পর প্যাটেলের ব্যাপারে সন্দেহ হয় কর্মকর্তাদের। এর পরই কালমাদির ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের আদান-প্রদান করা ই-মেইল পরীক্ষা করে দেখা যায়, সরঞ্জামের চড়া মূল্য আদায়ের ব্যাপারে তাঁরা প্যাটেলকে প্রভাবিত করেছেন।
জানুয়ারিতে সিবিআই আর্থিক অনিয়মের বিষয়ে কালমাদিকে প্রথমবারের মতো জিজ্ঞাসাবাদ করে।
No comments