বিস্ফোরণে নারী ও শিশু সহ আফগানিস্তানে নিহত ৩৫
আফগানিস্তানে
মহাসড়কের পাশে পুঁতে রাখা বোমা বিস্ফোরণে কমপক্ষে ৩৫ জন নিহত ও ২৭ জন আহত
হয়েছেন। এর বেশির ভাগই নারী ও শিশু। নিহত ও আহতরা একটি বাসে করে সফর
করছিলেন। এ হামলার জন্য সরকার তালেবানদের দায়ী করেছে। তবে তালেবানরা এ
অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
বুধবার কর্মকর্তারা বলেছেন, দেশের পশ্চিমাঞ্চলে হেরাত ও কান্দাহার প্রদেশের রাজধানীর মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী মহাসড়কে আব খোরমা এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে। প্রাদেশিক পুলিশের মুখপাত্র মহিবুল্লাহ মহিব বলেছেন, আফগানিস্তান ও বিদেশী নিরাপত্তা রক্ষাকারীদের টার্গেট করে ওই বোমা পুঁতে রেখেছিল তালেবান জঙ্গিরা। কিন্তু তালেবানের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ বলেছেন, এ হামলার জন্য তাদের কোনো যোদ্ধা দায়ী নয়।
তিনি বলেন, তালেবানরা ওই হামলা চালায় নি। ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, সারা আফগানিস্তানে নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। তালেবান ও আইএস যোদ্ধারা প্রায়দিনই আফগানিস্তানের সেনাবাহিনী, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ও বেসামরিক ব্যক্তিদের ওপর হামলা জোরালো করেছে। সরকার ও দাতব্য কর্মকর্তারা বলছেন, নিহত ও আহতের সংখ্যা বাড়ছে। কারণ, তালেবানরা নতুন বিস্ফোরক ব্যবহার করছে। ১৮ বছর আগে তাদেরকে উৎখাতের পর যেকোনো সময়ের চেয়ে এখন অধিক এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছে তালেবানরা। জাতিসংঘের মাইন অ্যাকশন সার্ভিসের মতে, গত বছর স্থলবোমা ও বিস্ফোরকের কারণে কমপক্ষে ১৪১৫ জন আফগান বেসামরিক ব্যক্তি নিহত বা আহত হয়েছেন।
পূর্বাঞ্চলীয় নাঙ্গারহার প্রদেশে বুধবার লড়াই চলছিল তালেবান ও আগফানিস্তানের সেনাদের মধ্যে। এতে অনেক বেসামরিক মানুষ হতাহত হয়েছেন। নাঙ্গারহার প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য সোহরাব কাদেরি বলেছেন, সেখানকার গান্ডুমাক এলাকায় অপারেশন চালাচ্ছিল আফগানিস্তানের বিশেষ বাহিনী। এই এলাকাটি তালেবানদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তিনি আরো বলেন, এতে নিহত হয়েছেন তালেবানের দু’জন যোদ্ধা ও ৫ জন বেসামরিক ব্যক্তি। আফগানিস্তান ও বিদেশী বাহিনীগুলো বলছে, বেসামরিক মানুষ হতাহতের ঘটনা বাড়ার কারণ হলো, বিদ্রোহী বা জঙ্গিরা তাদেরকে মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করে। জঙ্গি গ্রুপগুলোর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এ বছরের প্রথম অর্ধেক অংশে কমপক্ষে ৩৮১২ জন বেসামরিক ব্যক্তি নিহত বা আহত হয়েছেন।
বুধবার কর্মকর্তারা বলেছেন, দেশের পশ্চিমাঞ্চলে হেরাত ও কান্দাহার প্রদেশের রাজধানীর মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী মহাসড়কে আব খোরমা এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে। প্রাদেশিক পুলিশের মুখপাত্র মহিবুল্লাহ মহিব বলেছেন, আফগানিস্তান ও বিদেশী নিরাপত্তা রক্ষাকারীদের টার্গেট করে ওই বোমা পুঁতে রেখেছিল তালেবান জঙ্গিরা। কিন্তু তালেবানের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ বলেছেন, এ হামলার জন্য তাদের কোনো যোদ্ধা দায়ী নয়।
তিনি বলেন, তালেবানরা ওই হামলা চালায় নি। ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, সারা আফগানিস্তানে নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। তালেবান ও আইএস যোদ্ধারা প্রায়দিনই আফগানিস্তানের সেনাবাহিনী, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ও বেসামরিক ব্যক্তিদের ওপর হামলা জোরালো করেছে। সরকার ও দাতব্য কর্মকর্তারা বলছেন, নিহত ও আহতের সংখ্যা বাড়ছে। কারণ, তালেবানরা নতুন বিস্ফোরক ব্যবহার করছে। ১৮ বছর আগে তাদেরকে উৎখাতের পর যেকোনো সময়ের চেয়ে এখন অধিক এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছে তালেবানরা। জাতিসংঘের মাইন অ্যাকশন সার্ভিসের মতে, গত বছর স্থলবোমা ও বিস্ফোরকের কারণে কমপক্ষে ১৪১৫ জন আফগান বেসামরিক ব্যক্তি নিহত বা আহত হয়েছেন।
পূর্বাঞ্চলীয় নাঙ্গারহার প্রদেশে বুধবার লড়াই চলছিল তালেবান ও আগফানিস্তানের সেনাদের মধ্যে। এতে অনেক বেসামরিক মানুষ হতাহত হয়েছেন। নাঙ্গারহার প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য সোহরাব কাদেরি বলেছেন, সেখানকার গান্ডুমাক এলাকায় অপারেশন চালাচ্ছিল আফগানিস্তানের বিশেষ বাহিনী। এই এলাকাটি তালেবানদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তিনি আরো বলেন, এতে নিহত হয়েছেন তালেবানের দু’জন যোদ্ধা ও ৫ জন বেসামরিক ব্যক্তি। আফগানিস্তান ও বিদেশী বাহিনীগুলো বলছে, বেসামরিক মানুষ হতাহতের ঘটনা বাড়ার কারণ হলো, বিদ্রোহী বা জঙ্গিরা তাদেরকে মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করে। জঙ্গি গ্রুপগুলোর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এ বছরের প্রথম অর্ধেক অংশে কমপক্ষে ৩৮১২ জন বেসামরিক ব্যক্তি নিহত বা আহত হয়েছেন।
No comments