আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তালেবানের ছায়া
একদিকে
তালেবানদের অভিযান ও অন্যদিকে মার্কিন নেতৃত্বাধিন ন্যাটো বাহিনীর বিমান
হামলা বৃদ্ধি – আফগানিস্তানের আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ছায়াপাত করেছে।
২৮ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিতব্য প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটার তালিকায় ৯.৬৮ মিলিয়ন আফগানের নাম নিবন্ধিত করা হয়েছে। ২০০১ সালে তালেবান সরকারের পতনের পর এটা হবে দেশটিতে চতুর্থ গণতান্ত্রিক নির্বাচন।
৬০ দিন ধরে নির্বাচনী প্রচারণা চলবে। এবার প্রার্থী ১৮ জন। ভোটারের সমর্থন আদায়ের প্রতিযোগিতায় ইতোমধ্যে মাঠে নেমে পড়েছেন তারা।
প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি, তার ক্ষমতার ভাগিদার সিইও আব্দুল্লা আব্দুল্লা, সাবেক প্রধানমন্ত্রী গুলবুদ্দিন হেকমতিয়ার, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ হানিফ আতমার ও সাবেক গোয়েন্দা বাহিনী প্রধান রাহমাতুল্লাহ নাবিল।
অনেক প্রার্থী আশংকা প্রকাশ করেছেন যে প্রচারণা কাজে ঘানি তার প্রেসিডেন্সিয়াল ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে সুবিধাজনক অবস্থায় থাকবেন। তবে ঘানি এই আশংকা বাতিল করে দেন। দেশের সংবিধান ও নির্বচন কমিশনের আইনের মধ্যে থেকে প্রচারণা চালানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি।
এই নির্বাচনে ১৪৯ মিলিয়ন ডলার খরচ হবে বলে ধরা হয়েছে। কাবুল প্রশাসন, আন্তর্জাতিক সংস্থা ও যুক্তরাষ্ট্র যৌথভাবে এই তহবিল জোগাবে।
ভোট গ্রহণের জন্য ৭,৪০০ ব্যালট বাক্স প্রস্তুত করা হয়েছে। এর মধ্যে ২০১২টি রাখা হয়েছে তালেবান অধ্যুষিত এলাকাগুলোর জন্য। তালেবানরা এই নির্বাচনের বিরোধী।
নির্বাচনের নিরাপত্তা ও ব্যালট বাক্স রক্ষার জন্য ৫০,০০০ সদস্যের নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েনের পরিকল্পনা করেছে নির্বাচন কর্তৃপক্ষ।
কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে দেশের রাজধানী কাবুলসহ ৩৪টি প্রদেশের সবখানে তালেবান হামলা ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে। কাতারে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শান্তি আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে তালেবানরা। এরপরও হামলায় রাশ টানার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়েছে দেশের সবচেয়ে প্রভাবশালী এই বিদ্রোহী গ্রুপটি।
>>>হালিল সিলাশর, মোস্তফা মেলিহ আহিশালি
২৮ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিতব্য প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটার তালিকায় ৯.৬৮ মিলিয়ন আফগানের নাম নিবন্ধিত করা হয়েছে। ২০০১ সালে তালেবান সরকারের পতনের পর এটা হবে দেশটিতে চতুর্থ গণতান্ত্রিক নির্বাচন।
৬০ দিন ধরে নির্বাচনী প্রচারণা চলবে। এবার প্রার্থী ১৮ জন। ভোটারের সমর্থন আদায়ের প্রতিযোগিতায় ইতোমধ্যে মাঠে নেমে পড়েছেন তারা।
প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি, তার ক্ষমতার ভাগিদার সিইও আব্দুল্লা আব্দুল্লা, সাবেক প্রধানমন্ত্রী গুলবুদ্দিন হেকমতিয়ার, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ হানিফ আতমার ও সাবেক গোয়েন্দা বাহিনী প্রধান রাহমাতুল্লাহ নাবিল।
অনেক প্রার্থী আশংকা প্রকাশ করেছেন যে প্রচারণা কাজে ঘানি তার প্রেসিডেন্সিয়াল ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে সুবিধাজনক অবস্থায় থাকবেন। তবে ঘানি এই আশংকা বাতিল করে দেন। দেশের সংবিধান ও নির্বচন কমিশনের আইনের মধ্যে থেকে প্রচারণা চালানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি।
এই নির্বাচনে ১৪৯ মিলিয়ন ডলার খরচ হবে বলে ধরা হয়েছে। কাবুল প্রশাসন, আন্তর্জাতিক সংস্থা ও যুক্তরাষ্ট্র যৌথভাবে এই তহবিল জোগাবে।
ভোট গ্রহণের জন্য ৭,৪০০ ব্যালট বাক্স প্রস্তুত করা হয়েছে। এর মধ্যে ২০১২টি রাখা হয়েছে তালেবান অধ্যুষিত এলাকাগুলোর জন্য। তালেবানরা এই নির্বাচনের বিরোধী।
নির্বাচনের নিরাপত্তা ও ব্যালট বাক্স রক্ষার জন্য ৫০,০০০ সদস্যের নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েনের পরিকল্পনা করেছে নির্বাচন কর্তৃপক্ষ।
কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে দেশের রাজধানী কাবুলসহ ৩৪টি প্রদেশের সবখানে তালেবান হামলা ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে। কাতারে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শান্তি আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে তালেবানরা। এরপরও হামলায় রাশ টানার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়েছে দেশের সবচেয়ে প্রভাবশালী এই বিদ্রোহী গ্রুপটি।
>>>হালিল সিলাশর, মোস্তফা মেলিহ আহিশালি
No comments