ভ্রমণশিল্পে ভারত-বাংলাদেশের সমঝোতা স্মারক সই
ট্যুর
অপারেটরস আসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টিওএবি) আর হিমালায়া হসপিটালিটি এবং
ট্যুরিজম ডেভলপমেন্ট নেটওয়ার্কের (এইচএইচটিডিএন) প্রতিনিধিরা শিলিগুড়িতে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছেন। এই চুক্তি ফলপ্রসূ হলে
দুই সংস্থা পশ্চিমবঙ্গ, সিকিম এবং বাংলাদেশকে ভ্রমণপিপাসু মানুষদের কাছে
একসাথে তুলে ধরতে পারবেন।
টিওএবি পরিচালক তৌফিক রহমান বলেন, এই রকম উদ্যোগ আগে কখনো নেওয়া হয়নি। আজ আমরা এমওইউ স্বাক্ষরের মাধ্যমে ভারত এবং বাংলাদেশ ভ্রমণশিল্পের এক নতুন অধ্যায় শুরু করতে যাচ্ছি। তাঁর মতে, দুই দেশের দর্শনীয় স্থানগুলো নিয়ে একটা সার্কিট তৈরি করলে তা পর্যটকদের আকর্ষণ করবে।
তিনি আরো বলেন, হিমালয়ের দর্শনীয় স্থানগুলোর সাথে আমরা জুড়ে দিতে পারি রাজশাহী ডিভিশন এর পাহাড়পুর যা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী মানুষদের কাছে একটা আকর্ষণ হতে পারে। তা ছাড়া আমরা ভারতের হিমালয় দর্শন এর সাথে বাংলাদেশের গ্রামীণ পটভূমি দেখাতে পারি পর্যটকদের।
ভারত এবং বাংলাদেশের এই যৌথ প্রয়াস আগামী দিনগুলোতে অবশ্যই সার্থকতা পাবে বলে মনে করেন এইচএইচটিডিএন এর সাধারণ সম্পাদক সম্রাট সান্যাল।
টিওএবি পরিচালক তৌফিক রহমান বলেন, এই রকম উদ্যোগ আগে কখনো নেওয়া হয়নি। আজ আমরা এমওইউ স্বাক্ষরের মাধ্যমে ভারত এবং বাংলাদেশ ভ্রমণশিল্পের এক নতুন অধ্যায় শুরু করতে যাচ্ছি। তাঁর মতে, দুই দেশের দর্শনীয় স্থানগুলো নিয়ে একটা সার্কিট তৈরি করলে তা পর্যটকদের আকর্ষণ করবে।
তিনি আরো বলেন, হিমালয়ের দর্শনীয় স্থানগুলোর সাথে আমরা জুড়ে দিতে পারি রাজশাহী ডিভিশন এর পাহাড়পুর যা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী মানুষদের কাছে একটা আকর্ষণ হতে পারে। তা ছাড়া আমরা ভারতের হিমালয় দর্শন এর সাথে বাংলাদেশের গ্রামীণ পটভূমি দেখাতে পারি পর্যটকদের।
ভারত এবং বাংলাদেশের এই যৌথ প্রয়াস আগামী দিনগুলোতে অবশ্যই সার্থকতা পাবে বলে মনে করেন এইচএইচটিডিএন এর সাধারণ সম্পাদক সম্রাট সান্যাল।
No comments