যুক্তরাষ্ট্র-পাকিস্তান উষ্ণ সম্পর্কে ক্ষতি নেই চীনের by হু ওয়েজিয়া
মার্কিন
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সোমবার ওয়াশিংটনে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
ইমরান খানের সাথে তার প্রথম বৈঠক করবেন বলে নির্ধারিত রয়েছে। দ্বিপক্ষীয়
সম্পর্কে সৃষ্টি হওয়া ফাটল মেরামত ও টেকসই অংশীদারিত্ব পুনঃনির্মাণের
লক্ষ্যে হোয়াইট হাউস সেখানে সফরের জন্য পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে এই
আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
বৈশ্বিক ভূ-রাজনৈতিক দৃশ্যপটে, বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের গুরুত্বের বিষয়টিই ফুটে ওঠেছে ওয়াশিংটনের এই উদ্যোগে। উল্লেখ্য, চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরকে (সিপিইসি) পাকিস্তান পূর্ণ সমর্থন দিয়েছে। এটি এই অঞ্চলে অর্থনৈতিক গেম চেঞ্জার বলে বিবেচিত হচ্ছে।
চীনা প্রস্তাবিত বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প সিপিইসির মাধ্যমে পাকিস্তান ভৌগোলিক অবস্থানের সুযোগ গ্রহণ করতে পারছে, এই করিডোরকে চীন ও পাশ্চাত্যের মধ্যে সেতুবন্ধন হিসেব তুলে ধরতে সক্ষম।
সিপিইসি পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে আঞ্চলিক বিষয়াদিতে পাকিস্তান আস্থার সাথে কাজ করতে পারবে।
জুনে আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানির পাকিস্তান সফরের সময় ইসলামাবাদ ঘোষণা করে যে সে আন্তঃআফগান সংলাপকে সমর্থন করে।
অনেকে মনে করে, আফগানিস্তানের স্থিতিশীলতা হবে ট্রাম্পের সাথে আসন্ন শীর্ষ বৈঠকে পাকিস্তানের জন্য একটি সুবিধাজনক বিষয়।
ইমরান খানের যুক্তরাষ্ট্র সফরে চীন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। খুবই সম্ভব যে পাকিস্তান যাতে চীনের বেশি ঘনিষ্ঠ না হয় সেজন্য চাপ দেবে ওয়াশিংটন। সন্ত্রাসীদের দমন করার জন্য আরো কিছু করার জন্যও পাকিস্তানকে চাপ দিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র। আবার অর্থনৈতিক সহায়তা প্রদান, ইসলামাবাদের সাথে সম্পর্ক মেরামত করা, ইন্দো-প্যাসিফিকে ওয়াশিংটনের ভারসাম্যে পুনঃবিন্যাসে সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে পারে যুক্তরাষ্ট্র।
পাকিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়নে, সন্ত্রাস দমনের প্রয়াসে চীন সমর্থন করছে। সেইসাথে পাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার অর্থনৈতিক সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করার প্রতিও সমর্থন দিচ্ছে চীন। উল্লেখ্য, পাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হলে পাকিস্তান হতে পারে মার্কিন বিনিয়োগের একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখার মাধ্যমে পাকিস্তান কেবল নিজের স্বার্থই সমুন্নত রাখতে পারবে না, সিপিইসির উন্নয়নেও ভূমিকা রাখতে পারবে।
বিশ্বাবয়নের এই যুগে কোনো দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কই অন্যদের বাদ দিয়ে হয় না। ফলে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের ‘লৌহ ভ্রাতার’ মধ্যকার আরো উষ্ণ সম্পর্কের মানে বেইজিংয়ের জন্য নেতিবাচক কিছু নয়।
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে পাকিস্তান তার সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করবে, এমনটাই স্বাভাবিক। তবে ভারত যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রকে গ্রহণ করেছে, পাকিস্তান সম্ভবত তা করবে না।
বৈশ্বিক ভূ-রাজনৈতিক দৃশ্যপটে, বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের গুরুত্বের বিষয়টিই ফুটে ওঠেছে ওয়াশিংটনের এই উদ্যোগে। উল্লেখ্য, চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরকে (সিপিইসি) পাকিস্তান পূর্ণ সমর্থন দিয়েছে। এটি এই অঞ্চলে অর্থনৈতিক গেম চেঞ্জার বলে বিবেচিত হচ্ছে।
চীনা প্রস্তাবিত বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প সিপিইসির মাধ্যমে পাকিস্তান ভৌগোলিক অবস্থানের সুযোগ গ্রহণ করতে পারছে, এই করিডোরকে চীন ও পাশ্চাত্যের মধ্যে সেতুবন্ধন হিসেব তুলে ধরতে সক্ষম।
সিপিইসি পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে আঞ্চলিক বিষয়াদিতে পাকিস্তান আস্থার সাথে কাজ করতে পারবে।
জুনে আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানির পাকিস্তান সফরের সময় ইসলামাবাদ ঘোষণা করে যে সে আন্তঃআফগান সংলাপকে সমর্থন করে।
অনেকে মনে করে, আফগানিস্তানের স্থিতিশীলতা হবে ট্রাম্পের সাথে আসন্ন শীর্ষ বৈঠকে পাকিস্তানের জন্য একটি সুবিধাজনক বিষয়।
ইমরান খানের যুক্তরাষ্ট্র সফরে চীন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। খুবই সম্ভব যে পাকিস্তান যাতে চীনের বেশি ঘনিষ্ঠ না হয় সেজন্য চাপ দেবে ওয়াশিংটন। সন্ত্রাসীদের দমন করার জন্য আরো কিছু করার জন্যও পাকিস্তানকে চাপ দিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র। আবার অর্থনৈতিক সহায়তা প্রদান, ইসলামাবাদের সাথে সম্পর্ক মেরামত করা, ইন্দো-প্যাসিফিকে ওয়াশিংটনের ভারসাম্যে পুনঃবিন্যাসে সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে পারে যুক্তরাষ্ট্র।
পাকিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়নে, সন্ত্রাস দমনের প্রয়াসে চীন সমর্থন করছে। সেইসাথে পাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার অর্থনৈতিক সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করার প্রতিও সমর্থন দিচ্ছে চীন। উল্লেখ্য, পাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হলে পাকিস্তান হতে পারে মার্কিন বিনিয়োগের একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখার মাধ্যমে পাকিস্তান কেবল নিজের স্বার্থই সমুন্নত রাখতে পারবে না, সিপিইসির উন্নয়নেও ভূমিকা রাখতে পারবে।
বিশ্বাবয়নের এই যুগে কোনো দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কই অন্যদের বাদ দিয়ে হয় না। ফলে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের ‘লৌহ ভ্রাতার’ মধ্যকার আরো উষ্ণ সম্পর্কের মানে বেইজিংয়ের জন্য নেতিবাচক কিছু নয়।
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে পাকিস্তান তার সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করবে, এমনটাই স্বাভাবিক। তবে ভারত যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রকে গ্রহণ করেছে, পাকিস্তান সম্ভবত তা করবে না।
No comments