রাশেদ খান মেননের শপথ স্থগিত চেয়ে রিট
একাদশ
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের ফলাফলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে
রিট করা হয়েছে। রিট আবেদনে আর্জি জানানো হয়েছে সদ্য নির্বাচিত সংসদ সদস্য
রাশেদ খান মেননের শপথ গ্রহণ ও প্রজ্ঞাপন প্রকাশের ওপরও স্থগিতাদেশ জারির।
গতকাল ওই সংসদীয় আসনের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. ইউনুস আলী আকন্দ হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিট আবেদনটি করেন।
এতে বিবাদী করা হয়েছে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা, চার কমিশনার, আইন সচিব, রিটার্নিং কর্মকর্তা ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার ও সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেননকে।
রিট আবেদনে যুক্তি হিসেবে সংবিধানের ৬৬ অনুচ্ছেদ ও গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ১২ (গ) ধারা উল্লেখ করে বলা হয়েছে ‘কোনো ব্যক্তি লাভজনক পদে থেকে নির্বাচনের অযোগ্য হবেন।’ সংসদ সদস্য পদ লাভজনক বিধায় রাশেদ খান মেনন নির্বাচনের অযোগ্য। একইসঙ্গে বলা হয়েছে তিনি ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি হিসেবে প্রার্থী হয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতির ছবি ব্যবহার করেছেন এবং নিজ দলের হাতুড়ি প্রতীক বাদ দিয়ে নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। যাতে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা ২০০৮ এর লঙ্ঘন হয়েছে। এতে রাশেদ খান মেননের শপথ ও প্রজ্ঞাপন স্থগিত করে রিট আবেদনকারীকে বিজয়ী ঘোষণার নির্দেশনার আর্জি রয়েছে।
ইউনুস আলী আকন্দ মানবজমিনকে বলেন, এ রিট আবেদনটি জনস্বার্থে করা হয়নি। এটি প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হিসেবে করা হয়েছে।
গত ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনে মহাজোটের প্রার্থী বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এক লাখ ৩৯ হাজার ৫৩৮ ভোটে নির্বাচিত হন।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস পান ৩৮ হাজার ৭১৭ ভোট। ইউনুস আলী আকন্দ জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থী হয়ে লড়েন নির্বাচনে।
একই রিট আবেদনকারী গত ২৩শে ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীর সেনা, নৌ ও বিমান সদস্যদের দিয়ে ভোট গ্রহণ, গণনা ও ফলাফল ঘোষণার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেছিলেন। তিনদিন পর বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলম সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ রিট আবেদনের শুনানির জন্য অবকাশের পরে আসতে বলেন। ওই রিটে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি হয়েও রাশেদ খান মেননের নৌকা প্রতীকের ব্যবহারের ওপরও নিষেধাজ্ঞা জারির নির্দেশনা চাওয়া হয়েছিল।
গতকাল ওই সংসদীয় আসনের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. ইউনুস আলী আকন্দ হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিট আবেদনটি করেন।
এতে বিবাদী করা হয়েছে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা, চার কমিশনার, আইন সচিব, রিটার্নিং কর্মকর্তা ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার ও সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেননকে।
রিট আবেদনে যুক্তি হিসেবে সংবিধানের ৬৬ অনুচ্ছেদ ও গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ১২ (গ) ধারা উল্লেখ করে বলা হয়েছে ‘কোনো ব্যক্তি লাভজনক পদে থেকে নির্বাচনের অযোগ্য হবেন।’ সংসদ সদস্য পদ লাভজনক বিধায় রাশেদ খান মেনন নির্বাচনের অযোগ্য। একইসঙ্গে বলা হয়েছে তিনি ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি হিসেবে প্রার্থী হয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতির ছবি ব্যবহার করেছেন এবং নিজ দলের হাতুড়ি প্রতীক বাদ দিয়ে নৌকা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। যাতে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা ২০০৮ এর লঙ্ঘন হয়েছে। এতে রাশেদ খান মেননের শপথ ও প্রজ্ঞাপন স্থগিত করে রিট আবেদনকারীকে বিজয়ী ঘোষণার নির্দেশনার আর্জি রয়েছে।
ইউনুস আলী আকন্দ মানবজমিনকে বলেন, এ রিট আবেদনটি জনস্বার্থে করা হয়নি। এটি প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হিসেবে করা হয়েছে।
গত ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনে মহাজোটের প্রার্থী বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এক লাখ ৩৯ হাজার ৫৩৮ ভোটে নির্বাচিত হন।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস পান ৩৮ হাজার ৭১৭ ভোট। ইউনুস আলী আকন্দ জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থী হয়ে লড়েন নির্বাচনে।
একই রিট আবেদনকারী গত ২৩শে ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীর সেনা, নৌ ও বিমান সদস্যদের দিয়ে ভোট গ্রহণ, গণনা ও ফলাফল ঘোষণার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেছিলেন। তিনদিন পর বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলম সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ রিট আবেদনের শুনানির জন্য অবকাশের পরে আসতে বলেন। ওই রিটে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি হয়েও রাশেদ খান মেননের নৌকা প্রতীকের ব্যবহারের ওপরও নিষেধাজ্ঞা জারির নির্দেশনা চাওয়া হয়েছিল।
No comments