অবেশেষে ফিলিস্তিনি পতাকা উড়বে জাতিসংঘে
অবশেষে
জাতিসংঘে উড়তে পারে ফিলিস্তিনি পতাকা। জাতিসংঘের সদর দফতরে ফিলিস্তিনের
পতাকা উড়ানোর পক্ষে ভোট দিয়েছে সংস্থাটির বেশিরভাগ সদস্য। যুক্তরাষ্ট্রের
নিউইয়র্কে অবস্থিত জাতিসংঘের সদর দফতরে বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে ভোট অনুষ্ঠিত
হয়। এতে ফিলিস্তিনের পক্ষে দেয় ১১৯টি সদস্য রাষ্ট্র। বিপক্ষে ভোট পড়ে ৮টি।
অপরদিকে ভোট দানে বিরত থাকে ৪৫টি দেশ।
ইউরোপের ফ্রান্স, ইতালি, স্পেন, পোল্যান্ড, সুইডেনের মতো দেশ ফিলিস্তিনের পক্ষে ভোট দিলেও ব্রিটেন, জার্মানি, অস্ট্রিয়া, ফিনল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস ও সাইপ্রাস ভোট দানে বিরত ছিল। ফিলিস্তিনের এ উদ্যোগের বিপক্ষে ভোট দিয়েছে যথারীতি ইসরাইল, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও ছোট চারটি দ্বীপরাষ্ট্র।
নতুন প্রস্তাবনাটি পাস হওয়ায় সংস্থাটির সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে অ-সদস্য পর্যবেক্ষক মর্যাদার ফিলিস্তিন ও ভ্যাটিকানের পতাকা সদর দফতরে উড়ানো হবে। তবে ভ্যাটিকানের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, পোপ ফ্রান্সিস জাতিসংঘ সদর দফতর সফরের আগে তারা পতাকা উড়াবে না।
জাতিসংঘে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত রিয়াদ মানসুর পতাকা উড়ানোর বিষয়টিকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির পথে এক ধাপ এগুনো বলে উল্লেখ করেছেন। এটা ফিলিস্তিনিদের মনে নতুন আশার সৃষ্টি করবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
জাতিসংঘের এ পদক্ষেপের সমালোচনা করেছে ইসরাইল ও তাদের মিত্র যুক্তরাষ্ট্র। সংস্থাটিতে নিযুক্ত ইসরাইলী রাষ্ট্রদূত রন প্রসর বলেছেন, ‘এটা জাতিসংঘকে অপহরণ করার ভয়ানক প্রচেষ্টা।’
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মার্ক টনার বলেছেন, 'বসতি নির্মাণের বাইরে এ ধরনের উদ্যোগ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পদক্ষেপের বিপরীত।'
ইউরোপের ফ্রান্স, ইতালি, স্পেন, পোল্যান্ড, সুইডেনের মতো দেশ ফিলিস্তিনের পক্ষে ভোট দিলেও ব্রিটেন, জার্মানি, অস্ট্রিয়া, ফিনল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস ও সাইপ্রাস ভোট দানে বিরত ছিল। ফিলিস্তিনের এ উদ্যোগের বিপক্ষে ভোট দিয়েছে যথারীতি ইসরাইল, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও ছোট চারটি দ্বীপরাষ্ট্র।
নতুন প্রস্তাবনাটি পাস হওয়ায় সংস্থাটির সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে অ-সদস্য পর্যবেক্ষক মর্যাদার ফিলিস্তিন ও ভ্যাটিকানের পতাকা সদর দফতরে উড়ানো হবে। তবে ভ্যাটিকানের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, পোপ ফ্রান্সিস জাতিসংঘ সদর দফতর সফরের আগে তারা পতাকা উড়াবে না।
জাতিসংঘে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত রিয়াদ মানসুর পতাকা উড়ানোর বিষয়টিকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির পথে এক ধাপ এগুনো বলে উল্লেখ করেছেন। এটা ফিলিস্তিনিদের মনে নতুন আশার সৃষ্টি করবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
জাতিসংঘের এ পদক্ষেপের সমালোচনা করেছে ইসরাইল ও তাদের মিত্র যুক্তরাষ্ট্র। সংস্থাটিতে নিযুক্ত ইসরাইলী রাষ্ট্রদূত রন প্রসর বলেছেন, ‘এটা জাতিসংঘকে অপহরণ করার ভয়ানক প্রচেষ্টা।’
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মার্ক টনার বলেছেন, 'বসতি নির্মাণের বাইরে এ ধরনের উদ্যোগ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পদক্ষেপের বিপরীত।'
No comments