শিক্ষকদের নিয়ে বক্তব্যে দুঃখ প্রকাশ, ভ্যাট প্রত্যাহার করা হবে না : অর্থমন্ত্রী
অর্থমন্ত্রী
আবুল মাল আব্দুল মুহিত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের নিয়ে ‘জ্ঞানের অভাব’ বলে
যে বক্তব্য দিয়েছেন তা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। তিনি তার এ ধরনের অনভিপ্রেত
বক্তব্যের জন্য দু:খ প্রকাশ করেন। তবে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর যে
সাড়ে সাত শতাংশ ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে তা প্রত্যাহার করা হবে না বলে
জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। এই ভ্যাট শিক্ষার্থীরা নয়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
কর্তৃপক্ষকে দিতে হবে। বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে চারটায় সিলেট সার্কিট হাউজে
এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ সব কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী বলেন, আমার বক্তব্যে কোনো শিক্ষক কষ্ট পেয়ে থাকলে আমি দুঃখিত। যা হয়েছে এখানেই শেষ। আমি আমার বক্তব্য প্রত্যাহার করে নিলাম। তবে অর্থমন্ত্রী এও বলেছেন, ‘শিক্ষকদের আন্দোলনে আমি বিস্মিত হয়েছি। কারণ, তারা সরকারি সিদ্ধান্ত না জেনেই আন্দোলন করছেন।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের শিক্ষা জগতে বেশ ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে আমারই একটি মন্তব্য নিয়ে। আমার মনে হয় এই বিষয়টির নিষ্পত্তি হওয়া প্রয়োজন। গত সোমবার সাংবাদিকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন কমিশনের সুপারিশবিরোধী আন্দোলন সম্পর্কে আমার মন্তব্য জানতে চান। আমি বলি যে, তাদের এই আন্দোলনটি অকারণে শুরু হয়েছে এবং এটা আমাকে গভীর পীড়া দেয় এজন্য যে, দেশের সবচেয়ে শিক্ষিত গোষ্ঠী একটি আন্দোলন করছেন।’ মন্ত্রী বলেন, ‘আমার বলার কথা ছিল যে, তারা প্রকৃত সুপারিশ এবং সর্বোপরি সরকারি সিদ্ধান্ত না জেনেই আন্দোলনে নেমে গেলেন। আমার বলা উচিত ছিল যে, তাদের আন্দোলনটি তাদের অনবহিতির জন্য, তারা সঠিক তথ্য জানতেন না বলে তারা আনইনফর্মড ছিলেন।’
অর্থমন্ত্রী আরো বলেন, ‘আমি যেভাবে বক্তব্যটি দিই তাতে অবশ্যই তাদের মানহানি হয়েছে। কারণ ‘জ্ঞানের অভাব’ বলা আর ‘যথাযথ তথ্য সম্বন্ধে অনবহিত’ বলার মধ্যে অনেক তফাৎ রয়েছে। আমি আমার বক্তব্য সম্বন্ধে খুবই দুঃখিত, তবে বিস্মিত যে তারা সরকারি সিদ্ধান্ত জানার আগেই আন্দোলনে নেমে গেলেন। আমার এই বক্তব্য যেভাবে সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে, তা অনভিপ্রেত ছিল এবং আমি তা প্রত্যাহার করছি। এজন্য যারা ক্ষুব্ধ হয়েছেন বা দুঃখ পেয়েছেন তাদের কাছে বিনীত অনুরোধ, ভুল বুঝাবুঝির এখানেই সমাপ্তি হোক।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বদর উদ্দিন আহমদ কামরান, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান চৌধুরী, মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী কয়েস, ইমরান আহমদ এমপি, ড. আহমদ আল কবীর, জেলা প্রশাসক জয়নাল আবেদিন প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী বলেন, আমার বক্তব্যে কোনো শিক্ষক কষ্ট পেয়ে থাকলে আমি দুঃখিত। যা হয়েছে এখানেই শেষ। আমি আমার বক্তব্য প্রত্যাহার করে নিলাম। তবে অর্থমন্ত্রী এও বলেছেন, ‘শিক্ষকদের আন্দোলনে আমি বিস্মিত হয়েছি। কারণ, তারা সরকারি সিদ্ধান্ত না জেনেই আন্দোলন করছেন।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের শিক্ষা জগতে বেশ ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে আমারই একটি মন্তব্য নিয়ে। আমার মনে হয় এই বিষয়টির নিষ্পত্তি হওয়া প্রয়োজন। গত সোমবার সাংবাদিকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন কমিশনের সুপারিশবিরোধী আন্দোলন সম্পর্কে আমার মন্তব্য জানতে চান। আমি বলি যে, তাদের এই আন্দোলনটি অকারণে শুরু হয়েছে এবং এটা আমাকে গভীর পীড়া দেয় এজন্য যে, দেশের সবচেয়ে শিক্ষিত গোষ্ঠী একটি আন্দোলন করছেন।’ মন্ত্রী বলেন, ‘আমার বলার কথা ছিল যে, তারা প্রকৃত সুপারিশ এবং সর্বোপরি সরকারি সিদ্ধান্ত না জেনেই আন্দোলনে নেমে গেলেন। আমার বলা উচিত ছিল যে, তাদের আন্দোলনটি তাদের অনবহিতির জন্য, তারা সঠিক তথ্য জানতেন না বলে তারা আনইনফর্মড ছিলেন।’
অর্থমন্ত্রী আরো বলেন, ‘আমি যেভাবে বক্তব্যটি দিই তাতে অবশ্যই তাদের মানহানি হয়েছে। কারণ ‘জ্ঞানের অভাব’ বলা আর ‘যথাযথ তথ্য সম্বন্ধে অনবহিত’ বলার মধ্যে অনেক তফাৎ রয়েছে। আমি আমার বক্তব্য সম্বন্ধে খুবই দুঃখিত, তবে বিস্মিত যে তারা সরকারি সিদ্ধান্ত জানার আগেই আন্দোলনে নেমে গেলেন। আমার এই বক্তব্য যেভাবে সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে, তা অনভিপ্রেত ছিল এবং আমি তা প্রত্যাহার করছি। এজন্য যারা ক্ষুব্ধ হয়েছেন বা দুঃখ পেয়েছেন তাদের কাছে বিনীত অনুরোধ, ভুল বুঝাবুঝির এখানেই সমাপ্তি হোক।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বদর উদ্দিন আহমদ কামরান, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান চৌধুরী, মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী কয়েস, ইমরান আহমদ এমপি, ড. আহমদ আল কবীর, জেলা প্রশাসক জয়নাল আবেদিন প্রমুখ।
No comments