ভারতের হাতে আছে ২০০০ পরমাণু অস্ত্রের মজুত!
ভারতের
কাছে দুই হাজার পরমাণু বোমা বানানোর মতো কাঁচামাল মজুত রয়েছে। এই মত
পাকিস্তানের। বুধবার বৈঠকে বসেছিল পাকিস্তানের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারক
সংস্থা এনসিএ। উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ। বৈঠকে দিল্লির
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়।
পাকিস্তানের সংবাদপত্র দ্য ডন জানিয়েছে, পাকিস্তানকেও পূর্ণ উদ্যমে পরমাণু কর্মসূচি চালিয়ে যেতে হবে বলে বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। মার্কিন সংস্থা কার্নেগি এনডাওমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিস এবং স্টিমসন সেন্টার কিছুদিন আগে জানায়, এই মুহূর্তে পাকিস্তানেই সব থেকে দ্রুত এগোচ্ছে পরমাণু কর্মসূচি। এইভাবে চলতে থাকলে আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে পরমাণু বোমার তৃতীয় বৃহত্তম ভাণ্ডার হয়ে উঠবে পাকিস্তান। তার পরই পাকিস্তান নিজেদের কর্মকাণ্ডকে যুক্তিযু্ক্ত করতে আঙুল তুলল ভারতের দিকে। তাদের হিসেব, ২০১৩–র মধ্যে ভারতের প্রচুর পরমাণু অস্ত্র বানানো হয়ে গেছে। পরমাণু চুল্লি এবং প্লুটোনিয়ামের যে ভাণ্ডার ভারতের হাতে আছে, তাতে হাজার দুয়েক অস্ত্র তৈরি হতে পারে।
পাকিস্তান মনে করে, এক দিকে দিল্লির দ্রুত পরমাণু কর্মসূচি রূপায়ণ, অন্য দিকে বিরোধ নিরসনের ব্যবস্থার অভাব, এই দুয়ে মিলে উপমহাদেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করছে। এদিকে বৃহস্পতিবার দিল্লিতে শুরু হয়েছে দুই দেশের সীমান্ত বাহিনীর মধ্যে ডি জি স্তরের বৈঠক। সেখানে যোগাযোগ বাড়ানোর পাশাপাশি সীমান্ত বরাবর উত্তেজনা কমানোর ব্যাপারে পদক্ষেপ করা হবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। পাকিস্তান জানিয়েছে, সীমান্ত বরাবর অস্ত্রবিরতি যাতে কঠোরভাবে মানা হয় তা দেখবে পাকিস্তান।
সীমান্তে ভারত-চীন মুখোমুখি
আপডেট: ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৫,শনিবার
আচমকা পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ভারত-চীন সীমান্তে। শনিবার দুপুর থেকে সীমান্তে মুখোমুখি হয়েছে দুই দেশের নিরাপত্তাবাহিনী। ভারত সরকারের একটি সূত্রে এই খবর জানানো হয়েছে। দুই দেশের পারস্পরিক টহলদারি এলাকায় ওয়াচ টাওয়ার বসানো থেকেই অশান্তির সূত্রপাত। কিছুদিন আগে ওই জায়গায় ওয়াচ টাওয়ার বসায় চীন। শুক্রবার সেই ওয়াচ টাওয়ার ভেঙে দেয় ইন্দো-তিবেতান পুলিশ। এরপরই দুই দেশের সৈন্য সমাবেশ হতে শুরু করে। তারপরই ওই টহলদারি এলাকায় অশান্তির পরিবেশ তৈরি হয়। চীন উত্তর লাদাখের বার্ৎসে জায়গায় তাদের বলেই দাবি করে আসছে। এই দাবি মেনে নেয়নি ভারত।
পাকিস্তানের সংবাদপত্র দ্য ডন জানিয়েছে, পাকিস্তানকেও পূর্ণ উদ্যমে পরমাণু কর্মসূচি চালিয়ে যেতে হবে বলে বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। মার্কিন সংস্থা কার্নেগি এনডাওমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিস এবং স্টিমসন সেন্টার কিছুদিন আগে জানায়, এই মুহূর্তে পাকিস্তানেই সব থেকে দ্রুত এগোচ্ছে পরমাণু কর্মসূচি। এইভাবে চলতে থাকলে আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে পরমাণু বোমার তৃতীয় বৃহত্তম ভাণ্ডার হয়ে উঠবে পাকিস্তান। তার পরই পাকিস্তান নিজেদের কর্মকাণ্ডকে যুক্তিযু্ক্ত করতে আঙুল তুলল ভারতের দিকে। তাদের হিসেব, ২০১৩–র মধ্যে ভারতের প্রচুর পরমাণু অস্ত্র বানানো হয়ে গেছে। পরমাণু চুল্লি এবং প্লুটোনিয়ামের যে ভাণ্ডার ভারতের হাতে আছে, তাতে হাজার দুয়েক অস্ত্র তৈরি হতে পারে।
পাকিস্তান মনে করে, এক দিকে দিল্লির দ্রুত পরমাণু কর্মসূচি রূপায়ণ, অন্য দিকে বিরোধ নিরসনের ব্যবস্থার অভাব, এই দুয়ে মিলে উপমহাদেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করছে। এদিকে বৃহস্পতিবার দিল্লিতে শুরু হয়েছে দুই দেশের সীমান্ত বাহিনীর মধ্যে ডি জি স্তরের বৈঠক। সেখানে যোগাযোগ বাড়ানোর পাশাপাশি সীমান্ত বরাবর উত্তেজনা কমানোর ব্যাপারে পদক্ষেপ করা হবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। পাকিস্তান জানিয়েছে, সীমান্ত বরাবর অস্ত্রবিরতি যাতে কঠোরভাবে মানা হয় তা দেখবে পাকিস্তান।
সীমান্তে ভারত-চীন মুখোমুখি
আপডেট: ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৫,শনিবার
আচমকা পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ভারত-চীন সীমান্তে। শনিবার দুপুর থেকে সীমান্তে মুখোমুখি হয়েছে দুই দেশের নিরাপত্তাবাহিনী। ভারত সরকারের একটি সূত্রে এই খবর জানানো হয়েছে। দুই দেশের পারস্পরিক টহলদারি এলাকায় ওয়াচ টাওয়ার বসানো থেকেই অশান্তির সূত্রপাত। কিছুদিন আগে ওই জায়গায় ওয়াচ টাওয়ার বসায় চীন। শুক্রবার সেই ওয়াচ টাওয়ার ভেঙে দেয় ইন্দো-তিবেতান পুলিশ। এরপরই দুই দেশের সৈন্য সমাবেশ হতে শুরু করে। তারপরই ওই টহলদারি এলাকায় অশান্তির পরিবেশ তৈরি হয়। চীন উত্তর লাদাখের বার্ৎসে জায়গায় তাদের বলেই দাবি করে আসছে। এই দাবি মেনে নেয়নি ভারত।
No comments