বাংলাদেশে ছেলে শিশু ধর্ষণের ক্ষেত্র বেড়েছে: শিশু অধিকার ফোরাম
বাংলাদেশে
ছেলে শিশু ধর্ষণের ক্ষেত্র বেড়েছে বলে বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছে বাংলাদেশে
শিশুদের অধিকার নিয়ে কাজ করে এমন একটি সংস্থা শিশু অধিকার ফোরাম। তারা
বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, মেয়ে শিশুদের মতো ছেলে শিশুরাও
বরাবরই যৌন নির্যাতনের শিকার হয়ে আসছে। তবে ছেলে শিশুদের নির্যাতনের
ব্যাপারটি গণমাধ্যমে প্রচার পাচ্ছে কম। শিশু অধিকার ফোরামের পরিচালক আব্দুস
শহিদ মাহমুদ বিবিসি বাংলাকে জানান, "আগে শুধু আবাসিক স্কুল বা মাদ্রাসায়
ছেলে শিশুরা ধর্ষণের শিকার হত বলে অভিযোগ পাওয়া যেত। এখন এই ক্ষেত্র আরো
বিস্তৃত হয়েছে। এখন দেখা যাচ্ছে শ্রমজীবী বা পথ-শিশুরা প্রচুর ধর্ষণের
শিকার হচ্ছে। লঞ্চ বা বাস টার্মিনাল, ফুটপাত, মার্কেট- যেসব জায়গায়
আশ্রয়হীন মানুষ রাত্রি যাপন করে সেসব জায়গায় এমন ঘটনা ঘটছে।"
মূলতঃ এক ছাত্রকে ধর্ষণের অভিযোগে রোববার রাতে ঢাকার এক মাদ্রাসা শিক্ষককে পুলিশ আটক করবার পর ছেলেদের উপর যৌন নির্যাতন চালানোর এই বিষয়টি সামনে চলে এসেছে। বাংলাদেশে বহু ছেলে ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেও ভিকটিম বা পরিবারের সদস্যদের অনীহার কারণে এসব ঘটনা প্রকাশিত কম হয় বলে উল্লেখ করছেন মাহমুদ। তিনি বলেন, "শুধুমাত্র সেসব ঘটনাই আমরা জানতে পারি যেগুলো পরিস্থিতির কারণে তারা প্রকাশ করতে বাধ্য হয়।" ঢাকায় নির্যাতনের শিকার ওই মাদ্রাসা ছাত্রের ক্ষেত্রেও একই প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। ঘটনাটি তখনই সামনে এসেছে যখন ছাত্রটিকে অসুস্থ হয়ে পড়ায় হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে। অথচ ওই একই শিক্ষক এর আগেও ছাত্রটিকে দিনের পর দিন ধর্ষণ করেছে বলে জানিয়েছে তার পরিবারের সদস্যরা।
মূলতঃ এক ছাত্রকে ধর্ষণের অভিযোগে রোববার রাতে ঢাকার এক মাদ্রাসা শিক্ষককে পুলিশ আটক করবার পর ছেলেদের উপর যৌন নির্যাতন চালানোর এই বিষয়টি সামনে চলে এসেছে। বাংলাদেশে বহু ছেলে ধর্ষণের ঘটনা ঘটলেও ভিকটিম বা পরিবারের সদস্যদের অনীহার কারণে এসব ঘটনা প্রকাশিত কম হয় বলে উল্লেখ করছেন মাহমুদ। তিনি বলেন, "শুধুমাত্র সেসব ঘটনাই আমরা জানতে পারি যেগুলো পরিস্থিতির কারণে তারা প্রকাশ করতে বাধ্য হয়।" ঢাকায় নির্যাতনের শিকার ওই মাদ্রাসা ছাত্রের ক্ষেত্রেও একই প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। ঘটনাটি তখনই সামনে এসেছে যখন ছাত্রটিকে অসুস্থ হয়ে পড়ায় হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে। অথচ ওই একই শিক্ষক এর আগেও ছাত্রটিকে দিনের পর দিন ধর্ষণ করেছে বলে জানিয়েছে তার পরিবারের সদস্যরা।
No comments