লেকের আবর্জনা তুলে রাখা হয়েছে সড়কে by সামছুর রহমান
রাজধানীর
গুলশান লেক পরিষ্কার করে ময়লা-আবর্জনা গুলশান-২-এর ১০৬ নম্বর সড়কের
কোনায় রেখেছিল গুলশান সোসাইটি। কিন্তু ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন
(ডিএনসিসি) এবং রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) সমন্বয়হীনতার কারণে
এক মাসের বেশি সময় ধরে আবর্জনা সেখানেই পড়ে আছে। রোববার সরেজমিনে দেখা
যায়, গুলশান-২ নম্বরের ১০৬ নম্বর রোডের বর্ধিতাংশের কোনায় অনেকখানি
জায়গাজুড়ে ময়লা-আবর্জনার স্তূপ। কয়েক দিনের জমে থাকা ময়লা থেকে
দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। জমে থাকা ময়লা পাশের লেকে গিয়ে মিশছে। জমে থাকা
আবর্জনায় অনেককে মূত্র বিসর্জন করতে দেখা গেল। লেকের পাড় ধরে এগোলে
শাহজাদপুর থেকে গুলশান-১ লিংক রোডের পুরোটা জুড়েই এমন ময়লা-আবর্জনা চোখে
পড়ে। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এক মাস আগে গুলশান
সোসাইটির লোকজন লেক পরিষ্কার করেছিলেন। লেক থেকে তুলে আনা ময়লা তাঁরা
সড়কের কোনায় জমা করেন। কিছু ময়লা তাঁরা সরিয়ে নেন। অবশিষ্ট ময়লা
সড়কেই ফেলে রাখেন।
বাসিন্দারা বলেন, লেকের ময়লা না সরানোয় এলাকার লোকজনও এখানে গেরস্থালি আবর্জনা ফেলতে শুরু করেছেন। ময়লা আরও বেশি জায়গায় ছড়িয়ে পড়ছে। ময়লা আবার লেকেই গিয়ে মিশতে শুরু করায় লেক পরিষ্কারের কোনো সুফল হচ্ছে না।
গুলশান সোসাইটির অঞ্চল-৪-এর আহ্বায়ক ফায়েজ আহমেদ বলেন, ‘লেকটা রাজউকের। কিন্তু তারা লেক পরিষ্কার করে না। লেকের তলদেশে ময়লা-আবর্জনা জমে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল। স্বেচ্ছাসেবক প্রতিষ্ঠান হিসেবে গুলশান সোসাইটি লেক পরিষ্কার করেছে। বেশির ভাগ ময়লা নিজেদের অর্থায়নে সরিয়ে ফেলা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ডিএনসিসিকে ময়লা অপসারণ করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু তারা লেক রাজউকের বলে সরাতে রাজি হয়নি। আর রাজউক এ বিষয়ে কিছুই করছে না।
গুলশান লেকটির দেখভালের দায়িত্ব রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রাজউকের সংশ্লিষ্ট একজন প্রকৌশলী বলেন, ‘আমাদের লেক পরিষ্কার করার নির্দিষ্ট সময় আছে। গুলশান সোসাইটি তার আগেই নিজেরা লেক পরিষ্কার করিয়েছে। ময়লা সরানোর বিষয়ে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।’
এলাকাটি ডিএনসিসির ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্ভুক্ত। ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাকির হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘কে ময়লাগুলো সরাবে তা নিয়ে কথা হচ্ছে। দু-এক দিনের মধ্যে আমি নিজে গিয়ে দেখব। অপসারণের বিষয়ে সোসাইটির সঙ্গে কথা বলব।’
বাসিন্দারা বলেন, লেকের ময়লা না সরানোয় এলাকার লোকজনও এখানে গেরস্থালি আবর্জনা ফেলতে শুরু করেছেন। ময়লা আরও বেশি জায়গায় ছড়িয়ে পড়ছে। ময়লা আবার লেকেই গিয়ে মিশতে শুরু করায় লেক পরিষ্কারের কোনো সুফল হচ্ছে না।
গুলশান সোসাইটির অঞ্চল-৪-এর আহ্বায়ক ফায়েজ আহমেদ বলেন, ‘লেকটা রাজউকের। কিন্তু তারা লেক পরিষ্কার করে না। লেকের তলদেশে ময়লা-আবর্জনা জমে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছিল। স্বেচ্ছাসেবক প্রতিষ্ঠান হিসেবে গুলশান সোসাইটি লেক পরিষ্কার করেছে। বেশির ভাগ ময়লা নিজেদের অর্থায়নে সরিয়ে ফেলা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ডিএনসিসিকে ময়লা অপসারণ করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু তারা লেক রাজউকের বলে সরাতে রাজি হয়নি। আর রাজউক এ বিষয়ে কিছুই করছে না।
গুলশান লেকটির দেখভালের দায়িত্ব রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রাজউকের সংশ্লিষ্ট একজন প্রকৌশলী বলেন, ‘আমাদের লেক পরিষ্কার করার নির্দিষ্ট সময় আছে। গুলশান সোসাইটি তার আগেই নিজেরা লেক পরিষ্কার করিয়েছে। ময়লা সরানোর বিষয়ে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।’
এলাকাটি ডিএনসিসির ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্ভুক্ত। ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাকির হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘কে ময়লাগুলো সরাবে তা নিয়ে কথা হচ্ছে। দু-এক দিনের মধ্যে আমি নিজে গিয়ে দেখব। অপসারণের বিষয়ে সোসাইটির সঙ্গে কথা বলব।’
No comments