‘ঐতিহাসিক’ রিপোর্টে কী থাকছে?
রিপোর্টটা জমা দেওয়ার আগেই ‘ঐতিহাসিক’ স্বীকৃতি পেয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের ফুটবলের ইতিহাসে পাতানো খেলার ব্যাপারে রিপোর্ট দূরে থাক, তদন্তই কখনো হয়নি! সেদিক থেকে আজ বাফুফের সভাপতির হাতে তুলে দিতে যাওয়া বাংলাদেশ লিগ কমিটির রিপোর্টটা ঐতিহাসিক তো বটেই। তবে শেষ পর্যন্ত রিপোর্টটা আসলেই ঐতিহাসিক না প্রহসন বলে প্রমাণিত হয়, সেটি দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে।
তবে একটা বিষয় তো বলাই যায়, শেখ জামাল-রহমতগঞ্জ ম্যাচটা ঢুকে গেছে ইতিহাসের পাতায়। গত ১১ জুন বাংলাদেশ লিগের এই ম্যাচটি পাতানো ছিল বলে জোরালো অভিযোগ উঠেছিল পরদিনের সব জাতীয় দৈনিকে। এরপর প্রায় এক মাস ধরে তদন্ত শেষে কমিটিও নাকি মতৈক্যে পৌঁছেছে, ম্যাচটি আসলেই পাতানো ছিল।
রিপোর্টে সেটিই উল্লেখ থাকবে বলে জানা গেছে। তবে শাস্তির ব্যাপারে লিগ কমিটি যেসব সুপারিশ করতে যাচ্ছে বলে গুঞ্জন, তাতে নতুন একটা বিতর্ক আসন্ন বলেই মনে হচ্ছে। বাইলজ অনুযায়ী পাতানো খেলা প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট দলকে বহিষ্কার করতে হবে। কিন্তু সূত্র জানাচ্ছে, লিগ কমিটির রিপোর্টে কোনো দলকে বহিষ্কারের সুপারিশ নয়, তাতে থাকছে আর্থিক জরিমানা এবং কর্মকর্তা-খেলোয়াড়কে নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব।
জানা গেছে, শেখ জামালকে ২০ থেকে ২৫ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা হতে পারে, এর অর্ধেক পরিমাণ অর্থ রহমতগঞ্জকে। রহমতগঞ্জের ফুটবল কর্মকর্তা সালাউদ্দিন কালা ও একই দলের গোলরক্ষক ইরান শেখকে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হতে পারে। সেই সঙ্গে কালার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আনা মুক্তিযোদ্ধার কোচ মারুফুল হককে এক লাখ টাকা জরিমানা অথবা ছয় মাসের জন্য নিষিদ্ধ করা হবে বলে গুঞ্জন আছে।
গতকাল লিগ কমিটির এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, শেখ জামালের পয়েন্ট কেটে নেওয়া নিয়ে আলোচনা হয়েছে কমিটির গত সভায়। তবে তিনিই প্রায় নিশ্চিত করে বললেন, আজ কমিটি যখন শেষবার বসে রিপোর্ট চূড়ান্ত করবে, তখন পয়েন্ট কাটা না কাটার বিষয়টি চূড়ান্ত হবে। একাধিক পয়েন্ট কাটলে শেখ জামালের চেয়ে এক পয়েন্ট পেছনে থাকা মুক্তিযোদ্ধা চ্যাম্পিয়ন হয়ে যাবে সদ্য সমাপ্ত বাংলাদেশ লিগে।
তার মানে ম্যাচ পাতানো নিয়ে কিছুদিন ধরে ওঠা ঝড়ের একটা নাটকীয় সমাপ্তির ইঙ্গিত মিলছে। তদন্ত কমিটি পাতানো খেলার ব্যাপারে নিঃসন্দেহ হলে কেন চূড়ান্ত শাস্তির সুপারিশ করবে না, এ নিয়ে এরই মধ্যে আগাম প্রশ্ন তুলছেন অনেকে। দেখা যাক, শেষ পর্যন্ত কী হয়!
তবে একটা বিষয় তো বলাই যায়, শেখ জামাল-রহমতগঞ্জ ম্যাচটা ঢুকে গেছে ইতিহাসের পাতায়। গত ১১ জুন বাংলাদেশ লিগের এই ম্যাচটি পাতানো ছিল বলে জোরালো অভিযোগ উঠেছিল পরদিনের সব জাতীয় দৈনিকে। এরপর প্রায় এক মাস ধরে তদন্ত শেষে কমিটিও নাকি মতৈক্যে পৌঁছেছে, ম্যাচটি আসলেই পাতানো ছিল।
রিপোর্টে সেটিই উল্লেখ থাকবে বলে জানা গেছে। তবে শাস্তির ব্যাপারে লিগ কমিটি যেসব সুপারিশ করতে যাচ্ছে বলে গুঞ্জন, তাতে নতুন একটা বিতর্ক আসন্ন বলেই মনে হচ্ছে। বাইলজ অনুযায়ী পাতানো খেলা প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট দলকে বহিষ্কার করতে হবে। কিন্তু সূত্র জানাচ্ছে, লিগ কমিটির রিপোর্টে কোনো দলকে বহিষ্কারের সুপারিশ নয়, তাতে থাকছে আর্থিক জরিমানা এবং কর্মকর্তা-খেলোয়াড়কে নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব।
জানা গেছে, শেখ জামালকে ২০ থেকে ২৫ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা হতে পারে, এর অর্ধেক পরিমাণ অর্থ রহমতগঞ্জকে। রহমতগঞ্জের ফুটবল কর্মকর্তা সালাউদ্দিন কালা ও একই দলের গোলরক্ষক ইরান শেখকে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হতে পারে। সেই সঙ্গে কালার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আনা মুক্তিযোদ্ধার কোচ মারুফুল হককে এক লাখ টাকা জরিমানা অথবা ছয় মাসের জন্য নিষিদ্ধ করা হবে বলে গুঞ্জন আছে।
গতকাল লিগ কমিটির এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, শেখ জামালের পয়েন্ট কেটে নেওয়া নিয়ে আলোচনা হয়েছে কমিটির গত সভায়। তবে তিনিই প্রায় নিশ্চিত করে বললেন, আজ কমিটি যখন শেষবার বসে রিপোর্ট চূড়ান্ত করবে, তখন পয়েন্ট কাটা না কাটার বিষয়টি চূড়ান্ত হবে। একাধিক পয়েন্ট কাটলে শেখ জামালের চেয়ে এক পয়েন্ট পেছনে থাকা মুক্তিযোদ্ধা চ্যাম্পিয়ন হয়ে যাবে সদ্য সমাপ্ত বাংলাদেশ লিগে।
তার মানে ম্যাচ পাতানো নিয়ে কিছুদিন ধরে ওঠা ঝড়ের একটা নাটকীয় সমাপ্তির ইঙ্গিত মিলছে। তদন্ত কমিটি পাতানো খেলার ব্যাপারে নিঃসন্দেহ হলে কেন চূড়ান্ত শাস্তির সুপারিশ করবে না, এ নিয়ে এরই মধ্যে আগাম প্রশ্ন তুলছেন অনেকে। দেখা যাক, শেষ পর্যন্ত কী হয়!
No comments