অস্ত্র ছাড়ুন, ফিরে আসুন জীবনের মূলস্রোতে
ক্ষমতা গ্রহণের দেড় মাস পর এই প্রথম পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মাওবাদীদের প্রতি অস্ত্র ছাড়ার আহ্বান জানিয়েছেন। আহ্বান জানিয়েছেন জীবনের মূলস্রোতে ফিরে আসার। তিনি বলেছেন, ‘আর বন্দুক নয়, রক্তপাত বন্ধ করতে হবে। আলোচনার মাধ্যমে শান্তি ফিরিয়ে আনুন। যোগ দিন উন্নয়নকাজে।’ গত বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা এই আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, জঙ্গলমহল অস্ত্রমুক্ত হলে এবং সেখানে শান্তি ফিরে এলে তবেই যৌথ বাহিনী প্রত্যাহার করা হবে।
ক্ষমতা গ্রহণের আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর নির্বাচনী জনসভায় বারবার ঘোষণা দিয়েছিলেন, তাঁর দল ক্ষমতায় গেলে জঙ্গলমহল থেকে যৌথ বাহিনী প্রত্যাহার করা হবে। কিন্তু ক্ষমতায় যাওয়ার পর আর মমতা জঙ্গলমহল থেকে যৌথ বাহিনী প্রত্যাহার না করায় মাওবাদী এবং পুলিশি সন্ত্রাসবিরোধী জনগণের কমিটির নেতা-কর্মীরা প্রচণ্ডভাবে ক্ষুব্ধ হন তাঁর ওপর।
এদিকে মমতা মাওবাদীদের অস্ত্র সমর্পণ করার আহ্বান জানানোর পাশাপাশি এ কথাও বলেছেন, অস্ত্র সমর্পণ করলে দেওয়া হবে আর্থিক প্যাকেজ। বলেছেন, সমস্যা সমাধানের জন্য আলোচনার পথ খোলা রাখা হয়েছে। একই সঙ্গে বলেছেন, জঙ্গলমহলে অত্যাচার-অবিচারের তদন্ত করা হবে। এলাকায় উন্নয়ন করা হবে। কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। এমনকি জঙ্গলমহলের বাসিন্দাদের অরণ্যের অধিকার দেওয়া হবে। মমতা আরও বলেছেন, ৪৬ জন রাজবন্দীকে মুক্তি দেওয়া হচ্ছে। তবে ওই বন্দী কারা, তা অবশ্য বলেননি। যদিও বামফ্রন্ট সরকার জঙ্গলমহলে এর আগে একইভাবে মাওবাদীদের জীবনের মূলস্রোতে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়ে আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করেছিল। তাতে অবশ্য তেমন সাড়া দেয়নি মাওবাদীরা।
ক্ষমতা গ্রহণের আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর নির্বাচনী জনসভায় বারবার ঘোষণা দিয়েছিলেন, তাঁর দল ক্ষমতায় গেলে জঙ্গলমহল থেকে যৌথ বাহিনী প্রত্যাহার করা হবে। কিন্তু ক্ষমতায় যাওয়ার পর আর মমতা জঙ্গলমহল থেকে যৌথ বাহিনী প্রত্যাহার না করায় মাওবাদী এবং পুলিশি সন্ত্রাসবিরোধী জনগণের কমিটির নেতা-কর্মীরা প্রচণ্ডভাবে ক্ষুব্ধ হন তাঁর ওপর।
এদিকে মমতা মাওবাদীদের অস্ত্র সমর্পণ করার আহ্বান জানানোর পাশাপাশি এ কথাও বলেছেন, অস্ত্র সমর্পণ করলে দেওয়া হবে আর্থিক প্যাকেজ। বলেছেন, সমস্যা সমাধানের জন্য আলোচনার পথ খোলা রাখা হয়েছে। একই সঙ্গে বলেছেন, জঙ্গলমহলে অত্যাচার-অবিচারের তদন্ত করা হবে। এলাকায় উন্নয়ন করা হবে। কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। এমনকি জঙ্গলমহলের বাসিন্দাদের অরণ্যের অধিকার দেওয়া হবে। মমতা আরও বলেছেন, ৪৬ জন রাজবন্দীকে মুক্তি দেওয়া হচ্ছে। তবে ওই বন্দী কারা, তা অবশ্য বলেননি। যদিও বামফ্রন্ট সরকার জঙ্গলমহলে এর আগে একইভাবে মাওবাদীদের জীবনের মূলস্রোতে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়ে আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করেছিল। তাতে অবশ্য তেমন সাড়া দেয়নি মাওবাদীরা।
No comments