বাণিজ্যিক বিমানে ভুল করে গুলি চালিয়েছে দ. কোরীয় সেনারা
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে বিতর্কিত সমুদ্রসীমার কাছে যাত্রীবাহী একটি বাণিজ্যিক বিমানকে উত্তর কোরিয়ার যুদ্ধবিমান মনে করে গুলি করেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার মেরিন সেনারা। তবে এতে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি এবং বিমানটিরও কোনো ক্ষতি হয়নি। সিউলের সামরিক সূত্রগুলো গতকাল শনিবার এ তথ্য জানিয়েছে।
দক্ষিণ কোরীয় মেরিন কোরের মুখপাত্র বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার উপকূল থেকে এক মাইল দক্ষিণে অবস্থিত জিওদং দ্বীপের পাহারায় নিযুক্ত দুজন দক্ষিণ কোরীয় মেরিন সেনা শুক্রবার ভোর চারটার দিকে কে-টু রাইফেল থেকে গুলি চালান। প্রায় ১০ মিনিট ধরে গুলি চালানোর পর বিমানটি দক্ষিণ কোরিয়ার আসিয়ানা বিমান সংস্থার বলে শনাক্ত করা হয়। পরে এটি সিউলের ইনচিয়ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। ওই রাইফেলের পাল্লার ৫০০ থেকে ৬০০ মিটার বাইরে থাকায় বিমানটির কোনো ক্ষতি হয়নি।
ইয়োনহাপ বার্তা সংস্থা জানায়, দক্ষিণ কোরিয়ার আসিয়ানা বিমান সংস্থার এ বিমানটি জিওদং দ্বীপের ১২ কিলোমিটার দক্ষিণে জুমুন দ্বীপের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ওপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছিল। সেনারা এটিকে লক্ষ্য করে ৯৯টি গুলি ছোড়েন। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, চীনের চেংদু শহর থেকে আসা এ বিমানটিতে ক্রুসহ ১১৯ জন আরোহী ছিলেন।
আসিয়ানা বিমান সংস্থার একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে ইয়োনহাপ বলেছে, ‘এ ঘটনার পর বিমান বাহিনী ও বিমানবন্দর কন্ট্রোলরুমের সাহায্যে আমরা নিশ্চিত হয়েছি, বিমান চালনায় কোনো ধরনের ত্রুটি ছিল না।’
ইয়োনহাপ জানায়, বেসামরিক বিমান ও শত্রুপক্ষের বিমান চিহ্নিতকরণের কৌশল রপ্ত করতে সেনাদের আরও প্রশিক্ষণ দেওয়ার পদক্ষেপ নিচ্ছে মেরিন কোর।
উল্লেখ্য, সিউলের রক্ষণশীল সরকারের সঙ্গে সব ধরনের যোগাযোগ বন্ধ করতে যাচ্ছে পিয়ংইয়ং-উত্তর কোরিয়া গত মাসে এমন ঘোষণা দেওয়ার পর প্রতিবেশী রাষ্ট্র দুটির মধ্যে নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। এ ঘোষণার পর দেশ দুটির সম্পর্ক গত এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পৌঁছেছে।
দক্ষিণ কোরীয় মেরিন কোরের মুখপাত্র বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার উপকূল থেকে এক মাইল দক্ষিণে অবস্থিত জিওদং দ্বীপের পাহারায় নিযুক্ত দুজন দক্ষিণ কোরীয় মেরিন সেনা শুক্রবার ভোর চারটার দিকে কে-টু রাইফেল থেকে গুলি চালান। প্রায় ১০ মিনিট ধরে গুলি চালানোর পর বিমানটি দক্ষিণ কোরিয়ার আসিয়ানা বিমান সংস্থার বলে শনাক্ত করা হয়। পরে এটি সিউলের ইনচিয়ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। ওই রাইফেলের পাল্লার ৫০০ থেকে ৬০০ মিটার বাইরে থাকায় বিমানটির কোনো ক্ষতি হয়নি।
ইয়োনহাপ বার্তা সংস্থা জানায়, দক্ষিণ কোরিয়ার আসিয়ানা বিমান সংস্থার এ বিমানটি জিওদং দ্বীপের ১২ কিলোমিটার দক্ষিণে জুমুন দ্বীপের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ওপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছিল। সেনারা এটিকে লক্ষ্য করে ৯৯টি গুলি ছোড়েন। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, চীনের চেংদু শহর থেকে আসা এ বিমানটিতে ক্রুসহ ১১৯ জন আরোহী ছিলেন।
আসিয়ানা বিমান সংস্থার একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে ইয়োনহাপ বলেছে, ‘এ ঘটনার পর বিমান বাহিনী ও বিমানবন্দর কন্ট্রোলরুমের সাহায্যে আমরা নিশ্চিত হয়েছি, বিমান চালনায় কোনো ধরনের ত্রুটি ছিল না।’
ইয়োনহাপ জানায়, বেসামরিক বিমান ও শত্রুপক্ষের বিমান চিহ্নিতকরণের কৌশল রপ্ত করতে সেনাদের আরও প্রশিক্ষণ দেওয়ার পদক্ষেপ নিচ্ছে মেরিন কোর।
উল্লেখ্য, সিউলের রক্ষণশীল সরকারের সঙ্গে সব ধরনের যোগাযোগ বন্ধ করতে যাচ্ছে পিয়ংইয়ং-উত্তর কোরিয়া গত মাসে এমন ঘোষণা দেওয়ার পর প্রতিবেশী রাষ্ট্র দুটির মধ্যে নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। এ ঘোষণার পর দেশ দুটির সম্পর্ক গত এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পৌঁছেছে।
No comments