১১০ বছর ধরে জ্বলছে যে বৈদ্যুতিক বাতি
যেন অনন্ত আয়ু দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই বৈদ্যুতিক বাতি (বাল্ব)। ১৯০১ সালে প্রথম এটি জ্বালানো হয়। এর পর থেকে জ্বলছে তো জ্বলছেই। এর মধ্যে শতবর্ষ পার হয়েছে। সঙ্গে যোগ হয়েছে আরও এক দশক। গতকাল শনিবার ছিল বাল্বটির ১১০তম বর্ষপূর্তি।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার লিভারমোর ফায়ার স্টেশনের একটি কক্ষের ছাদ থেকে নামানো তারে ঝুলছে ৬০ ওয়াটের বাল্বটি। বৈদ্যুতিক বাল্বের আবিষ্কারক টমাস আলভা এডিসনের প্রতিদ্বন্দ্বী বলে পরিচিত অ্যাডলফ শাইলেট বাল্বটি ওই অগ্নিনির্বাপণ কার্যালয়ে দান করেন।
দোকানে এ ধরনের যেসব বাল্ব পাওয়া যায়, সেগুলো সাধারণত এক হাজার ঘণ্টা জ্বলতে পারে। এই বাল্বটির এমন দীর্ঘায়ুর পেছনের কারণ কারও জানা নেই।
এই শতবর্ষী বাল্বটি নিয়ে একটি কমিটিও রয়েছে। এর প্রধান লিন ওয়েনস সাংবাদিকদের বলেন, এটি দীর্ঘদিন ধরে কীভাবে জ্বলছে, তা কারও জানা নেই। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বিজ্ঞানীরা এসে বাল্বটি দেখে গেছেন। তাঁরা কেউ এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলতে পারেননি।
বাল্বটি সম্পর্কে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, বছরের পর বছর ধরে ব্যবহারে এর মধ্যে কিছুটা কালো ছোপ পড়েছে। বাল্বটি যে নিরবচ্ছিন্নভাবে জ্বলে আসছে তা নয়, একবার এটি সপ্তাহ খানেক বন্ধ ছিল। বাল্বটির ভক্তসংখ্যা নেহাত কম নয়। তাঁরা একটি ক্লাবও গঠন করেছেন। এর সদস্যসংখ্যা কয়েক হাজার। বাল্বটি এক নজর দেখতে হাজার হাজার মাইল পথ পাড়ি দিয়ে কৌতূহলী দর্শকের সমাগম ঘটে।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার লিভারমোর ফায়ার স্টেশনের একটি কক্ষের ছাদ থেকে নামানো তারে ঝুলছে ৬০ ওয়াটের বাল্বটি। বৈদ্যুতিক বাল্বের আবিষ্কারক টমাস আলভা এডিসনের প্রতিদ্বন্দ্বী বলে পরিচিত অ্যাডলফ শাইলেট বাল্বটি ওই অগ্নিনির্বাপণ কার্যালয়ে দান করেন।
দোকানে এ ধরনের যেসব বাল্ব পাওয়া যায়, সেগুলো সাধারণত এক হাজার ঘণ্টা জ্বলতে পারে। এই বাল্বটির এমন দীর্ঘায়ুর পেছনের কারণ কারও জানা নেই।
এই শতবর্ষী বাল্বটি নিয়ে একটি কমিটিও রয়েছে। এর প্রধান লিন ওয়েনস সাংবাদিকদের বলেন, এটি দীর্ঘদিন ধরে কীভাবে জ্বলছে, তা কারও জানা নেই। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বিজ্ঞানীরা এসে বাল্বটি দেখে গেছেন। তাঁরা কেউ এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলতে পারেননি।
বাল্বটি সম্পর্কে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, বছরের পর বছর ধরে ব্যবহারে এর মধ্যে কিছুটা কালো ছোপ পড়েছে। বাল্বটি যে নিরবচ্ছিন্নভাবে জ্বলে আসছে তা নয়, একবার এটি সপ্তাহ খানেক বন্ধ ছিল। বাল্বটির ভক্তসংখ্যা নেহাত কম নয়। তাঁরা একটি ক্লাবও গঠন করেছেন। এর সদস্যসংখ্যা কয়েক হাজার। বাল্বটি এক নজর দেখতে হাজার হাজার মাইল পথ পাড়ি দিয়ে কৌতূহলী দর্শকের সমাগম ঘটে।
No comments