পৃথক কালো তালিকায় তালেবান ও আল-কায়েদা
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ তাদের নিষেধাজ্ঞার আওতাভুক্ত কালো তালিকা দুই ভাগ করে জঙ্গি সংগঠন তালেবানকে আল-কায়েদা থেকে আলাদা করেছে। তালেবানকে আফগানিস্তানে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আলোচনা-প্রক্রিয়ায় যোগ দিতে উৎসাহিত করতেই তা করা হয়েছে।
নিরাপত্তা পরিষদ গত শুক্রবার সর্বসম্মতিক্রমে দুটি প্রস্তাব পাস করেছে। এ প্রস্তাব দুটিতে বলা হয়েছে, যেসব ব্যক্তি, দল বা সংগঠনের সঙ্গে আল-কায়েদার যোগসূত্র রয়েছে, শুধু তাদের নামই আল-কায়েদার নিষেধাজ্ঞা তালিকায় রাখা হবে। অন্যটিতে তালেবানের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের নাম থাকবে। এখন পর্যন্ত নিরাপত্তা পরিষদের একটি নিষেধাজ্ঞা আরোপ কমিটিই আল-কায়েদা ও তালেবানের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করছে।
নিরাপত্তা পরিষদ মনে করছে, নিজেদের লক্ষ্যে এই দুটি সংগঠন আলাদা। আল-কায়েদা বিশ্বজুড়ে ‘জিহাদ’ করতে চায়। আর তালেবানের কার্যক্রম মূলত আফগানিস্তানে সীমাবদ্ধ।
নিরাপত্তা পরিষদ জানায়, নতুন এ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে তালেবানের কাছে একটি স্পষ্ট বার্তা পাঠানো হলো। বার্তাটি হচ্ছে, তাদের রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় যোগ দেওয়ার সময় এসেছে। জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত সুসান রাইস এক বিবৃতিতে বলেন, ‘তালেবানের প্রতি বার্তা হলো, যাঁরা আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্কছেদ করবে, সহিংসতা ছেড়ে দেবে এবং আফগানিস্তানের সংবিধান মানবে, তাঁদের জন্য ভিন্ন ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে।
নিরাপত্তা পরিষদ গত শুক্রবার সর্বসম্মতিক্রমে দুটি প্রস্তাব পাস করেছে। এ প্রস্তাব দুটিতে বলা হয়েছে, যেসব ব্যক্তি, দল বা সংগঠনের সঙ্গে আল-কায়েদার যোগসূত্র রয়েছে, শুধু তাদের নামই আল-কায়েদার নিষেধাজ্ঞা তালিকায় রাখা হবে। অন্যটিতে তালেবানের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের নাম থাকবে। এখন পর্যন্ত নিরাপত্তা পরিষদের একটি নিষেধাজ্ঞা আরোপ কমিটিই আল-কায়েদা ও তালেবানের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করছে।
নিরাপত্তা পরিষদ মনে করছে, নিজেদের লক্ষ্যে এই দুটি সংগঠন আলাদা। আল-কায়েদা বিশ্বজুড়ে ‘জিহাদ’ করতে চায়। আর তালেবানের কার্যক্রম মূলত আফগানিস্তানে সীমাবদ্ধ।
নিরাপত্তা পরিষদ জানায়, নতুন এ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে তালেবানের কাছে একটি স্পষ্ট বার্তা পাঠানো হলো। বার্তাটি হচ্ছে, তাদের রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় যোগ দেওয়ার সময় এসেছে। জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত সুসান রাইস এক বিবৃতিতে বলেন, ‘তালেবানের প্রতি বার্তা হলো, যাঁরা আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্কছেদ করবে, সহিংসতা ছেড়ে দেবে এবং আফগানিস্তানের সংবিধান মানবে, তাঁদের জন্য ভিন্ন ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে।
No comments