ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পানি শোধনের কাজ বন্ধ
জাপানের ফুকুশিমায় দাইচি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে গতকাল শনিবার দূষিত পানি পরিশোধনের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে কেন্দ্রটির পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার কোম্পানি (টেপকো)। তেজস্ক্রিয়ার মাত্রা দ্রুত বেড়ে যাওয়ার কারণে পরিশোধনের কাজ শুরু করার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
গত ১১ মার্চের ভূমিকম্প ও সুনামির আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত দাইচি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের চুল্লিগুলোকে ঠান্ডা করার জন্য প্রায় এক লাখ ১০ হাজার টন পানি ঢালা হয়।
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটিতে যে পরিমাণ দূষিত পানি জমা হয়েছে, তা দিয়ে ৪০টি সুইমিং পুল ভরে দেওয়া সম্ভব। বিদ্যুৎকেন্দ্রটির দূষিত পানি সাগরে উপচে পড়ার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
ভূমিকম্প ও সুনামি আঘাত হানার পর বিদ্যুৎকেন্দ্রটির তিনটি চুল্লিতে গলনের ঘটনা ঘটে ও তেজস্ক্রিয়ার নিঃসরণ ঘটে।
১৯৮৬ সালে ইউক্রেনের চেরনোবিল দুর্ঘটনার পর এটাই হলো বিশ্বের সবচেয়ে ভয়াবহ পারমাণবিক দুর্ঘটনা।
টেপকোর একজন মুখপাত্র বলেন, তেজস্ক্রিয়ার মাত্রা দ্রুত বেড়ে যাওয়ার কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন প্রকৌশলীরা।
গত ১১ মার্চের ভূমিকম্প ও সুনামির আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত দাইচি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের চুল্লিগুলোকে ঠান্ডা করার জন্য প্রায় এক লাখ ১০ হাজার টন পানি ঢালা হয়।
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটিতে যে পরিমাণ দূষিত পানি জমা হয়েছে, তা দিয়ে ৪০টি সুইমিং পুল ভরে দেওয়া সম্ভব। বিদ্যুৎকেন্দ্রটির দূষিত পানি সাগরে উপচে পড়ার ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
ভূমিকম্প ও সুনামি আঘাত হানার পর বিদ্যুৎকেন্দ্রটির তিনটি চুল্লিতে গলনের ঘটনা ঘটে ও তেজস্ক্রিয়ার নিঃসরণ ঘটে।
১৯৮৬ সালে ইউক্রেনের চেরনোবিল দুর্ঘটনার পর এটাই হলো বিশ্বের সবচেয়ে ভয়াবহ পারমাণবিক দুর্ঘটনা।
টেপকোর একজন মুখপাত্র বলেন, তেজস্ক্রিয়ার মাত্রা দ্রুত বেড়ে যাওয়ার কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন প্রকৌশলীরা।
No comments