আফগানিস্তানের পুলিশে নারী সদস্য
‘আমি পুলিশ, আমি কোনো কিছুতেই ভয় পাই না। আমি পুরুষের মতোই কাজ করছি।’ এভাবেই কথাগুলো বলছিলেন আফগান পুলিশের নারী সদস্য কারমেলা (৩৭)। সম্প্রতি আফগানিস্তানের গোলযোগপূর্ণ হেলমান্দ প্রদেশের তল্লাশি চৌকিগুলোতে দায়িত্ব পালনের জন্য কারমেলার মতো ১৬ জন নারীকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
নারী পুলিশেরা অস্ত্র, আত্মঘাতী হামলার উপকরণ কিংবা বিদ্রোহী কর্মকাণ্ডে সন্দেহে নারীদের দেহ তল্লাশি করে থাকেন। এ বাহিনীতে যোগ দেওয়ার জন্য তাঁদের প্রত্যেককে পরিবারের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হয়েছে।
দায়িত্ব পালনের সময় তাঁদের পরনে থাকে গাঢ় সবুজ রঙের পোশাক। এক বাহুতে থাকে আফগানিস্তানের পতাকাসংবলিত একটি ব্যাজ আর অপর বাহুতে থাকে পদবি চিহ্ন। তাঁদের অধিকাংশেরই মুখ কাপড় দিয়ে ঢাকা থাকে।
আফগান পুলিশের নারী সদস্যদের পর্যবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পুলিশ কর্মকর্তা মেলানি হুপার জানান, পুলিশের জ্যেষ্ঠ পুরুষ কর্মকর্তারা এটাকে খুব ভালোভাবে নিচ্ছেন না। তবে হেলমান্দের পুলিশ প্রশিক্ষণ একাডেমির প্রধান মোহাম্মদ রফিক জানান, পুলিশ বাহিনীতে আরও নারী সদস্য নিয়োগের পরিকল্পনা রয়েছে। কিন্তু আবাসন সংকট প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
পুলিশ বাহিনীতে এখন নারী সদস্যের সংখ্যা এক হাজার ২০০-এর কাছাকাছি।
নারী পুলিশেরা অস্ত্র, আত্মঘাতী হামলার উপকরণ কিংবা বিদ্রোহী কর্মকাণ্ডে সন্দেহে নারীদের দেহ তল্লাশি করে থাকেন। এ বাহিনীতে যোগ দেওয়ার জন্য তাঁদের প্রত্যেককে পরিবারের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হয়েছে।
দায়িত্ব পালনের সময় তাঁদের পরনে থাকে গাঢ় সবুজ রঙের পোশাক। এক বাহুতে থাকে আফগানিস্তানের পতাকাসংবলিত একটি ব্যাজ আর অপর বাহুতে থাকে পদবি চিহ্ন। তাঁদের অধিকাংশেরই মুখ কাপড় দিয়ে ঢাকা থাকে।
আফগান পুলিশের নারী সদস্যদের পর্যবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পুলিশ কর্মকর্তা মেলানি হুপার জানান, পুলিশের জ্যেষ্ঠ পুরুষ কর্মকর্তারা এটাকে খুব ভালোভাবে নিচ্ছেন না। তবে হেলমান্দের পুলিশ প্রশিক্ষণ একাডেমির প্রধান মোহাম্মদ রফিক জানান, পুলিশ বাহিনীতে আরও নারী সদস্য নিয়োগের পরিকল্পনা রয়েছে। কিন্তু আবাসন সংকট প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
পুলিশ বাহিনীতে এখন নারী সদস্যের সংখ্যা এক হাজার ২০০-এর কাছাকাছি।
No comments