টেলিফোনে ছেলের সঙ্গে আলাপে আবেগপ্রবণ সু চি
মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চি গত শনিবার টেলিফোনে ছোট ছেলে কিম এরিসের সঙ্গে কথা বলেছেন। কথা বলার সময় দুজনেই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। মুক্তি পাওয়ার পর এই প্রথম নিজের পরিবারের কোনো সদস্যের সঙ্গে কথা বললেন সু চি। থাইল্যান্ডের ব্রিটিশ দূতাবাস মা-ছেলের মধ্যে যোগাযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
সু চি মুক্তি পেতে পারেন— আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে এমন খবর প্রচারিত হলে ব্রিটেন থেকে মিয়ানমারের উদ্দেশে রওনা হন এরিস। থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে পৌঁছে মিয়ানমারের ভিসার জন্য আবেদন করেন তিনি।
ব্যাংককের ব্রিটিশ দূতাবাসের একজন কর্মকর্তা জানান, ‘কিম এরিস শনিবার সন্ধ্যায় তাঁর মায়ের সঙ্গে কথা বলেছেন। কথা বলার পরও কিমকে বেশ আবেগপ্রবণ দেখা গেছে। তাঁর পরিবারের সূত্র থেকে বিষয়টি জানতে পেরেছি আমরা।’ নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই কর্মকর্তা আরও জানান, কিম মিয়ানমারের ভিসার জন্য আবেদন করেছেন, তবে এখনো পাননি। মায়ের সঙ্গে দেখা করতে মিয়ানমারে প্রবেশের জন্য ভিসা পাওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
মিয়ানমারের জান্তা সরকার কিমকে সে দেশে প্রবেশের অনুমতি দেবে কি না, তা নিশ্চিত নয়। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করতে গিয়ে ব্যক্তিগত অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে সু চিকে। ১৯৯৯ সালে সু চির স্বামী ব্রিটিশ শিক্ষাবিদ মাইকেল এরিস ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় শেষবারের মতো গৃহবন্দী স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চাইলেও তাঁকে অনুমতি দেয়নি জান্তা সরকার।
এ ছাড়া প্রায় এক দশক ধরে দুই ছেলেকে সু চির সঙ্গে দেখা করার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। এখন পর্যন্ত প্রিয় নাতিরও মুখ দেখা হয়নি সু চির।
সু চি মুক্তি পেতে পারেন— আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে এমন খবর প্রচারিত হলে ব্রিটেন থেকে মিয়ানমারের উদ্দেশে রওনা হন এরিস। থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে পৌঁছে মিয়ানমারের ভিসার জন্য আবেদন করেন তিনি।
ব্যাংককের ব্রিটিশ দূতাবাসের একজন কর্মকর্তা জানান, ‘কিম এরিস শনিবার সন্ধ্যায় তাঁর মায়ের সঙ্গে কথা বলেছেন। কথা বলার পরও কিমকে বেশ আবেগপ্রবণ দেখা গেছে। তাঁর পরিবারের সূত্র থেকে বিষয়টি জানতে পেরেছি আমরা।’ নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই কর্মকর্তা আরও জানান, কিম মিয়ানমারের ভিসার জন্য আবেদন করেছেন, তবে এখনো পাননি। মায়ের সঙ্গে দেখা করতে মিয়ানমারে প্রবেশের জন্য ভিসা পাওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
মিয়ানমারের জান্তা সরকার কিমকে সে দেশে প্রবেশের অনুমতি দেবে কি না, তা নিশ্চিত নয়। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করতে গিয়ে ব্যক্তিগত অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে সু চিকে। ১৯৯৯ সালে সু চির স্বামী ব্রিটিশ শিক্ষাবিদ মাইকেল এরিস ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় শেষবারের মতো গৃহবন্দী স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চাইলেও তাঁকে অনুমতি দেয়নি জান্তা সরকার।
এ ছাড়া প্রায় এক দশক ধরে দুই ছেলেকে সু চির সঙ্গে দেখা করার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। এখন পর্যন্ত প্রিয় নাতিরও মুখ দেখা হয়নি সু চির।
No comments