মাওবাদীদের দমনে ভারত সরকারের নতুন কৌশল
মাওবাদীদের দমনে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার নতুন সামরিক কৌশল নিয়েছে। এই কৌশলের মধ্যে রয়েছে মাওবাদী অধ্যুষিত এলাকায় চালকবিহীন বিমান ও অতিরিক্ত সামরিক হেলিকপ্টার মোতায়েন। এ ছাড়া কেন্দ্রীয় রিজার্ভ পুলিশ বাহিনীর (সিআরপিএফ) একটি অংশকে বিদ্রোহীদের দমনে বিশেষ প্রশিক্ষণ এবং সেনাবাহিনীর আদলে সিআরপিএফকে পুনরায় প্রশিক্ষণ দেওয়া। ছত্তিশগড়ে বিদ্রোহীদের হামলায় সিআরপিএফের ৭৫ জন সদস্য নিহত হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় সরকার নতুন এ রণকৌশল নিল।
একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানিয়েছে, মাওবাদীদের দমনে অভিযান চলছে এবং এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। মাওবাদীদের বিরুদ্ধে লড়তে ১০টি ব্যাটালিয়নকে ইতিমধ্যে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
মাওবাদীদের মোকাবিলায় চালকবিহীন যে বিশেষ প্রযুক্তির বিমানের ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে তার পোশাকি নাম ‘আনম্যানড এরিয়্যাল ভেহিকেল’। এই বিমান মাওবাদী অধ্যুষিত এলাকার পাঁচ হাজার ফুট উচ্চতায় উড়তে পারবে। মাওবাদীদের গতিবিধির ওপর নজরদারি করবে এ বিমান। বিমান থেকে পাঠানো তথ্যের ভিত্তিতে নিরাপত্তা বাহিনী মাওবাদীদের বিরুদ্ধে কৌশলগত পদক্ষেপ নেবে।
নতুন কৌশলের অংশ হিসেবে সিআরপিএফের মোট দুই লাখ ৩০ হাজার সদস্যকে দুই ভাগে ভাগ করে একটি অংশকে রাজ্যসরকারগুলোর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রাখার ক্ষেত্রে মোতায়েন করা হবে। অপর অংশটি ব্যবহার করা হবে বিদ্রোহীদের দমনে।
এর আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদম্বরম ছত্তিশগড়ের দান্তেওয়াড়ায় মাওবাদী হামলার পর প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েছিলেন, মাওবাদী দমনে সেনাবাহিনী নামানো হবে না। যদিও মাওবাদীদের সাম্প্রতিককালের নাশকতার পর দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে দাবি উঠেছিল মাওবাদীদের দমনে সেনাবাহিনী নামানো হোক। কিন্তু তাতে অবশ্য সায় দেয়নি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানিয়েছে, মাওবাদীদের দমনে অভিযান চলছে এবং এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। মাওবাদীদের বিরুদ্ধে লড়তে ১০টি ব্যাটালিয়নকে ইতিমধ্যে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
মাওবাদীদের মোকাবিলায় চালকবিহীন যে বিশেষ প্রযুক্তির বিমানের ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে তার পোশাকি নাম ‘আনম্যানড এরিয়্যাল ভেহিকেল’। এই বিমান মাওবাদী অধ্যুষিত এলাকার পাঁচ হাজার ফুট উচ্চতায় উড়তে পারবে। মাওবাদীদের গতিবিধির ওপর নজরদারি করবে এ বিমান। বিমান থেকে পাঠানো তথ্যের ভিত্তিতে নিরাপত্তা বাহিনী মাওবাদীদের বিরুদ্ধে কৌশলগত পদক্ষেপ নেবে।
নতুন কৌশলের অংশ হিসেবে সিআরপিএফের মোট দুই লাখ ৩০ হাজার সদস্যকে দুই ভাগে ভাগ করে একটি অংশকে রাজ্যসরকারগুলোর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রাখার ক্ষেত্রে মোতায়েন করা হবে। অপর অংশটি ব্যবহার করা হবে বিদ্রোহীদের দমনে।
এর আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদম্বরম ছত্তিশগড়ের দান্তেওয়াড়ায় মাওবাদী হামলার পর প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েছিলেন, মাওবাদী দমনে সেনাবাহিনী নামানো হবে না। যদিও মাওবাদীদের সাম্প্রতিককালের নাশকতার পর দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে দাবি উঠেছিল মাওবাদীদের দমনে সেনাবাহিনী নামানো হোক। কিন্তু তাতে অবশ্য সায় দেয়নি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
No comments