আসন্ন বিশ্ব ইজতেমা স্থগিত
আসন্ন
বিশ্ব ইজতেমার স্থগিত করা হয়েছে। বাংলাদেশের সংসদ নির্বাচন ও তাবলিগ
জামাতের দুই পক্ষের দ্বন্দ্বের কারণে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আজ দুপুরে
সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষকে নিয়ে বসা বৈঠকে
এ সিদ্ধান্ত হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করে ধর্ম সচিব মো. আনিছুর রহমান
সাংবাদিকরে বলেন, নির্বাচনী বছর ও তাবলিগ জামাতের মধ্যে বিদ্যমান দুটি
গ্রুপের দ্বন্দ্ব বিদ্যমান। এছাড়াও চলতি বছর নির্বাচনী বছর হওয়ায় সব ধরনের
জমায়েত নিষিদ্ধ। এসব বিবেচনায় তাবলিগের বিশ্ব ইজতেমা স্থগিত করা হয়েছে।
জানা গেছে, তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষই জানুয়ারিতে আলাদা আলাদা তারিখে টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমা করার ঘোষণা দিয়েছে। এ দ্বন্দ্ব নিরসন করতে তাবলিগ ও সরকারি কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত ৬ সদস্যের প্রতিনিধি দল ভারত যাচ্ছে। এ ব্যাপারে ধর্ম সচিব বলেন, নির্বাচন শেষ হলে দুই পক্ষ বসেই তারিখ নির্ধারণ করবে।
সেক্ষেত্রে সরকার সব ধরনের সহায়তা দেবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে মাওলানার ফরীদ উদ্দীন মাসঊদসহ তাবলিগের মুরব্বিরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, ভারতের তাবলিগের মুরব্বি মাওলানা সাদ কান্ধলভি অনুসারীরা গত বিশ্ব ইজতেমার পর ২০১৯ সালের বিশ্ব ইজতেমার জন্য ১১, ১২, ও ১৩ জানুয়ারি তারিখ নির্ধারণ করেন। অন্যদিকে ভারতে মাওলানা সাদবিরোধীরা ও হেফাজতপন্থী কওমি আলেমদের নিয়ে সম্প্রতি ২৮ জুলাই অনুষ্ঠিত এক সমাবেশে জানুয়ারির ১৮, ১৯ ও ২০ ইজতেমার তারিখ নির্ধারণ করেছিল। একইসঙ্গে দুই পক্ষই পৃথক তারিখে জেলা ভিত্তিক জমায়েতের তারিখ নির্ধারণ করেছিল। আর এই জমায়েতকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধের সৃষ্টি হয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের সভাপতিত্বে বৈঠকে তাবলিগ জামাতের মুরব্বিদের মধ্যে শুরা সদস্য মাওলানা যুবায়ের আহমদ ও সৈয়দ ওয়াসিফুল ইসলাম বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
আলেমদের মধ্যে শোলাকিয়া ঈদগাহর খতিব মাওলানা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ ও গুলশান সেন্ট্রাল মসজিদের খতিব মাওলানা মাহমুদুল হাসানও উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মিয়া মো. জয়নাল আবেদিন, পুলিশের আইজি মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী, ধর্মসচিব, সেতু বিভাগের সচিব, আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক শেখ আবদুলল্লাহ উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের কথা বিবেচনা করে ইজতেমার তারিখ আপাতত চূড়ান্ত না করার অনুরোধ করেন। নির্বাচনের পর যথাসময়ে ইজতেমা হবে এমন আশ্বাস দেন।
জানা গেছে, তাবলিগ জামাতের দুই পক্ষই জানুয়ারিতে আলাদা আলাদা তারিখে টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমা করার ঘোষণা দিয়েছে। এ দ্বন্দ্ব নিরসন করতে তাবলিগ ও সরকারি কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত ৬ সদস্যের প্রতিনিধি দল ভারত যাচ্ছে। এ ব্যাপারে ধর্ম সচিব বলেন, নির্বাচন শেষ হলে দুই পক্ষ বসেই তারিখ নির্ধারণ করবে।
সেক্ষেত্রে সরকার সব ধরনের সহায়তা দেবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে মাওলানার ফরীদ উদ্দীন মাসঊদসহ তাবলিগের মুরব্বিরা উপস্থিত ছিলেন।
জানা গেছে, ভারতের তাবলিগের মুরব্বি মাওলানা সাদ কান্ধলভি অনুসারীরা গত বিশ্ব ইজতেমার পর ২০১৯ সালের বিশ্ব ইজতেমার জন্য ১১, ১২, ও ১৩ জানুয়ারি তারিখ নির্ধারণ করেন। অন্যদিকে ভারতে মাওলানা সাদবিরোধীরা ও হেফাজতপন্থী কওমি আলেমদের নিয়ে সম্প্রতি ২৮ জুলাই অনুষ্ঠিত এক সমাবেশে জানুয়ারির ১৮, ১৯ ও ২০ ইজতেমার তারিখ নির্ধারণ করেছিল। একইসঙ্গে দুই পক্ষই পৃথক তারিখে জেলা ভিত্তিক জমায়েতের তারিখ নির্ধারণ করেছিল। আর এই জমায়েতকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধের সৃষ্টি হয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের সভাপতিত্বে বৈঠকে তাবলিগ জামাতের মুরব্বিদের মধ্যে শুরা সদস্য মাওলানা যুবায়ের আহমদ ও সৈয়দ ওয়াসিফুল ইসলাম বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
আলেমদের মধ্যে শোলাকিয়া ঈদগাহর খতিব মাওলানা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ ও গুলশান সেন্ট্রাল মসজিদের খতিব মাওলানা মাহমুদুল হাসানও উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মিয়া মো. জয়নাল আবেদিন, পুলিশের আইজি মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী, ধর্মসচিব, সেতু বিভাগের সচিব, আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক শেখ আবদুলল্লাহ উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের কথা বিবেচনা করে ইজতেমার তারিখ আপাতত চূড়ান্ত না করার অনুরোধ করেন। নির্বাচনের পর যথাসময়ে ইজতেমা হবে এমন আশ্বাস দেন।
No comments