বিক্ষোভে লাখ লাখ শিক্ষার্থী, প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা না আসা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে
কোটা
সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভে সারা দেশে লাখ লাখ শিক্ষার্থী যোগ দিয়েছেন।
আন্দোলনের নেতারা বলেছেন, কোটা সংস্কারের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা স্পষ্ট ঘোষণা না দেয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।
দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে এবং রাজপথে বিক্ষোভ করছেন। সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে জড়ো হন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। পরে হাজার হাজার শিক্ষার্থীর একটি মিছিল পুরো ক্যাম্পাস এলাকা প্রদক্ষিন শেষে রাজু ভাস্কার্যের সামনে এসে শেষ হয়। এসময় পুরো টিএসসি এলাকা জনসমুদ্রে পরিণত হয়।
এদিকে, ছাত্রলীগের সভাপতি মো. সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন তাঁদের ফেসবুকে পেজে স্ট্যাটাস দিয়ে বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী তাঁদের বলেছেন, এখন থেকে সরকারি চাকরিতে কোনো কোটা থাকবে না। এরপর আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে সাফ জানিয়ে দেয়া হয়, প্রধানমন্ত্রীর স্পষ্ট ঘোষণা না আসা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও রাজধানীর বিভিন্ন অংশে বিক্ষোভ হয়েছে। সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা নীলক্ষেত মোড়ে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন। পান্থপথ, তেজগাঁও, ফার্মগেট, মিরপুর রোডসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক অবরোধ করেন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক হাজার শিক্ষার্থীও বিক্ষোভ ও অবরোধে যোগ দেন।
কোটা সংস্কারের দাবিতে জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করেন। তারা একটি বিরাট বিক্ষোভ মিছিলও বের করেন। কুষ্টিয়া ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়ক অবরোধ করেছেন। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে ক্যাম্পাসের ফটকে বিক্ষোভ করেন। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করেন কুমিল্লা শহরে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শাটল ট্রেন অবরোধ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রুয়েট, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই বিক্ষোভে যোগ দিয়েছেন।
দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে এবং রাজপথে বিক্ষোভ করছেন। সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে জড়ো হন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। পরে হাজার হাজার শিক্ষার্থীর একটি মিছিল পুরো ক্যাম্পাস এলাকা প্রদক্ষিন শেষে রাজু ভাস্কার্যের সামনে এসে শেষ হয়। এসময় পুরো টিএসসি এলাকা জনসমুদ্রে পরিণত হয়।
এদিকে, ছাত্রলীগের সভাপতি মো. সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন তাঁদের ফেসবুকে পেজে স্ট্যাটাস দিয়ে বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী তাঁদের বলেছেন, এখন থেকে সরকারি চাকরিতে কোনো কোটা থাকবে না। এরপর আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে সাফ জানিয়ে দেয়া হয়, প্রধানমন্ত্রীর স্পষ্ট ঘোষণা না আসা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও রাজধানীর বিভিন্ন অংশে বিক্ষোভ হয়েছে। সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা নীলক্ষেত মোড়ে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন। পান্থপথ, তেজগাঁও, ফার্মগেট, মিরপুর রোডসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক অবরোধ করেন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক হাজার শিক্ষার্থীও বিক্ষোভ ও অবরোধে যোগ দেন।
কোটা সংস্কারের দাবিতে জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করেন। তারা একটি বিরাট বিক্ষোভ মিছিলও বের করেন। কুষ্টিয়া ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়ক অবরোধ করেছেন। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে ক্যাম্পাসের ফটকে বিক্ষোভ করেন। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করেন কুমিল্লা শহরে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শাটল ট্রেন অবরোধ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রুয়েট, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই বিক্ষোভে যোগ দিয়েছেন।
No comments