অস্ত্র বিক্রির শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র
২০১৬ সালে বিশ্বের ১০০টি শীর্ষ কোম্পানির অস্ত্র বিক্রির হার বেড়েছে ১ দশমিক ৯ শতাংশ। যা গত পাঁচ বছরের মধ্যে প্রথম। আর অস্ত্র বিক্রির তালিকায় শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দ্য স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইন্সটিটিউট (সিপরি) সোমবার এ সংক্রান্ত এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। খবর দ্য ইকোনমিক টাইমস।
যুক্তরাষ্ট্রের পরেই অবস্থান পশ্চিম ইউরোপের। বিশ্বের মোট অস্ত্র বিক্রির ৮২ শতাংশই তারা করেছে।
দ্য স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইন্সটিটিউট এক বিবৃতিতে বলেছে, চীন ছাড়া বিশ্বের যে ১০০টি অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জামাদি উৎপাদনকারী কোম্পানির ওপর গবেষণা চালানো হয়েছে, তারা ২০১৬ সালে ৩৭ হাজার ৪৮০ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রি করেছে। যা বিশ্বের জিডিপির প্রায় অর্ধেক।
গত বছর উল্লিখিত ১০০টি কোম্পানি যে অস্ত্র বিক্রি করেছে তার প্রায় ৬০ শতাংশই যুক্তরাষ্ট্রের।
সিপরি তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে যুদ্ধ পরিচালনা করছে এবং অন্যান্য দেশ থেকে বড় ধরনের ও আধুনিক অস্ত্রের চাহিদা আসছে। ফলে তাদের অস্ত্র বিক্রিও বেড়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত বছর যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিম ইউরোপের কোম্পানিগুলো মিলে মোট ৮২ দশমিক ৪ শতাংশ অস্ত্র বিক্রি করেছে।
অন্যদিকে, রাশিয়ার কোম্পানিগুলোর অস্ত্র বিক্রি ক্রমাগত বাড়ছে। গত বছর দেশটির কোম্পানিগুলোর অস্ত্র বিক্রি বেড়েছে ৩ দশমিক ৮ শতাংশ।
দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানিগুলো গত বছর অস্ত্রের বিক্রি বাড়িয়েছে ২০ দশমিক ৬ শতাংশ। উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও পারমাণবিক কর্মসূচির কারণে তাদের এ বিক্রি বেড়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া ব্রাজিল ১০ দশমিক ৮ এবং তুরস্কের কোম্পানিগুলো গত বছর অস্ত্রের বিক্রি বাড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৬ শতাংশ।
যুক্তরাষ্ট্রের পরেই অবস্থান পশ্চিম ইউরোপের। বিশ্বের মোট অস্ত্র বিক্রির ৮২ শতাংশই তারা করেছে।
দ্য স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইন্সটিটিউট এক বিবৃতিতে বলেছে, চীন ছাড়া বিশ্বের যে ১০০টি অস্ত্র ও সামরিক সরঞ্জামাদি উৎপাদনকারী কোম্পানির ওপর গবেষণা চালানো হয়েছে, তারা ২০১৬ সালে ৩৭ হাজার ৪৮০ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রি করেছে। যা বিশ্বের জিডিপির প্রায় অর্ধেক।
গত বছর উল্লিখিত ১০০টি কোম্পানি যে অস্ত্র বিক্রি করেছে তার প্রায় ৬০ শতাংশই যুক্তরাষ্ট্রের।
সিপরি তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে যুদ্ধ পরিচালনা করছে এবং অন্যান্য দেশ থেকে বড় ধরনের ও আধুনিক অস্ত্রের চাহিদা আসছে। ফলে তাদের অস্ত্র বিক্রিও বেড়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত বছর যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিম ইউরোপের কোম্পানিগুলো মিলে মোট ৮২ দশমিক ৪ শতাংশ অস্ত্র বিক্রি করেছে।
অন্যদিকে, রাশিয়ার কোম্পানিগুলোর অস্ত্র বিক্রি ক্রমাগত বাড়ছে। গত বছর দেশটির কোম্পানিগুলোর অস্ত্র বিক্রি বেড়েছে ৩ দশমিক ৮ শতাংশ।
দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানিগুলো গত বছর অস্ত্রের বিক্রি বাড়িয়েছে ২০ দশমিক ৬ শতাংশ। উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও পারমাণবিক কর্মসূচির কারণে তাদের এ বিক্রি বেড়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া ব্রাজিল ১০ দশমিক ৮ এবং তুরস্কের কোম্পানিগুলো গত বছর অস্ত্রের বিক্রি বাড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৬ শতাংশ।
No comments