ফিলিস্তিন সহিংসতার জন্য ইসরাইল দায়ী : আব্বাস
অধিকৃত ফিলিস্তিনের চলমান পরিস্থিতিকে অত্যন্ত গুরুতর বলে অভিহিত করেছেন স্বশাসন কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস। তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনে যে ব্যাপক সহিংসতা চলছে তার জন্য ইসরাইলের দমন-নীতি দায়ী।
মঙ্গলবার বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্র নীতিবিষয়ক প্রধান কর্মকর্তা ফেডেরিকা মোগেরিনির সঙ্গে বৈঠকের পর এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন মাহামুদ আব্বাস। তিনি বলেন, ফিলিস্তিনের পরিস্থিতি অত্যন্ত শোচনীয় ও ভয়াবহ। এ পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে ভেবে আমি শংকিত। ফিলিস্তিনে ইসরাইলের অব্যাহত হামলা নীপিড়ন বন্ধে ইউরোপের সহায়তা চাইতে এ সাক্ষাৎ করেন আব্বাস।
আব্বাস বলেন, অধিকৃত ফিলিস্তিনে চলমান সহিংসতার একটি প্রধান কারণ হচ্ছে নিজেদের জন্য স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের ব্যাপারে হতাশ হয়ে পড়েছে ফিলিস্তিনি তরুণ সমাজ। ইসরাইলি সেনাদের হাতে আল-আকসা মসজিদের অবমাননারও তীব্র নিন্দা জানান মাহমুদ আব্বাস।
ইসরাইলকে বয়কট
ব্রিটেনের শতাধিক শিক্ষাবিদ বলেছেন, ইসরাইলি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে দেয়া তাদের সব সহযোগিতা স্থগিত করবেন।
আর এই উদ্যোগ হল ইসরাইল যে আন্তর্জাতিক আইন লংঘন করছে তা স্মরণ করিয়ে দেয়ার জন্য।
মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে তারা বলেছেন, ৩৪৩টি ব্রিটিশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইসরাইল এবং তাদের অর্থায়নে পরিচালিত কোনো প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রণ গ্রহণ করবেন না।
তারা আরও বলেছেন, আমরা আশা করি আরও অনেকে এই দাবিতে আমাদের সঙ্গে যোগ দেবেন। আর এতে বিষয়টি ইসরাইল পর্যন্ত পৌঁছাবে এবং তারা তাদের নীতি পরিবর্তন করা শুরু করবে।
মঙ্গলবার বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পররাষ্ট্র নীতিবিষয়ক প্রধান কর্মকর্তা ফেডেরিকা মোগেরিনির সঙ্গে বৈঠকের পর এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন মাহামুদ আব্বাস। তিনি বলেন, ফিলিস্তিনের পরিস্থিতি অত্যন্ত শোচনীয় ও ভয়াবহ। এ পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে ভেবে আমি শংকিত। ফিলিস্তিনে ইসরাইলের অব্যাহত হামলা নীপিড়ন বন্ধে ইউরোপের সহায়তা চাইতে এ সাক্ষাৎ করেন আব্বাস।
আব্বাস বলেন, অধিকৃত ফিলিস্তিনে চলমান সহিংসতার একটি প্রধান কারণ হচ্ছে নিজেদের জন্য স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের ব্যাপারে হতাশ হয়ে পড়েছে ফিলিস্তিনি তরুণ সমাজ। ইসরাইলি সেনাদের হাতে আল-আকসা মসজিদের অবমাননারও তীব্র নিন্দা জানান মাহমুদ আব্বাস।
ইসরাইলকে বয়কট
ব্রিটেনের শতাধিক শিক্ষাবিদ বলেছেন, ইসরাইলি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে দেয়া তাদের সব সহযোগিতা স্থগিত করবেন।
আর এই উদ্যোগ হল ইসরাইল যে আন্তর্জাতিক আইন লংঘন করছে তা স্মরণ করিয়ে দেয়ার জন্য।
মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে তারা বলেছেন, ৩৪৩টি ব্রিটিশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইসরাইল এবং তাদের অর্থায়নে পরিচালিত কোনো প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রণ গ্রহণ করবেন না।
তারা আরও বলেছেন, আমরা আশা করি আরও অনেকে এই দাবিতে আমাদের সঙ্গে যোগ দেবেন। আর এতে বিষয়টি ইসরাইল পর্যন্ত পৌঁছাবে এবং তারা তাদের নীতি পরিবর্তন করা শুরু করবে।
No comments