মাধ্যমিকের ৭০ শতাংশ বই উপজেলায় গেছে -বছরের শুরুতেই শিক্ষার্থীরা বই পাবে: শিক্ষামন্ত্রী
মাধ্যমিক ও মাদ্রাসার ৭০ শতাংশ পাঠ্যবই ছাপিয়ে ইতিমধ্যে উপজেলায় পাঠানো হয়েছে। তবে প্রাথমিকের মাত্র ১ শতাংশ বই উপজেলায় গেছে। এই তথ্য জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি)। এ পরিস্থিতিতে বছরের শুরুতে প্রাথমিকের সব শিক্ষার্থীর হাতে বিনা মূল্যের সব নতুন বই তুলে দেওয়া নিয়ে চাপে আছেন এনসিটিবির কর্মকর্তারা।
অবশ্য শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, এখন পর্যন্ত যে সময় আছে, এতে নিশ্চিত করে বলা যায়, যথাসময়ে বই ছাপা ও বিতরণ করা যাবে। বছরের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেওয়া যাবে। গতকাল বুধবার রাজধানীর মাতুয়াইলে পাঠ্যপুস্তক ছাপার কাজ পরিদর্শনের সময় শিক্ষামন্ত্রী সেখানে উপস্থিত সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
এনসিটিবি সূত্রমতে, এবার প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক পর্যন্ত ৪ কোটি ৪৪ লাখ শিক্ষার্থীর জন্য ৩৩ কোটি ৩৯ লাখ ৬১ হাজার ৭২৪ কপি বই ছাপা হচ্ছে। এতে খরচ হচ্ছে প্রায় পৌনে ৮০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে প্রাথমিকের জন্য প্রায় ১১ কোটি বই ছাপা হচ্ছে।
এনসিটিবির একাধিক কর্মকর্তা প্রথম আলোকে জানান, এবার দেশীয় ২২টি ছাপাখানার মালিকেরা প্রাক্কলিত ব্যয়ের চেয়ে কম দর দিয়ে প্রাথমিকের বই ছাপার কাজ পান। এ নিয়ে দাতা সংস্থা বিশ্বব্যাংক উদ্বেগ প্রকাশ করে কিছু শর্ত জুড়ে দেয়। পরে এ নিয়ে কয়েক দিন আলোচনার পর কিছু শর্ত রেখে এবং কিছু শর্ত শিথিল করে কাজ শুরু করা হয়। এ কারণে প্রাথমিকের বই নির্ধারিত সময়ের চেয়ে পরে ছাপানো শুরু হয়। এ জন্যই তাঁরা চাপে আছেন।
শিক্ষামন্ত্রীর ছাপাখানা পরিদর্শন: শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ সকালে মাতুয়াইলে দুটি ছাপাখানা আকস্মিক পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি বই ছাপার অগ্রগতির খোঁজখবর নেন।
এবার প্রাথমিকের পাঠ্যবইয়ের কাগজের মান নিয়ে বিশ্বব্যাংকের উদ্বেগের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বই ছাপার কাজ নিয়মিত তদারক করা হচ্ছে। এ জন্য ছয়টি কমিটি গঠন করা হয়েছে। পরীক্ষাগারে কাগজ পরীক্ষা করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত তাঁরা (বিশেষজ্ঞ) কোনো আপত্তি জানাননি। তিনি বলেন, কিছুটা জটিলতার কারণে প্রাথমিকের বই ছাপার কাজ একটু দেরিতে শুরু হয়েছে। এ জন্যই তা সরবরাহের সংখ্যা কম। তবে নভেম্বরের মধ্যেই অধিকাংশ বই চলে যাবে।
পরিদর্শনের সময় মন্ত্রীর সঙ্গে এনসিটিবির চেয়ারম্যান নারায়ণ চন্দ্র পালসহ কয়েকজন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
অবশ্য শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, এখন পর্যন্ত যে সময় আছে, এতে নিশ্চিত করে বলা যায়, যথাসময়ে বই ছাপা ও বিতরণ করা যাবে। বছরের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেওয়া যাবে। গতকাল বুধবার রাজধানীর মাতুয়াইলে পাঠ্যপুস্তক ছাপার কাজ পরিদর্শনের সময় শিক্ষামন্ত্রী সেখানে উপস্থিত সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
এনসিটিবি সূত্রমতে, এবার প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক পর্যন্ত ৪ কোটি ৪৪ লাখ শিক্ষার্থীর জন্য ৩৩ কোটি ৩৯ লাখ ৬১ হাজার ৭২৪ কপি বই ছাপা হচ্ছে। এতে খরচ হচ্ছে প্রায় পৌনে ৮০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে প্রাথমিকের জন্য প্রায় ১১ কোটি বই ছাপা হচ্ছে।
এনসিটিবির একাধিক কর্মকর্তা প্রথম আলোকে জানান, এবার দেশীয় ২২টি ছাপাখানার মালিকেরা প্রাক্কলিত ব্যয়ের চেয়ে কম দর দিয়ে প্রাথমিকের বই ছাপার কাজ পান। এ নিয়ে দাতা সংস্থা বিশ্বব্যাংক উদ্বেগ প্রকাশ করে কিছু শর্ত জুড়ে দেয়। পরে এ নিয়ে কয়েক দিন আলোচনার পর কিছু শর্ত রেখে এবং কিছু শর্ত শিথিল করে কাজ শুরু করা হয়। এ কারণে প্রাথমিকের বই নির্ধারিত সময়ের চেয়ে পরে ছাপানো শুরু হয়। এ জন্যই তাঁরা চাপে আছেন।
শিক্ষামন্ত্রীর ছাপাখানা পরিদর্শন: শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ সকালে মাতুয়াইলে দুটি ছাপাখানা আকস্মিক পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি বই ছাপার অগ্রগতির খোঁজখবর নেন।
এবার প্রাথমিকের পাঠ্যবইয়ের কাগজের মান নিয়ে বিশ্বব্যাংকের উদ্বেগের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বই ছাপার কাজ নিয়মিত তদারক করা হচ্ছে। এ জন্য ছয়টি কমিটি গঠন করা হয়েছে। পরীক্ষাগারে কাগজ পরীক্ষা করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত তাঁরা (বিশেষজ্ঞ) কোনো আপত্তি জানাননি। তিনি বলেন, কিছুটা জটিলতার কারণে প্রাথমিকের বই ছাপার কাজ একটু দেরিতে শুরু হয়েছে। এ জন্যই তা সরবরাহের সংখ্যা কম। তবে নভেম্বরের মধ্যেই অধিকাংশ বই চলে যাবে।
পরিদর্শনের সময় মন্ত্রীর সঙ্গে এনসিটিবির চেয়ারম্যান নারায়ণ চন্দ্র পালসহ কয়েকজন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর মাতুয়াইলে গতকাল পাঠ্যপুস্তক ছাপার কাজ পরিদর্শন করেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ l ছবি: প্রথম আলো |
No comments