তিস্তার পানি বণ্টন-ঢাকায় আসছে দিল্লি থেকে সর্বদলীয় প্রতিনিধিদল by অমর সাহা
তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি নিয়ে কথা বলতে বাংলাদেশে সর্বদলীয় একটি প্রতিনিধিদল পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। এদিকে গতকাল শুক্রবার কলকাতায় তিস্তার ভারতীয় অংশের গজলডোবা এবং বাংলাদেশ অংশের ডালিয়া বাঁধের পানির প্রবাহ নিয়ে রুটিনমাফিক দুই দেশের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান হয়েছে।
কলকাতার বাংলা দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকা নয়াদিল্লির উদ্ধৃতি দিয়ে গতকাল এক প্রতিবেদনে জানায়, সর্বদলীয় প্রতিনিধিদলটি বাংলাদেশ সফরকালে সেখানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এবং বিশিষ্টজনদের সঙ্গে আলোচনা করবে। প্রতিবেদনে বলা হয়, তিস্তা চুক্তি নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে জটিলতা কাটাতে চান মনমোহন। তিনি চান, এই প্রতিনিধিদলে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিনিধিও থাকুন। গত সেপ্টেম্বর মাসে মনমোহন সিংয়ের বাংলাদেশ সফরের সময় তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তির কথা থাকলেও শেষ মুহূর্তে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আপত্তিতে তা হয়নি।
এদিকে, ফারাক্কার পানি বণ্টন চুক্তি অনুযায়ী দুই দেশ পানির হিস্যা ঠিকমতো পাচ্ছে কি না—তা খতিয়ে দেখতে কলকাতা সফরে রয়েছে ভারত-বাংলাদেশ যৌথ নদী কমিশনের একটি বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল। প্রতিনিধিদল কলকাতায় গত বৃহস্পতিবার ও গতকাল শুক্রবার যৌথ নদী কমিশনের দুই দিনের দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে যোগ দেয়। বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতা মীর সাজ্জাদ হোসেন পরে সাংবাদিকদের জানান, ফারাক্কা ছাড়াও তিস্তার ভারতীয় অংশের গজলডোবা এবং বাংলাদেশ অংশের ডালিয়া বাঁধের পানির প্রবাহ নিয়েও দুই দেশের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান হয়েছে। তবে বৈঠকে তিস্তা চুক্তির বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।
এদিকে, ফারাক্কার পানি বণ্টন চুক্তি অনুযায়ী দুই দেশ পানির হিস্যা ঠিকমতো পাচ্ছে কি না—তা খতিয়ে দেখতে কলকাতা সফরে রয়েছে ভারত-বাংলাদেশ যৌথ নদী কমিশনের একটি বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল। প্রতিনিধিদল কলকাতায় গত বৃহস্পতিবার ও গতকাল শুক্রবার যৌথ নদী কমিশনের দুই দিনের দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে যোগ দেয়। বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতা মীর সাজ্জাদ হোসেন পরে সাংবাদিকদের জানান, ফারাক্কা ছাড়াও তিস্তার ভারতীয় অংশের গজলডোবা এবং বাংলাদেশ অংশের ডালিয়া বাঁধের পানির প্রবাহ নিয়েও দুই দেশের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান হয়েছে। তবে বৈঠকে তিস্তা চুক্তির বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।
No comments