১২ মার্চ সামনে রেখে উত্তেজনা-লোক জড়ো করতে ৪৫ কমিটি বিএনপির by তানভীর সোহেল
চারদলীয় জোটের ১২ মার্চের মহাসমাবেশ সফল করতে সারা দেশ থেকেই লোক আনার প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি। এ জন্য গঠিত ৪৫টি সমন্বয় কমিটি কাজ শুরু করেছে। পাশাপাশি প্রতিটি জেলা কমিটিকে কর্মিসভা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিএনপির পাশাপাশি চারদলীয় জোটের শরিক জামায়াতে ইসলামীও এই কর্মসূচিতে শক্তি প্রদর্শনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
বিএনপির পাশাপাশি চারদলীয় জোটের শরিক জামায়াতে ইসলামীও এই কর্মসূচিতে শক্তি প্রদর্শনের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
‘১২ মার্চের মহাসমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটি’ নামে জামায়াত ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে কার্যক্রম শুরু করেছে বলে দলটির একাধিক সূত্র থেকে জানা গেছে।
বিএনপির সূত্রগুলো জানায়, ১২ মার্চ আওয়ামী লীগের পাল্টা কর্মসূচি বা ক্ষমতাসীন দলটির পক্ষ থেকে কোনো প্রকার বাধা এলে, তা মোকাবিলা করার প্রস্তুতিও নেওয়া হচ্ছে। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে কোনো সংঘর্ষে জড়াতে চায় না দলটি। তাই পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির অজুহাতে ১২ মার্চ ঢাকায় কর্মসূচির ওপর পুলিশ নিষেধাজ্ঞা জারি করলে, বিএনপি পরদিন মহাসমাবেশ করবে। পরদিনও পুলিশ নিষেধাজ্ঞা দিলে, বিএনপি তার পরদিন কর্মসূচি পালন করবে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিতে বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট ১২ মার্চ ঢাকায় মহাসমাবেশ করবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মাহবুবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, মহাসমাবেশে প্রতিটি জেলা-উপজেলাসহ সব সাংগঠনিক শাখার প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে চায় বিএনপি। এ জন্য চেয়ারপারসনের সঙ্গে নেতারা বৈঠক করেছেন। তিনি বলেন, এই কর্মসূচির মাধ্যমে সংগঠনের একেবারে তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত নেতা-কর্মী-সমর্থকদের চাঙা করতে চায় বিএনপি; যাতে দাবি আদায়ে শুধু কর্মীরা নিজ নিজ এলাকায়ও সক্রিয় হয়ে ওঠেন।
সূত্রগুলো জানিয়েছে, ১২ মার্চের মহাসমাবেশ থেকে বিএনপি সর্বোচ্চ রাজনৈতিক সুবিধা নিতে চায়। শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি হলে বিপুল জনসমাগম ভবিষ্যৎ আন্দোলনকে আরও গতিশীল করবে। আর সরকারের বা আওয়ামী লীগের কারণে কর্মসূচি ঘিরে সহিংস কোনো ঘটনা ঘটলে, তাতে রাজনৈতিকভাবে বিএনপি লাভবান হবে বলে নেতারা মনে করেন।
বিএনপির ঢাকা মহানগরের আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকা প্রথম আলোকে বলেন, সরকার পায়ে পাড়া দিয়ে বিরোধী দলকে সহিংসতার দিকে ঠেলে দিতে চায়। কিন্তু বিএনপির সিদ্ধান্ত শান্তিপূর্ণভাবে সব কর্মসূচি পালন। তিনি বলেন, ১২ মার্চের কর্মসূচি নিয়ে কোনো খারাপ পরিস্থিতি তৈরি হলে তার দায় সরকারকে নিতে হবে।
বিএনপির দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, মহাসমাবেশ করার জন্য তাদের দল পল্টন ময়দান ব্যবহারের অনুমতি চেয়ে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কাছে চিঠি দিয়েছে। ক্রীড়া পরিষদ এখনো সিদ্ধান্ত জানায়নি।
বিএনপির নেতারা জানান, পল্টন ময়দানে অনুমতি না পেলে নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত রয়েছে তাঁদের।
যাঁদের নেতৃত্বে সমন্বয় কমিটি: মহাসমাবেশ সফল করতে ৪৫টি সমন্বয় কমিটির প্রধানদের সঙ্গে গত বুধবার খালেদা জিয়া বৈঠক করে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।
দলীয় সূত্র জানায়, কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে খন্দকার মোশাররফ হোসেন সিলেটের, মওদুদ আহমদ ঢাকার, এম কে আনোয়ার চট্টগ্রামের, মাহবুবুর রহমান রাজশাহীর, তরিকুল ইসলাম খুলনার, মির্জা আব্বাস বরিশালের, জমির উদ্দিন সরকার নোয়াখালীর, আ স ম হান্নান শাহ রংপুর ও কুড়িগ্রামের, রফিকুল ইসলাম মিয়া ফরিদপুরের, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় যশোর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার, আবদুল মঈন খান ময়মনসিংহ ও শেরপুর, এম মোরশেদ খান বান্দরবান ও রাঙামাটি, আবদুল্লাহ আল নোমান টাঙ্গাইল ও দিনাজপুর; হাফিজউদ্দিন আহমদ কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও মাদারীপুর; আলতাফ হোসেন চৌধুরী ভোলা ও জামালপুর; সেলিমা রহমান ঝালকাঠি ও পটুয়াখালী; আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী মাগুরা, ওসমান ফারুক মেহেরপুর, ইনাম আহমেদ চৌধুরী সৈয়দপুর ও নীলফামারী, শমসের মবিন চৌধুরী মৌলভীবাজার, আবদুল আউয়াল মিন্টু ফেনীর, যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ নরসিংদী ও মানিকগঞ্জ; ইকবাল হাসান মাহমুদ বগুড়া ও পাবনা; শামসুজ্জামান নাটোর ও ঝিনাইদহ; এ জেড এম জাহিদ হোসেন সুনামগঞ্জ, রুহুল আলম চৌধুরী খাগড়াছড়ি, বরকতউল্লা চাঁদপুর, সালাহউদ্দিন আহমেদ রাজবাড়ী ও নারায়ণগঞ্জ; মোহাম্মদ শাহজাহান কুমিল্লার, রাজিয়া ফয়েজ নড়াইল, শাহজাহান ওমর কিশোরগঞ্জের, আবদুল মান্নান নেত্রকোনা, ফজলুর রহমান সিরাজগঞ্জ ও নওগাঁ, আবদুল মান্নান মুন্সিগঞ্জের দায়িত্বে আছেন।
এ ছাড়া মহাসমাবেশের আগে সবগুলো জেলায় কর্মিসভা করতে জেলা কমিটিগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালনের জন্য নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছে।
ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবদুস সালাম জানিয়েছে, ১২ মার্চ সামনে রেখে কাল রোববার থেকে বিএনপি ঢাকার থানা ও ওয়ার্ডে কর্মী সমাবেশ ও জনসংযোগ শুরু করতে যাচ্ছে।
জামায়াতের তৎপরতা: জামায়াতের একটি সূত্র জানায়, ১২ মার্চের কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে ঢাকা মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি নুরুল ইসলামের নেতৃত্বে ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে দলটি।
এ ছাড়া মহাসমাবেশ উপলক্ষে জামায়াতের পক্ষ থেকে অভ্যর্থনা কমিটি, শৃঙ্খলা কমিটি, পার্কিং, স্বাস্থ্য, প্রচার, আবাসন কমিটিসহ কয়েকটি উপ-কমিটি গঠনের কাজও শুরু হয়েছে।
ঢাকা মহানগর জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম মাসুদ প্রথম আলোকে বলেন, ১২ মার্চের কর্মসূচিতে যদি ক্ষমতাসীন দল প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে চায়, তাহলে জোটগতভাবেই তা মোকাবিলা করা হবে। তিনি বলেন, মহাসমাবেশে ঢাকা ও আশপাশের এলাকার কর্মী-সমর্থকদের আসতে বলা হবে। এ ছাড়া অন্যান্য জেলা থেকেও সাধ্যমতো লোক উপস্থিত করার চেষ্টা থাকবে।
বিএনপির সূত্রগুলো জানায়, ১২ মার্চ আওয়ামী লীগের পাল্টা কর্মসূচি বা ক্ষমতাসীন দলটির পক্ষ থেকে কোনো প্রকার বাধা এলে, তা মোকাবিলা করার প্রস্তুতিও নেওয়া হচ্ছে। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে কোনো সংঘর্ষে জড়াতে চায় না দলটি। তাই পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির অজুহাতে ১২ মার্চ ঢাকায় কর্মসূচির ওপর পুলিশ নিষেধাজ্ঞা জারি করলে, বিএনপি পরদিন মহাসমাবেশ করবে। পরদিনও পুলিশ নিষেধাজ্ঞা দিলে, বিএনপি তার পরদিন কর্মসূচি পালন করবে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিতে বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট ১২ মার্চ ঢাকায় মহাসমাবেশ করবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মাহবুবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, মহাসমাবেশে প্রতিটি জেলা-উপজেলাসহ সব সাংগঠনিক শাখার প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে চায় বিএনপি। এ জন্য চেয়ারপারসনের সঙ্গে নেতারা বৈঠক করেছেন। তিনি বলেন, এই কর্মসূচির মাধ্যমে সংগঠনের একেবারে তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত নেতা-কর্মী-সমর্থকদের চাঙা করতে চায় বিএনপি; যাতে দাবি আদায়ে শুধু কর্মীরা নিজ নিজ এলাকায়ও সক্রিয় হয়ে ওঠেন।
সূত্রগুলো জানিয়েছে, ১২ মার্চের মহাসমাবেশ থেকে বিএনপি সর্বোচ্চ রাজনৈতিক সুবিধা নিতে চায়। শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি হলে বিপুল জনসমাগম ভবিষ্যৎ আন্দোলনকে আরও গতিশীল করবে। আর সরকারের বা আওয়ামী লীগের কারণে কর্মসূচি ঘিরে সহিংস কোনো ঘটনা ঘটলে, তাতে রাজনৈতিকভাবে বিএনপি লাভবান হবে বলে নেতারা মনে করেন।
বিএনপির ঢাকা মহানগরের আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকা প্রথম আলোকে বলেন, সরকার পায়ে পাড়া দিয়ে বিরোধী দলকে সহিংসতার দিকে ঠেলে দিতে চায়। কিন্তু বিএনপির সিদ্ধান্ত শান্তিপূর্ণভাবে সব কর্মসূচি পালন। তিনি বলেন, ১২ মার্চের কর্মসূচি নিয়ে কোনো খারাপ পরিস্থিতি তৈরি হলে তার দায় সরকারকে নিতে হবে।
বিএনপির দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, মহাসমাবেশ করার জন্য তাদের দল পল্টন ময়দান ব্যবহারের অনুমতি চেয়ে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কাছে চিঠি দিয়েছে। ক্রীড়া পরিষদ এখনো সিদ্ধান্ত জানায়নি।
বিএনপির নেতারা জানান, পল্টন ময়দানে অনুমতি না পেলে নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত রয়েছে তাঁদের।
যাঁদের নেতৃত্বে সমন্বয় কমিটি: মহাসমাবেশ সফল করতে ৪৫টি সমন্বয় কমিটির প্রধানদের সঙ্গে গত বুধবার খালেদা জিয়া বৈঠক করে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।
দলীয় সূত্র জানায়, কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে খন্দকার মোশাররফ হোসেন সিলেটের, মওদুদ আহমদ ঢাকার, এম কে আনোয়ার চট্টগ্রামের, মাহবুবুর রহমান রাজশাহীর, তরিকুল ইসলাম খুলনার, মির্জা আব্বাস বরিশালের, জমির উদ্দিন সরকার নোয়াখালীর, আ স ম হান্নান শাহ রংপুর ও কুড়িগ্রামের, রফিকুল ইসলাম মিয়া ফরিদপুরের, গয়েশ্বর চন্দ্র রায় যশোর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার, আবদুল মঈন খান ময়মনসিংহ ও শেরপুর, এম মোরশেদ খান বান্দরবান ও রাঙামাটি, আবদুল্লাহ আল নোমান টাঙ্গাইল ও দিনাজপুর; হাফিজউদ্দিন আহমদ কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও মাদারীপুর; আলতাফ হোসেন চৌধুরী ভোলা ও জামালপুর; সেলিমা রহমান ঝালকাঠি ও পটুয়াখালী; আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী মাগুরা, ওসমান ফারুক মেহেরপুর, ইনাম আহমেদ চৌধুরী সৈয়দপুর ও নীলফামারী, শমসের মবিন চৌধুরী মৌলভীবাজার, আবদুল আউয়াল মিন্টু ফেনীর, যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ নরসিংদী ও মানিকগঞ্জ; ইকবাল হাসান মাহমুদ বগুড়া ও পাবনা; শামসুজ্জামান নাটোর ও ঝিনাইদহ; এ জেড এম জাহিদ হোসেন সুনামগঞ্জ, রুহুল আলম চৌধুরী খাগড়াছড়ি, বরকতউল্লা চাঁদপুর, সালাহউদ্দিন আহমেদ রাজবাড়ী ও নারায়ণগঞ্জ; মোহাম্মদ শাহজাহান কুমিল্লার, রাজিয়া ফয়েজ নড়াইল, শাহজাহান ওমর কিশোরগঞ্জের, আবদুল মান্নান নেত্রকোনা, ফজলুর রহমান সিরাজগঞ্জ ও নওগাঁ, আবদুল মান্নান মুন্সিগঞ্জের দায়িত্বে আছেন।
এ ছাড়া মহাসমাবেশের আগে সবগুলো জেলায় কর্মিসভা করতে জেলা কমিটিগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, বিএনপি শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালনের জন্য নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছে।
ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবদুস সালাম জানিয়েছে, ১২ মার্চ সামনে রেখে কাল রোববার থেকে বিএনপি ঢাকার থানা ও ওয়ার্ডে কর্মী সমাবেশ ও জনসংযোগ শুরু করতে যাচ্ছে।
জামায়াতের তৎপরতা: জামায়াতের একটি সূত্র জানায়, ১২ মার্চের কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে ঢাকা মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি নুরুল ইসলামের নেতৃত্বে ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে দলটি।
এ ছাড়া মহাসমাবেশ উপলক্ষে জামায়াতের পক্ষ থেকে অভ্যর্থনা কমিটি, শৃঙ্খলা কমিটি, পার্কিং, স্বাস্থ্য, প্রচার, আবাসন কমিটিসহ কয়েকটি উপ-কমিটি গঠনের কাজও শুরু হয়েছে।
ঢাকা মহানগর জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম মাসুদ প্রথম আলোকে বলেন, ১২ মার্চের কর্মসূচিতে যদি ক্ষমতাসীন দল প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে চায়, তাহলে জোটগতভাবেই তা মোকাবিলা করা হবে। তিনি বলেন, মহাসমাবেশে ঢাকা ও আশপাশের এলাকার কর্মী-সমর্থকদের আসতে বলা হবে। এ ছাড়া অন্যান্য জেলা থেকেও সাধ্যমতো লোক উপস্থিত করার চেষ্টা থাকবে।
No comments