স্ট্যানফোর্ডের ফাইনালে সেরেনা
সেরেনা উইলিয়ামস হারিয়ে গেছেন। না, হারানো বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার প্রয়োজন নেই। উইলিয়ামস পরিবারের ছোট মেয়ে হারিয়ে গেছেন আসলে শৈশব-কৈশোরে। স্মৃতির চাকায় ভর করে চলে গেছেন ছোটবেলার সেই সময়ে। যে সময়ে তাঁর অপেক্ষা ছিল নিজের র্যাঙ্কিংটা আরেকটু বাড়িয়ে নেওয়া।
সেরেনাকে স্মৃতিচারী করেছে স্ট্যানফোর্ড ডব্লুটিএ টুর্নামেন্ট। মারিয়া শারাপোভাকে হারিয়ে উঠেছিলেন সেমিফাইনালে। পরশু জার্মানির স্যাবাইন লিসিস্কিকে হারিয়ে এই টুর্নামেন্টের ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছেন সেরেনা। ৬-১, ৬-২-এ জেতা এই ম্যাচটিই তাঁকে টেনে নিয়ে গেছে ছোটবেলায়। ‘নিজের কাছে আমাকে আবার সেই ছোট্টটি মনে হচ্ছে। যখন ছোট ছিলাম, স্বপ্ন ছিল ১০০-এর মধ্যে জায়গা করে নেব। এর পর ওয়াইল্ড কার্ড ছাড়াই গ্র্যান্ড স্লামে খেলব। আবার যেন সেই স্বপ্ন দেখছি’—বলেছেন মার্কিন টেনিস তারকা।
সাবেক ওয়ার্ল্ড নাম্বার ওয়ানকে সত্যিই আবার র্যাঙ্কিংয়ে ১০০-এর মধ্যে ফেরার স্বপ্ন দেখতে হচ্ছে। পা কেটে যাওয়া এবং ফুসফুসে রক্ত জমার কারণে প্রায় এক বছর কোর্টের বাইরে ছিলেন। র্যাঙ্কিংয়েও নেমে গিয়েছিলেন ১৬৯ নম্বরে। ধীরে ধীরে আবার ফিরছেন। ২০১০ উইম্বলডন ফাইনালের পর প্রথম উঠলেন কোনো ফাইনালে। স্ট্যানফোর্ডের ফাইনাল তো তাঁকে স্মৃতিচারী করবেই।
সেরেনাকে স্মৃতিচারী করেছে স্ট্যানফোর্ড ডব্লুটিএ টুর্নামেন্ট। মারিয়া শারাপোভাকে হারিয়ে উঠেছিলেন সেমিফাইনালে। পরশু জার্মানির স্যাবাইন লিসিস্কিকে হারিয়ে এই টুর্নামেন্টের ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছেন সেরেনা। ৬-১, ৬-২-এ জেতা এই ম্যাচটিই তাঁকে টেনে নিয়ে গেছে ছোটবেলায়। ‘নিজের কাছে আমাকে আবার সেই ছোট্টটি মনে হচ্ছে। যখন ছোট ছিলাম, স্বপ্ন ছিল ১০০-এর মধ্যে জায়গা করে নেব। এর পর ওয়াইল্ড কার্ড ছাড়াই গ্র্যান্ড স্লামে খেলব। আবার যেন সেই স্বপ্ন দেখছি’—বলেছেন মার্কিন টেনিস তারকা।
সাবেক ওয়ার্ল্ড নাম্বার ওয়ানকে সত্যিই আবার র্যাঙ্কিংয়ে ১০০-এর মধ্যে ফেরার স্বপ্ন দেখতে হচ্ছে। পা কেটে যাওয়া এবং ফুসফুসে রক্ত জমার কারণে প্রায় এক বছর কোর্টের বাইরে ছিলেন। র্যাঙ্কিংয়েও নেমে গিয়েছিলেন ১৬৯ নম্বরে। ধীরে ধীরে আবার ফিরছেন। ২০১০ উইম্বলডন ফাইনালের পর প্রথম উঠলেন কোনো ফাইনালে। স্ট্যানফোর্ডের ফাইনাল তো তাঁকে স্মৃতিচারী করবেই।
No comments