যাঁর জন্য চোখসহ চেহারা গেল তাঁকেই ক্ষমা
যাঁর জন্য তিনি চোখসহ সুন্দর চেহারা হারালেন, তাঁকেই ক্ষমা করে দিলেন ইরানি শিক্ষার্থী আমেনেহ বাহরামি। এতে চোখ হারানোর সাজা থেকে রক্ষা পেলেন অপরাধী তাঁরই সহপাঠী মাজিদ। গতকাল রোববার ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের ওয়েবসাইটে প্রচারিত খবরে এ কথা জানা যায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ে একই সঙ্গে পড়াশুনা করতেন আমেনেহ বাহরামি ও মাজিদ। বিয়ের প্রস্তাবে সাড়া না পেয়ে বাহরামির মুখমণ্ডলে এসিড ছোড়েন মাজিদ। এতে অন্ধ হয়ে যান বাহরামি। তাঁর মুখমণ্ডলে ভয়াবহ ক্ষতের সৃষ্টি হয়।
এসিড ছোড়ার অভিযোগে করা মামলায় বিচার শুরু হয় মাজিদের। আদালত মাজিদকে দোষী সাব্যস্ত করেন এবং তাঁকে অন্ধ করে দেওয়ার দণ্ডাদেশ দেন। রায় কার্যকর করতে সব ধরনের প্রস্তুতিও নেওয়া হয়। শেষ মুহূর্তে মাজিদকে ক্ষমা করে দেন বাহরামি। আদালত মাজিদের শাস্তি কার্যকর বন্ধ করার নির্দেশ দেন।
খবরে বলা হয়, আমেনেহ বাহরামির অনুরোধে তাঁর ওপর এসিড নিক্ষেপকারী মাজিদকে শেষ মুহূর্তে ক্ষমা করা হয়েছে।
রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ইসনাকে বাহরামি বলেন, ‘আল্লাহ পবিত্র কোরআনে শাস্তির কথা উল্লেখ করেছেন। একই সঙ্গে ক্ষমা করে দেওয়ার কথাও বলেছেন। শাস্তি দেওয়ার চেয়ে ক্ষমা করা মহৎ কাজ।’ বাহরামির মা বলেন, ‘মেয়েকে নিয়ে আমি গর্বিত।’
বিশ্ববিদ্যালয়ে একই সঙ্গে পড়াশুনা করতেন আমেনেহ বাহরামি ও মাজিদ। বিয়ের প্রস্তাবে সাড়া না পেয়ে বাহরামির মুখমণ্ডলে এসিড ছোড়েন মাজিদ। এতে অন্ধ হয়ে যান বাহরামি। তাঁর মুখমণ্ডলে ভয়াবহ ক্ষতের সৃষ্টি হয়।
এসিড ছোড়ার অভিযোগে করা মামলায় বিচার শুরু হয় মাজিদের। আদালত মাজিদকে দোষী সাব্যস্ত করেন এবং তাঁকে অন্ধ করে দেওয়ার দণ্ডাদেশ দেন। রায় কার্যকর করতে সব ধরনের প্রস্তুতিও নেওয়া হয়। শেষ মুহূর্তে মাজিদকে ক্ষমা করে দেন বাহরামি। আদালত মাজিদের শাস্তি কার্যকর বন্ধ করার নির্দেশ দেন।
খবরে বলা হয়, আমেনেহ বাহরামির অনুরোধে তাঁর ওপর এসিড নিক্ষেপকারী মাজিদকে শেষ মুহূর্তে ক্ষমা করা হয়েছে।
রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ইসনাকে বাহরামি বলেন, ‘আল্লাহ পবিত্র কোরআনে শাস্তির কথা উল্লেখ করেছেন। একই সঙ্গে ক্ষমা করে দেওয়ার কথাও বলেছেন। শাস্তি দেওয়ার চেয়ে ক্ষমা করা মহৎ কাজ।’ বাহরামির মা বলেন, ‘মেয়েকে নিয়ে আমি গর্বিত।’
No comments