নতুন মাত্রা আনলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিনা খার
ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের উন্নয়নে নেওয়া প্রতিটি উদ্যোগই দুই দেশের পারস্পরিক আস্থার সংকট নিরসনে আশার সঞ্চার করে থাকে। গত ২৭ জুলাই নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত ইন্দো-পাক পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকও এর ব্যতিক্রম ছিল না। পাকিস্তানের তরুণ পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিনা রব্বানি খার এ ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন।
আলোচনায় হিনা যে নতুন মাত্রা এনেছেন, তা ভারতের সংবাদপত্র-গুলোর শিরোনামেও স্পষ্ট হয়েছে। একটি পত্রিকার শিরোনাম ছিল, ‘ভারতকে মন্ত্রমুগ্ধ করলেন তরুণী হিনা’। আরেকটি পত্রিকার শিরোনাম ছিল, ‘ভারতের ওপর পাকিস্তানের হিনা সম্মোহন জাদু’। পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যমেও প্রায় একই ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।’
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি নিজেই বলেছেন, পাকিস্তানের ‘নমনীয় ভাবমূর্তি’ প্রকাশ করার উদ্দেশ্যেই হিনাকে (পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে) নিয়োগ করা হয়েছে। একের পর এক সন্ত্রাসী হামলা ও উগ্রবাদীদের তৎ পরতায় বিপর্যস্ত ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারের গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে হিনাকে ভারত সফরে পাঠানো হয়েছে বলে বিশ্লেষকেরাও মনে করছেন।
হিনা ভারতের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে যে অনেকটাই সক্ষম হয়েছেন, এ বিষয়ে তিনি নিজেও বেশ বুঝতে পেরেছেন। তবে বিনয়ের সঙ্গে খার বলেছেন, ‘আমি মনে করি, আমি আমার ব্যক্তিগত প্রোফাইল দিয়ে নয়, বরং আমি যে দেশ থেকে এসেছি, তার ভাবমূর্তি দিয়েই সবার নজর কাড়তে পেরেছি।’
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস এম কৃষ্ণাও হিনা রব্বানির ‘ব্যক্তিগত প্রোফাইলের’ প্রশংসা করেছেন। পাকিস্তানি পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে তিনি বলেছেন, ‘আপনি দেখতে সুন্দরী, শুধু সে কারণে নয়, বরং আপনি যে নতুন বৈচিত্র্যময় মাত্রা নিয়ে এসেছেন, সে কারণে ভারতের অর্ধেক মানুষ আপনার দিকে তাকিয়ে আছে।’
আলোচনায় হিনা যে নতুন মাত্রা এনেছেন, তা ভারতের সংবাদপত্র-গুলোর শিরোনামেও স্পষ্ট হয়েছে। একটি পত্রিকার শিরোনাম ছিল, ‘ভারতকে মন্ত্রমুগ্ধ করলেন তরুণী হিনা’। আরেকটি পত্রিকার শিরোনাম ছিল, ‘ভারতের ওপর পাকিস্তানের হিনা সম্মোহন জাদু’। পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যমেও প্রায় একই ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।’
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি নিজেই বলেছেন, পাকিস্তানের ‘নমনীয় ভাবমূর্তি’ প্রকাশ করার উদ্দেশ্যেই হিনাকে (পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে) নিয়োগ করা হয়েছে। একের পর এক সন্ত্রাসী হামলা ও উগ্রবাদীদের তৎ পরতায় বিপর্যস্ত ভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারের গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে হিনাকে ভারত সফরে পাঠানো হয়েছে বলে বিশ্লেষকেরাও মনে করছেন।
হিনা ভারতের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে যে অনেকটাই সক্ষম হয়েছেন, এ বিষয়ে তিনি নিজেও বেশ বুঝতে পেরেছেন। তবে বিনয়ের সঙ্গে খার বলেছেন, ‘আমি মনে করি, আমি আমার ব্যক্তিগত প্রোফাইল দিয়ে নয়, বরং আমি যে দেশ থেকে এসেছি, তার ভাবমূর্তি দিয়েই সবার নজর কাড়তে পেরেছি।’
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস এম কৃষ্ণাও হিনা রব্বানির ‘ব্যক্তিগত প্রোফাইলের’ প্রশংসা করেছেন। পাকিস্তানি পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে তিনি বলেছেন, ‘আপনি দেখতে সুন্দরী, শুধু সে কারণে নয়, বরং আপনি যে নতুন বৈচিত্র্যময় মাত্রা নিয়ে এসেছেন, সে কারণে ভারতের অর্ধেক মানুষ আপনার দিকে তাকিয়ে আছে।’
No comments