বিশ্বসেরা রেস্তোরাঁর বিদায়
বন্ধ হয়ে গেল বিশ্বখ্যাত স্প্যানিশ রেস্তোরাঁ এল বুলি। শেষ হলো রেস্তোরাঁ জগতের ২৭ বছরের গৌরবোজ্জ্বল এক অধ্যায়। এটি এখন এল বুলি ফাউন্ডেশনে রূপান্তরিত হবে। অলাভজনক এই প্রতিষ্ঠানে গুরুত্ব দেওয়া হবে সৃজনশীল রান্নার কৌশল এবং রান্না সম্পর্কে বিভিন্ন ধারণা বিনিময়ের ওপর।
এল বুল্লির ওয়েবসাইটে দেওয়া এক বিবৃতিতে রেস্তোরাঁর মালিক ও প্রধান শেফ ফেরান আড্রিয়া বলেন, ‘আমরা সত্যিই ভাগ্যবান, এমন কিছু করতে পেরেছি, যাতে নিজেরাই মুগ্ধ। এর প্রতিদান হিসেবে সমাজকে কিছু দেওয়া উচিত। সেই চিন্তা থেকেই ফাউন্ডেশন গড়ার সিদ্ধান্ত।’ তিনি বলেন, ফাউন্ডেশনের প্রধান উদ্দেশ্য দুটি। প্রথমত, একটি মহাফেজখানা গড়ে তোলা, যাতে এল বুলির এসব তথ্য থাকবে। দ্বিতীয়ত, এটি হবে সৃজনশীলতার কেন্দ্র। এতে ইন্টারনেটের মাধ্যমে খাবার সম্পর্কে নতুন নতুন সব ধারণা বিনিময় করা হবে। সৃজনশীল কেন্দ্রটি ২০১৪ সালের মধ্যে খোলা সম্ভব হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
স্পেনের বার্সেলোনা নগরের কাছে রোজেস শহরের রেস্তোরাঁ এল বুলি বিশ্বের সেরা ৫০টি রেস্তোরাঁর তালিকায় পাঁচবার স্থান পেয়ে রেকর্ড করে। আর এর মালিক ও প্রধান শেফ ফেরান আড্রিয়া রন্ধনকৌশলের জন্য অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছেন। ২০১০ সালে তিনি দশকের প্রধান রন্ধনবিদ ‘শেফ অব দ্য ডিকেইড’ নির্বাচিত হন।
বছরে ছয় মাস খোলা থাকত এল বুলি। গ্রাহকদের চাপের কারণে অধিকাংশ সময়ই ৫০ আসনের এই রেস্তোরাঁ লটারির মাধ্যমে বুকিং দেওয়া হতো। এত কিছুর পরও এই রেস্তোরাঁ কখনো লাভের মুখ দেখেনি।
এল বুল্লির ওয়েবসাইটে দেওয়া এক বিবৃতিতে রেস্তোরাঁর মালিক ও প্রধান শেফ ফেরান আড্রিয়া বলেন, ‘আমরা সত্যিই ভাগ্যবান, এমন কিছু করতে পেরেছি, যাতে নিজেরাই মুগ্ধ। এর প্রতিদান হিসেবে সমাজকে কিছু দেওয়া উচিত। সেই চিন্তা থেকেই ফাউন্ডেশন গড়ার সিদ্ধান্ত।’ তিনি বলেন, ফাউন্ডেশনের প্রধান উদ্দেশ্য দুটি। প্রথমত, একটি মহাফেজখানা গড়ে তোলা, যাতে এল বুলির এসব তথ্য থাকবে। দ্বিতীয়ত, এটি হবে সৃজনশীলতার কেন্দ্র। এতে ইন্টারনেটের মাধ্যমে খাবার সম্পর্কে নতুন নতুন সব ধারণা বিনিময় করা হবে। সৃজনশীল কেন্দ্রটি ২০১৪ সালের মধ্যে খোলা সম্ভব হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
স্পেনের বার্সেলোনা নগরের কাছে রোজেস শহরের রেস্তোরাঁ এল বুলি বিশ্বের সেরা ৫০টি রেস্তোরাঁর তালিকায় পাঁচবার স্থান পেয়ে রেকর্ড করে। আর এর মালিক ও প্রধান শেফ ফেরান আড্রিয়া রন্ধনকৌশলের জন্য অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছেন। ২০১০ সালে তিনি দশকের প্রধান রন্ধনবিদ ‘শেফ অব দ্য ডিকেইড’ নির্বাচিত হন।
বছরে ছয় মাস খোলা থাকত এল বুলি। গ্রাহকদের চাপের কারণে অধিকাংশ সময়ই ৫০ আসনের এই রেস্তোরাঁ লটারির মাধ্যমে বুকিং দেওয়া হতো। এত কিছুর পরও এই রেস্তোরাঁ কখনো লাভের মুখ দেখেনি।
No comments