ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে পার হলো অর্থবছরের শেষ সপ্তাহ
দেশের শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী ভাবের মধ্য দিয়ে ২০১০-১১ অর্থবছর শেষ হয়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে শেয়ারবাজারে মন্দাভাব শুরু হয়। কিন্তু জুন মাসের শেষ সপ্তাহে বাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যায়। এ সময়ে বাজারে মূল্য সূচক, দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ ও বাজার মূলধন বেশ খানিকটা বেড়েছে। এ সময় লেনদেন করা বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দামও বেড়েছে।
বাজার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, বাজারে তারল্য সংকটের পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার অভাবে দীর্ঘদিন ধরে বাজারে মন্দাভাব ছিল। কিন্তু সদ্য শুরু হওয়া ২০১১-১২ অর্থবছরে ঘোষিত বাজেটে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের মাধ্যমে অপ্রদর্শিত আয় বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ায় বাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেছে। একই সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঋণ আমানতের হারের ক্ষেত্রে কিছুটা শিথিলতা দেখানোয় বাজারে তারল্য সংকট কিছুটা কেটে যাবে এমন আশা করছেন বিনিয়োগকারীরা। আর এসব কারণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা আস্থা বেড়েছে। এর ফলে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, অপ্রদর্শিত আয় বিনিয়োগের মাধ্যমে বৈধ করার সুযোগ দেওয়ায় বাজারে সাময়িকভাবে ঊর্ধ্বমুখীভাব দেখা যেতে পারে। তবে বাজারে স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে হলে তারল্য সংকট কাটানোর পাশাপাশি ভালো শেয়ারের সরবরাহ বাড়াতে হবে। তা না হলে দীর্ঘমেয়াদে বাজারে স্থিতিশীলতা ধরে রাখা যাবে না। তারা বাজারে স্থিতিশীলতা আনার স্বার্থে ধীরে ধীরে সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বাজারে ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছেন। একই সঙ্গে যেসব কোম্পানির শেয়ার বাজারে আসার অপেক্ষায় রয়েছে, সেগুলো দ্রুত বাজারে আনার ব্যবস্থা করতে হবে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত সপ্তাহে পাঁচ দিনে ডিএসইতে চার হাজার দুই কোটি ৭৯ লাখ টাকার ৪১ কোটি ৯০ লাখ শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহের মোট লেনদেন দুই হাজার ২১৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকার ২৪ কোটি ৫৫ লাখ টাকার তুলনায় ৮০ দশমিক ৭৬ শতাংশ বেশি। অর্থবছরের শেষ সপ্তাহে অর্থাৎ গত সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে ৮০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহের গড় লেনদেনের পরিমাণ ছিল প্রায় ৪৪২ কোটি টাকা।
সপ্তাহের শুরুর দিন রোববার ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল দুই লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা। সপ্তাহের শেষ দিন বৃহস্পতিবার তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে দুই লাখ ৮৫ হাজার কোটি টাকায়। আর সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ছিল পাঁচ হাজার ৮৪৭ দশমিক ২৬ পয়েন্ট। সপ্তাহের শেষে তা বেড়ে ছয় হাজার ১১৭ দশমিক ২৩ পয়েন্টে উন্নীত হয়েছে। এ হিসাবে মূল্যসূচক ২৩৪ দশমিক ৬৬ পয়েন্ট বেড়েছে। শতাংশের হিসাবে যা ৪ দশমিক ৬২ শতাংশ। এ সপ্তাহে লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দর বেড়েছে। এ সময়ে দাম বেড়েছে ২২৩টির, কমেছে ৩৯টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে সাতটি কোম্পানির শেয়ারের দর।
সপ্তাহের লেনদেনের শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে ছিল ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, মবিল যমুনা, সাউথইস্ট ব্যাংক, এমআই সিমেন্ট, গ্রামীণফোন, বেক্সিমকো লিমিটেড, আফতাব অটোমোবাইল, ওয়ান ব্যাংক, লংকা বাংলা ফাইন্যান্স ও ন্যাশনাল ব্যাংক।
দাম বাড়ার দিক থেকে শীর্ষে ছিল ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, স্কয়ার টেক্সটাইল, বিচ হ্যাচারি, এমআই সিমেন্ট, কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, সাউথইস্ট ব্যাংক এবং মার্কেন্টাইল ব্যাংক।
বাজার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, বাজারে তারল্য সংকটের পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার অভাবে দীর্ঘদিন ধরে বাজারে মন্দাভাব ছিল। কিন্তু সদ্য শুরু হওয়া ২০১১-১২ অর্থবছরে ঘোষিত বাজেটে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের মাধ্যমে অপ্রদর্শিত আয় বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ায় বাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেছে। একই সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঋণ আমানতের হারের ক্ষেত্রে কিছুটা শিথিলতা দেখানোয় বাজারে তারল্য সংকট কিছুটা কেটে যাবে এমন আশা করছেন বিনিয়োগকারীরা। আর এসব কারণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা আস্থা বেড়েছে। এর ফলে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, অপ্রদর্শিত আয় বিনিয়োগের মাধ্যমে বৈধ করার সুযোগ দেওয়ায় বাজারে সাময়িকভাবে ঊর্ধ্বমুখীভাব দেখা যেতে পারে। তবে বাজারে স্থিতিশীলতা ধরে রাখতে হলে তারল্য সংকট কাটানোর পাশাপাশি ভালো শেয়ারের সরবরাহ বাড়াতে হবে। তা না হলে দীর্ঘমেয়াদে বাজারে স্থিতিশীলতা ধরে রাখা যাবে না। তারা বাজারে স্থিতিশীলতা আনার স্বার্থে ধীরে ধীরে সরকারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বাজারে ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছেন। একই সঙ্গে যেসব কোম্পানির শেয়ার বাজারে আসার অপেক্ষায় রয়েছে, সেগুলো দ্রুত বাজারে আনার ব্যবস্থা করতে হবে।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত সপ্তাহে পাঁচ দিনে ডিএসইতে চার হাজার দুই কোটি ৭৯ লাখ টাকার ৪১ কোটি ৯০ লাখ শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহের মোট লেনদেন দুই হাজার ২১৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকার ২৪ কোটি ৫৫ লাখ টাকার তুলনায় ৮০ দশমিক ৭৬ শতাংশ বেশি। অর্থবছরের শেষ সপ্তাহে অর্থাৎ গত সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে ৮০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহের গড় লেনদেনের পরিমাণ ছিল প্রায় ৪৪২ কোটি টাকা।
সপ্তাহের শুরুর দিন রোববার ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল দুই লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা। সপ্তাহের শেষ দিন বৃহস্পতিবার তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে দুই লাখ ৮৫ হাজার কোটি টাকায়। আর সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ছিল পাঁচ হাজার ৮৪৭ দশমিক ২৬ পয়েন্ট। সপ্তাহের শেষে তা বেড়ে ছয় হাজার ১১৭ দশমিক ২৩ পয়েন্টে উন্নীত হয়েছে। এ হিসাবে মূল্যসূচক ২৩৪ দশমিক ৬৬ পয়েন্ট বেড়েছে। শতাংশের হিসাবে যা ৪ দশমিক ৬২ শতাংশ। এ সপ্তাহে লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দর বেড়েছে। এ সময়ে দাম বেড়েছে ২২৩টির, কমেছে ৩৯টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে সাতটি কোম্পানির শেয়ারের দর।
সপ্তাহের লেনদেনের শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে ছিল ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, মবিল যমুনা, সাউথইস্ট ব্যাংক, এমআই সিমেন্ট, গ্রামীণফোন, বেক্সিমকো লিমিটেড, আফতাব অটোমোবাইল, ওয়ান ব্যাংক, লংকা বাংলা ফাইন্যান্স ও ন্যাশনাল ব্যাংক।
দাম বাড়ার দিক থেকে শীর্ষে ছিল ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, স্কয়ার টেক্সটাইল, বিচ হ্যাচারি, এমআই সিমেন্ট, কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, সাউথইস্ট ব্যাংক এবং মার্কেন্টাইল ব্যাংক।
No comments