অপেক্ষা শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তার
প্রথম চার দিনই বৃষ্টি বাগড়া দেওয়া বারবাডোজ টেস্ট পঞ্চম দিনের জন্যই যেন জমিয়ে রেখেছিল সব রোমাঞ্চ। কাল পঞ্চম দিনটা শুরুই হয়েছিল অনেকগুলো সম্ভাবনা নিয়ে। ঝুঁকি নিয়ে দ্রুত ইনিংস ঘোষণা করে বোলারদের পর্যাপ্ত সময় দেবে ভারত? ওয়েস্ট ইন্ডিজ কি রান তাড়া করবে, নাকি বেছে নেবে নিরাপদ পথ? মহেন্দ্র সিং ধোনি ঠিকই ঝুঁকি নিয়ে সকালেই ইনিংস ঘোষণা করলেন।
৮৩ ওভারে ২৮১ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নামা ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও বলছিল, রান তাড়া করার নেশাই তাদের। কিন্তু দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলায় লক্ষ্য পরিবর্তন। পরাজয়ের শঙ্কার কাছে হার মেনে ড্যারেন স্যামির দল ধরেছে ড্রয়ের পথ। সিমন্স (১৪) আর বারাথকে (২৭) ফিরিয়েছেন ইশান্ত, সারওয়ানকে (৮) প্রাভিন কুমার। ৫৫ রানেই ৩ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর হাল ধরেছেন ড্যারেন ব্রাভো (৪৫*) ও অভিজ্ঞ চন্দরপল (১২*)।
তার পরও অবশ্য শেষ মুহূর্তের রোমাঞ্চ আছেই। কারণ পর্যাপ্ত ওভার থাকায় সম্ভাবনা এখনো ফুরিয়ে যায়নি। চা-বিরতি পর্যন্ত ৪৬ ওভার শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১০৮ রান। জয়ের জন্য স্যামিদের দরকার ৩৭ ওভারে ১৭৩ রান। ভারতের দরকার ৭ উইকেট। ওয়েস্ট ইন্ডিজ কি শেষ মুহূর্তে জয়ের চেষ্টা চালাবে? ওয়েস্ট ইন্ডিজ করুক না করুক, শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তার আশায় ভারত সর্বাত্মক চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে।
কাল সকাল থেকেই বারবাডোজের আকাশে চকচকে রোদ। হারানো সময় কিছুটা পুষিয়ে নিতে খেলা শুরু হলো আধঘণ্টা আগে। ভারত প্রত্যাশিত দ্রুততায় রান তুলতে পারেনি। বলা ভালো, তুলতে দেননি এডওয়ার্ডস। দিনের শুরুতেই ফিরিয়েছেন বিরাট কোহলিকে। সেঞ্চুরির ২৮ রান দূরে থেকে দিন শুরু করা ভিভিএস লক্ষ্মণ (৮৬) পারেননি তিন অঙ্ক ছুঁতে। বোলার এবারও এডওয়ার্ডস। এরপর ধোনিকেও ফিরিয়ে ক্যারিয়ারে নবমবারের মতো ৫ উইকেট পেয়েছেন এই ফাস্ট বোলার। কাল ১৩ ওভারে ৪০ রান তুলে ইনিংস ঘোষণা করেছেন ধোনি।
চতুর্থ দিনেও অবশ্য খুব বেশি বাগড়া দেয়নি বৃষ্টি। খেলা বন্ধ ছিল ‘মাত্র’ ৯০ মিনিট। ভারত দিন শেষ করে ২৪০ রানের লিড নিয়ে। তবে সারা দিনে ৮৩.২ ওভার খেলে তুলেছে ২০৬ রান—জয় তাড়নার চেয়ে নিজেদের নিরাপদে নিয়ে যাওয়ার ভাবনাই বেশি ছিল ধোনির দলের।
চতুর্থ দিনের শুরুতেই মুরালি বিজয়কে হারায় ভারত। অভিনব মুকুন্দকে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে ৬৩ রানের জুটি গড়েন রাহুল দ্রাবিড়। মুকুন্দ প্রথম টেস্ট ফিফটির ঠিক আগে ফিরে যান এডওয়ার্ডসের অসাধারণ এক বাউন্সারে। ক্যারিয়ারে অসংখ্য রান করা কাট শটটা ইদানীং দ্রাবিড়ের সবচেয়ে বড় ‘শত্রু’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ৫৫ রান করে পরশুও স্লিপে ধরা পড়লেন কাট করতে গিয়ে।
৮৩ ওভারে ২৮১ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নামা ওয়েস্ট ইন্ডিজের শুরুটাও বলছিল, রান তাড়া করার নেশাই তাদের। কিন্তু দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলায় লক্ষ্য পরিবর্তন। পরাজয়ের শঙ্কার কাছে হার মেনে ড্যারেন স্যামির দল ধরেছে ড্রয়ের পথ। সিমন্স (১৪) আর বারাথকে (২৭) ফিরিয়েছেন ইশান্ত, সারওয়ানকে (৮) প্রাভিন কুমার। ৫৫ রানেই ৩ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর হাল ধরেছেন ড্যারেন ব্রাভো (৪৫*) ও অভিজ্ঞ চন্দরপল (১২*)।
তার পরও অবশ্য শেষ মুহূর্তের রোমাঞ্চ আছেই। কারণ পর্যাপ্ত ওভার থাকায় সম্ভাবনা এখনো ফুরিয়ে যায়নি। চা-বিরতি পর্যন্ত ৪৬ ওভার শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১০৮ রান। জয়ের জন্য স্যামিদের দরকার ৩৭ ওভারে ১৭৩ রান। ভারতের দরকার ৭ উইকেট। ওয়েস্ট ইন্ডিজ কি শেষ মুহূর্তে জয়ের চেষ্টা চালাবে? ওয়েস্ট ইন্ডিজ করুক না করুক, শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তার আশায় ভারত সর্বাত্মক চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে।
কাল সকাল থেকেই বারবাডোজের আকাশে চকচকে রোদ। হারানো সময় কিছুটা পুষিয়ে নিতে খেলা শুরু হলো আধঘণ্টা আগে। ভারত প্রত্যাশিত দ্রুততায় রান তুলতে পারেনি। বলা ভালো, তুলতে দেননি এডওয়ার্ডস। দিনের শুরুতেই ফিরিয়েছেন বিরাট কোহলিকে। সেঞ্চুরির ২৮ রান দূরে থেকে দিন শুরু করা ভিভিএস লক্ষ্মণ (৮৬) পারেননি তিন অঙ্ক ছুঁতে। বোলার এবারও এডওয়ার্ডস। এরপর ধোনিকেও ফিরিয়ে ক্যারিয়ারে নবমবারের মতো ৫ উইকেট পেয়েছেন এই ফাস্ট বোলার। কাল ১৩ ওভারে ৪০ রান তুলে ইনিংস ঘোষণা করেছেন ধোনি।
চতুর্থ দিনেও অবশ্য খুব বেশি বাগড়া দেয়নি বৃষ্টি। খেলা বন্ধ ছিল ‘মাত্র’ ৯০ মিনিট। ভারত দিন শেষ করে ২৪০ রানের লিড নিয়ে। তবে সারা দিনে ৮৩.২ ওভার খেলে তুলেছে ২০৬ রান—জয় তাড়নার চেয়ে নিজেদের নিরাপদে নিয়ে যাওয়ার ভাবনাই বেশি ছিল ধোনির দলের।
চতুর্থ দিনের শুরুতেই মুরালি বিজয়কে হারায় ভারত। অভিনব মুকুন্দকে নিয়ে দ্বিতীয় উইকেটে ৬৩ রানের জুটি গড়েন রাহুল দ্রাবিড়। মুকুন্দ প্রথম টেস্ট ফিফটির ঠিক আগে ফিরে যান এডওয়ার্ডসের অসাধারণ এক বাউন্সারে। ক্যারিয়ারে অসংখ্য রান করা কাট শটটা ইদানীং দ্রাবিড়ের সবচেয়ে বড় ‘শত্রু’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ৫৫ রান করে পরশুও স্লিপে ধরা পড়লেন কাট করতে গিয়ে।
No comments