আল-কায়েদা নিয়ে চিন্তিত ছিলেন ওসামা বিন লাদেন
জীবনের শেষ দিনগুলোতে আল-কায়েদার নানামুখী সমস্যা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছিলেন সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা ওসামা বিন লাদেন। সন্ত্রাসী নেটওয়ার্কটি পুনর্গঠন করতে প্রাণপণ চেষ্টাও করেছিলেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা ওয়াশিংটন পোস্ট গতকাল শনিবার এ তথ্য দিয়েছে।
পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদে ওসামার বাড়ি থেকে উদ্ধার করা নথিপত্র পর্যালোচনা করছেন এমন মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে পত্রিকাটি বলেছে, মৃত্যুর আগে আগে আল-কায়েদা নেতা তাঁর অনুসারীদের কাছ থেকে সংগঠনের নানা নেতিবাচক খবর পাচ্ছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রের চালকবিহীন বিমান হামলায় আল-কায়েদা সদস্যদের মৃত্যু এবং সংগঠনের আর্থিক দুরবস্থার কথা অনুসারীরা তাঁদের নেতাকে জানান।
ওয়াশিংটন পোস্ট জানায়, ওসামার কাছে সংগঠনটির নেতাদের কাছ থেকে এই তথ্য আসে যে আল-কায়েদা ‘গুপ্তচরবৃত্তির যুদ্ধে’ হেরে যাচ্ছে এবং ক্ষুদ্র তহবিল দিয়ে কাজ চালানো যাচ্ছে না।
পত্রিকাটি জানায়, মৃত্যুর আগে ওসামা একটি পাল্টা গোয়েন্দা ইউনিট খোলার অনুমোদন দেন। এই ইউনিটের কাজ হচ্ছে আল-কায়েদার ভেতরে থাকা বিশ্বাসঘাতক ও গুপ্তচরদের চিহ্নিত করে নিশ্চিহ্ন করা।
ওয়াশিংটন পোস্ট আরও জানায়, অনুসারীদের কাছ থেকে হতাশাজনক খবর পাওয়ার পর ওসামা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে তাঁর খেলাফত পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কর্তৃত্ব স্থাপনে এমনকি পরীক্ষামূলক পদক্ষেপ গ্রহণেও সংগঠনটির আঞ্চলিক সহায়তা কাঠামোতে ‘পর্যাপ্ত শক্তি’ নেই।
পত্রিকাটি বলেছে, ওসামার বাড়ি থেকে উদ্ধার করা যাবতীয় নথিপত্র পর্যালোচনা করে দেখতে বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। বলা হচ্ছে, এটাই হচ্ছে সন্ত্রাসবাদসংক্রান্ত সবচেয়ে বড় নথিপত্র উদ্ধারের ঘটনা।
যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাস দমন বিভাগের একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে পত্রিকাটি বলেছে, ওসামার কম্পিউটার থেকে উদ্ধার করা সর্বশেষ নথিপত্র থেকে জানা গেছে, ‘আল-কায়েদা নেতার প্রধান লক্ষ্যই ছিল যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে হামলা চালানো। এবং তিনি এটা যেকোনো মূল্যে বাস্তবায়ন করতে চেয়েছেন।’
গত ২ মে অ্যাবোটাবাদে যুক্তরাষ্ট্রের গোপন কমান্ডো অভিযানে মারা যান ওসামা বিন লাদেন।
পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদে ওসামার বাড়ি থেকে উদ্ধার করা নথিপত্র পর্যালোচনা করছেন এমন মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে পত্রিকাটি বলেছে, মৃত্যুর আগে আগে আল-কায়েদা নেতা তাঁর অনুসারীদের কাছ থেকে সংগঠনের নানা নেতিবাচক খবর পাচ্ছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রের চালকবিহীন বিমান হামলায় আল-কায়েদা সদস্যদের মৃত্যু এবং সংগঠনের আর্থিক দুরবস্থার কথা অনুসারীরা তাঁদের নেতাকে জানান।
ওয়াশিংটন পোস্ট জানায়, ওসামার কাছে সংগঠনটির নেতাদের কাছ থেকে এই তথ্য আসে যে আল-কায়েদা ‘গুপ্তচরবৃত্তির যুদ্ধে’ হেরে যাচ্ছে এবং ক্ষুদ্র তহবিল দিয়ে কাজ চালানো যাচ্ছে না।
পত্রিকাটি জানায়, মৃত্যুর আগে ওসামা একটি পাল্টা গোয়েন্দা ইউনিট খোলার অনুমোদন দেন। এই ইউনিটের কাজ হচ্ছে আল-কায়েদার ভেতরে থাকা বিশ্বাসঘাতক ও গুপ্তচরদের চিহ্নিত করে নিশ্চিহ্ন করা।
ওয়াশিংটন পোস্ট আরও জানায়, অনুসারীদের কাছ থেকে হতাশাজনক খবর পাওয়ার পর ওসামা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে তাঁর খেলাফত পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কর্তৃত্ব স্থাপনে এমনকি পরীক্ষামূলক পদক্ষেপ গ্রহণেও সংগঠনটির আঞ্চলিক সহায়তা কাঠামোতে ‘পর্যাপ্ত শক্তি’ নেই।
পত্রিকাটি বলেছে, ওসামার বাড়ি থেকে উদ্ধার করা যাবতীয় নথিপত্র পর্যালোচনা করে দেখতে বিভিন্ন সংস্থার সমন্বয়ে একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। বলা হচ্ছে, এটাই হচ্ছে সন্ত্রাসবাদসংক্রান্ত সবচেয়ে বড় নথিপত্র উদ্ধারের ঘটনা।
যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাস দমন বিভাগের একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে পত্রিকাটি বলেছে, ওসামার কম্পিউটার থেকে উদ্ধার করা সর্বশেষ নথিপত্র থেকে জানা গেছে, ‘আল-কায়েদা নেতার প্রধান লক্ষ্যই ছিল যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে হামলা চালানো। এবং তিনি এটা যেকোনো মূল্যে বাস্তবায়ন করতে চেয়েছেন।’
গত ২ মে অ্যাবোটাবাদে যুক্তরাষ্ট্রের গোপন কমান্ডো অভিযানে মারা যান ওসামা বিন লাদেন।
No comments