নাৎসি যুদ্ধাপরাধীর বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
একজন নাৎসি যুদ্ধাপরাধীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে নেদারল্যান্ড। ওই নাৎসি যুদ্ধাপরাধীর নাম ক্লাস ক্যারেল ফ্যাবার (৮৮)। ছয় দশক আগে নেদারল্যান্ডের একটি কারাগার থেকে পালানোর পর থেকে তিনি জার্মানিতে বসবাস করছেন।
নেদারল্যান্ডের বিচার বিভাগের একজন মুখপাত্র জানান, ডাচ বংশোদ্ভূত ফ্যাবারকে ফিরিয়ে আনার এটা শেষ পদক্ষেপ। এর আগে ১৯৫৪ ও ২০০৪ সালে দুই দফায় ফ্যাবারকে হস্তান্তরের দাবি জানানো হয়। কিন্তু জার্মানির একটি আদালত দুবারই তা প্রত্যাখ্যান করেন। ১৯৫৭ সালে জার্মানির পৃথক একটি আদালতে ফ্যাবারের বিচার করা হয় এবং তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
১৯৪৭ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ২২ জন ইহুদিকে হত্যার দায়ে একটি ডাচ আদালত ফ্যাবারকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন। পরে সাজা কমিয়ে তাঁকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এরপর ১৯৫২ সালে ফ্যাবার নেদারল্যান্ডের পশ্চিমাঞ্চলীয় ব্রেডা কারাগার থেকে সাবেক এসএস বাহিনীর ছয় বন্দীকে সঙ্গে নিয়ে জার্মানিতে পালিয়ে যান। অ্যাডলফ হিটলারের সুরক্ষার জন্য এসএস বাহিনী গঠন করা হয়েছিল।
ফ্যাবার ১৯৪৩ থেকে ১৯৪৪ সাল পর্যন্ত নেদারল্যান্ডের ওয়েস্টারবর্কের কনসেনট্রেশন ক্যাম্পের শবচুল্লির দেখাশোনার কাজ কাজ করতেন।
নেদারল্যান্ডের বিচার বিভাগের একজন মুখপাত্র জানান, ডাচ বংশোদ্ভূত ফ্যাবারকে ফিরিয়ে আনার এটা শেষ পদক্ষেপ। এর আগে ১৯৫৪ ও ২০০৪ সালে দুই দফায় ফ্যাবারকে হস্তান্তরের দাবি জানানো হয়। কিন্তু জার্মানির একটি আদালত দুবারই তা প্রত্যাখ্যান করেন। ১৯৫৭ সালে জার্মানির পৃথক একটি আদালতে ফ্যাবারের বিচার করা হয় এবং তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
১৯৪৭ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ২২ জন ইহুদিকে হত্যার দায়ে একটি ডাচ আদালত ফ্যাবারকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন। পরে সাজা কমিয়ে তাঁকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এরপর ১৯৫২ সালে ফ্যাবার নেদারল্যান্ডের পশ্চিমাঞ্চলীয় ব্রেডা কারাগার থেকে সাবেক এসএস বাহিনীর ছয় বন্দীকে সঙ্গে নিয়ে জার্মানিতে পালিয়ে যান। অ্যাডলফ হিটলারের সুরক্ষার জন্য এসএস বাহিনী গঠন করা হয়েছিল।
ফ্যাবার ১৯৪৩ থেকে ১৯৪৪ সাল পর্যন্ত নেদারল্যান্ডের ওয়েস্টারবর্কের কনসেনট্রেশন ক্যাম্পের শবচুল্লির দেখাশোনার কাজ কাজ করতেন।
No comments