পাকিস্তানে হামলার চেষ্টা নস্যাৎ, দুই জঙ্গি আটক
পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে গতকালশুক্রবার আত্মঘাতী হামলা চালানোর প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিরাপত্তাকর্মীরা দুই জঙ্গিকে আটক করেছে। ওই দুই জঙ্গি পার্লামেন্ট ভবন এবং জনাকীর্ণ মার্কেটসংলগ্ন একটি মসজিদে হামলা চালাতে যাচ্ছিল বলে কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন।
পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রেহমান মালিক রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বলেন, ‘আমরা পার্লামেন্ট ভবন ও একটি মসজিদে আত্মঘাতী হামলা চালানোর চেষ্টা নস্যাৎ করতে সক্ষম হয়েছি। এ ঘটনায় দুজনকে আটক করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, আটক ব্যক্তিদের একজন উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় বান্নু শহর থেকে এসেছে। সে এফ৮-১ এলাকার একটি মসজিদে বোমা হামলা চালাতে যাচ্ছিল। ওই এলাকায় মূলত বিদেশি ও বিত্তবান পাকিস্তানিরা বসবাস করে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, দ্বিতীয় ব্যক্তির লক্ষ্যস্থল ছিল কড়া নিরাপত্তায় ঘেরা পার্লামেন্ট ও তার পার্শ্ববর্তী কয়েকটি ভবন। মালিক বলেন, আত্মঘাতী হামলা চালিয়ে ‘গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’দের হত্যা করাই ছিল তার মূল লক্ষ্য।
ইসলামাবাদ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বনি আমিন বলেছেন, আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে সুইসাইড জ্যাকেট উদ্ধার করা হয়েছে। রেহমান মালিক বলেন, তাদের সহযোগীদের ধরার চেষ্টা চলছে।
২০০৭ সালে ইসলামাবাদের লাল মসজিদে সেনা অভিযান চালানোর পর তালেবানপন্থীরা রাজধানীতে আত্মঘাতী হামলার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ২০০৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত পাকিস্তানে প্রায় চার হাজার লোক এ-জাতীয় হামলায় নিহত হয়েছে।
সর্বশেষ ১১ নভেম্বর করাচির একটি পুলিশ ভবনে জঙ্গি হামলায় ১৮ জন লোক নিহত হয়। জঙ্গি হামলা বেড়ে যাওয়ায় সম্প্রতি ইসলামাবাদে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রেহমান মালিক রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বলেন, ‘আমরা পার্লামেন্ট ভবন ও একটি মসজিদে আত্মঘাতী হামলা চালানোর চেষ্টা নস্যাৎ করতে সক্ষম হয়েছি। এ ঘটনায় দুজনকে আটক করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, আটক ব্যক্তিদের একজন উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় বান্নু শহর থেকে এসেছে। সে এফ৮-১ এলাকার একটি মসজিদে বোমা হামলা চালাতে যাচ্ছিল। ওই এলাকায় মূলত বিদেশি ও বিত্তবান পাকিস্তানিরা বসবাস করে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, দ্বিতীয় ব্যক্তির লক্ষ্যস্থল ছিল কড়া নিরাপত্তায় ঘেরা পার্লামেন্ট ও তার পার্শ্ববর্তী কয়েকটি ভবন। মালিক বলেন, আত্মঘাতী হামলা চালিয়ে ‘গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’দের হত্যা করাই ছিল তার মূল লক্ষ্য।
ইসলামাবাদ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বনি আমিন বলেছেন, আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে সুইসাইড জ্যাকেট উদ্ধার করা হয়েছে। রেহমান মালিক বলেন, তাদের সহযোগীদের ধরার চেষ্টা চলছে।
২০০৭ সালে ইসলামাবাদের লাল মসজিদে সেনা অভিযান চালানোর পর তালেবানপন্থীরা রাজধানীতে আত্মঘাতী হামলার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। ২০০৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত পাকিস্তানে প্রায় চার হাজার লোক এ-জাতীয় হামলায় নিহত হয়েছে।
সর্বশেষ ১১ নভেম্বর করাচির একটি পুলিশ ভবনে জঙ্গি হামলায় ১৮ জন লোক নিহত হয়। জঙ্গি হামলা বেড়ে যাওয়ায় সম্প্রতি ইসলামাবাদে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
No comments