কানাডায় মহাত্মা গান্ধীর ভাস্কর্য উন্মোচিত
কানাডার উইনিপেগ শহরে কানাডিয়ান মিউজিয়াম অব হিউম্যান রাইটসে (সিএমএইচআর) ভারতের জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীর একটি ব্রোঞ্জের ভাস্কর্য উন্মোচন করা হয়েছে। গত বুধবার কানাডায় নিযুক্ত ভারতের হাই কমিশনার শশীশেখর জাভাই আনুষ্ঠানিকভাবে এ ভাস্কর্য উন্মোচন করেন।
ভারত সরকার ২০০৪ সালে বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে ৫০০ কেজি ওজনের এ ভাস্কর্যটি কানাডাকে উপহার দেয়। উন্মোচন অনুষ্ঠানে হাই কমিশনার বলেন, ‘মহাত্মা গান্ধীর শান্তি ও ন্যায়বিচারের বার্তা সারা বিশ্বের মানুষের জন্য। সেখানে আমরা কোথায় অবস্থান করছি, সেটা বিবেচ্য নয়। আমি মনে করি, সিএমএইচআরের মতো প্রতিষ্ঠানে এমন ব্যক্তির ভাস্কর্য স্থাপনের সিদ্ধান্ত যুক্তিযুক্ত।’ তিনি আরও বলেন, ‘মহাত্মা গান্ধী বিশ্বাস করতেন, মানবাধিকার অবিচ্ছেদ্য, শর্তহীন ও আপসহীন।’
ভাস্কর্য উন্মোচন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, ইনডিয়ান চ্যাপ্টার অব উইনিপেগ চেম্বার অব কমার্সের চেয়ারম্যান হেমন্ত শাহ। তিনি বলেন, ‘আজ আমাদের জন্য গর্বের দিন। সব ভারতীয় বিশেষত গুজরাটের জনগণের জন্য খুশির দিন।’
বিশিষ্ট ভাস্কর রাম ভানজি সুতর মহাত্মা গান্ধীর এই ভাস্কর্য তৈরি করেন। গত ছয় বছর এটি উইনিপেগের বিশাল বিপণিকেন্দ্র ফোর্ক মার্কেট বিল্ডিংয়ে ছিল। এখন ভাস্কর্যটি স্থায়ীভাবে সিএমএইচআরে স্থাপন করা হলো।
ভারত সরকার ২০০৪ সালে বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে ৫০০ কেজি ওজনের এ ভাস্কর্যটি কানাডাকে উপহার দেয়। উন্মোচন অনুষ্ঠানে হাই কমিশনার বলেন, ‘মহাত্মা গান্ধীর শান্তি ও ন্যায়বিচারের বার্তা সারা বিশ্বের মানুষের জন্য। সেখানে আমরা কোথায় অবস্থান করছি, সেটা বিবেচ্য নয়। আমি মনে করি, সিএমএইচআরের মতো প্রতিষ্ঠানে এমন ব্যক্তির ভাস্কর্য স্থাপনের সিদ্ধান্ত যুক্তিযুক্ত।’ তিনি আরও বলেন, ‘মহাত্মা গান্ধী বিশ্বাস করতেন, মানবাধিকার অবিচ্ছেদ্য, শর্তহীন ও আপসহীন।’
ভাস্কর্য উন্মোচন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, ইনডিয়ান চ্যাপ্টার অব উইনিপেগ চেম্বার অব কমার্সের চেয়ারম্যান হেমন্ত শাহ। তিনি বলেন, ‘আজ আমাদের জন্য গর্বের দিন। সব ভারতীয় বিশেষত গুজরাটের জনগণের জন্য খুশির দিন।’
বিশিষ্ট ভাস্কর রাম ভানজি সুতর মহাত্মা গান্ধীর এই ভাস্কর্য তৈরি করেন। গত ছয় বছর এটি উইনিপেগের বিশাল বিপণিকেন্দ্র ফোর্ক মার্কেট বিল্ডিংয়ে ছিল। এখন ভাস্কর্যটি স্থায়ীভাবে সিএমএইচআরে স্থাপন করা হলো।
No comments