ঢাকা_চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭০ কিমিজুড়ে ১২ ঘণ্টা যানজট- ৪ স্থানে দুর্ঘটনা
ঢাকা_চট্টগ্রাম মহাসড়কে বুধবার রাতে পৃথক
৪টি সড়ক দুর্ঘটনার ফলে ওই মহাসড়কের প্রায় ৭০ কিমি এলাকায় বৃহস্পতিবার
দুপুর পর্যনত্ম তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয় । এতে দূরপালস্নার বাসের যাত্রীদের
সীমাহীন দুর্ভোগের মধ্যে পড়তে হয়।
জানা যায়, বুধবার রাত
সোয়া ১০টায় ওই মহাসড়কের ইলিয়টগঞ্জে একটি ট্রাক ও মেঘনা_গোমতী সেতুর ওপর
ঢাকাগামী একটি গম বোঝাই ট্রাক বিকল হয়ে পড়ে এবং রাত ২টায় মহাসড়কের শহীদনগর
নামক স্থানে চট্টগ্রামগামী অপর একটি ট্রাক মহাসড়কের ওপর উল্টে গেলে মহাসড়কে
তীব্র যাজনটের সৃষ্টি হয়। ওই ৩টি ট্রাক সড়াতে হাইওয়ে পুলিশ যখন রেকার নিয়ে
চেষ্টা করছিল ঠিক তখনই মহাসড়কের আমিরাবাদ নামক স্থানে ভোর ৪টার দিকে দু'টি
ট্রাক ও ঢাকাগামী একটি বাসের মধ্যে ত্রিমুখী সংঘর্ষের ফলে ১২ ঘণ্টা
মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকে। দীর্ঘ ওই যানজটের ফলে মহাসড়কজুড়ে কয়েক
হাজার যানবাহনের যাত্রীদের পোহাতে হয় চরম দুভের্াগ। ফলে মহাসড়কের পশ্চিমে
মেঘনা সেতু এলাকা হতে পূর্বে কুমিলস্নার ময়নামতী এবং পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড
পর্যনত্ম মহাসড়কজুড়ে দীর্ঘ প্রায় ৭০ কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়। এ সময়
কিছু যানবাহন কুমিলস্না শহর দিয়ে অতিক্রম করার সময় শহরেও যানজট দেখা দেয়।
হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির উপপরির্দশক নন্দন কানত্মি ধর ও সার্জেন্ট ফজলুর রহমান জানান, হাইওয়ে পুলিশের নিজস্ব রেকার না থাকায়, ৭০ কিলোমিটার দূরবতর্ী কুমিলস্না শহর থেকে রেকার আনার আগেই যানবাহন চালকরা এলোপাতাড়ি গাড়ি চালিয়ে সড়কজুড়ে সৃষ্টি করে তীব্র যানজটের। বিকল হওয়া ও দুর্ঘটনাকবলিত গাড়িগুলোকে অন্যত্র সরিয়ে নিলে দুপুর ১২টায় ধীরে ধীরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির উপপরির্দশক নন্দন কানত্মি ধর ও সার্জেন্ট ফজলুর রহমান জানান, হাইওয়ে পুলিশের নিজস্ব রেকার না থাকায়, ৭০ কিলোমিটার দূরবতর্ী কুমিলস্না শহর থেকে রেকার আনার আগেই যানবাহন চালকরা এলোপাতাড়ি গাড়ি চালিয়ে সড়কজুড়ে সৃষ্টি করে তীব্র যানজটের। বিকল হওয়া ও দুর্ঘটনাকবলিত গাড়িগুলোকে অন্যত্র সরিয়ে নিলে দুপুর ১২টায় ধীরে ধীরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
No comments