কাপ্তাই হ্রদে পানি কমছে ॥ বিদ্যুত উৎপাদন ঝুঁকিতে- চট্টগ্রামে লোডশেডিং
কাপ্তাই হ্রদের পানি দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে।
এতে চট্টগ্রামে বিদ্যুত উৎপাদন আরও ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। এরই মধ্যে
চট্টগ্রামে লোডশেডিং তীব্র আকার ধারণ করেছে।
লোডশেডিং
চলছে ২ : ১ অনুপাতে। অর্থাৎ দু'ঘণ্টা বিদু্যতহীনতার বিপরীতে সরবরাহ
একঘণ্টা। পিডিবি প্রকৌশলীরা জানিয়েছেন, সামনের গ্রীষ্মে এ অনুপাতও ছাড়িয়ে
যাবে।
পিডিবি সূত্র জানায়, কাপ্তাই হ্রদে পানির মজুদ এখন দ্রম্নত কমতে শুরম্ন করেছে। গরম অনুভূত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাষ্প প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় হ্রদের পানি দ্রম্নত শুকিয়ে যাচ্ছে। হ্রদে এখন স্বাভাবিকের চেয়ে ১০ ফুটের বেশি পানি কম। পানির উচ্চতা নেমে এসেছে ৮৪ ফুট এমএসএলে। এ অবস্থায় তিনটি ইউনিট ব্যাপক বিদু্যত চাহিদার কারণে দিনরাত উৎপাদন করছে। ফলে বাষ্প ছাড়াও পানি টারবাইন পথে কর্ণফুলীতে পড়ছে। সামনের গ্রীষ্মের মজুদ অবস্থা এখন থেকেই ধরে রাখার ব্যবস্থা নিতে হলে বিদু্যত উৎপাদন কমিয়ে দিতে হবে। আবার পার্বত্য এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা সচল রাখতেও হ্রদে পানি মজুদ বাধ্যতামূলক। এসব নিয়ে কাপ্তাই বিদু্যত কর্তৃপ সঙ্কটে পড়েছে। তারা আশঙ্কা করেছে, বিদু্যত উৎপাদন সামনের দিনগুলোতে আরও কমিয়ে দিতে হবে। অন্যদিকে গ্যাসের অভাবে রাউজান তাপ বিদু্যত কেন্দ্রের একটি কেন্দ্র বন্ধ রয়েছে। কাফকো মার্চ মাসের সিডিউল শাটডাউন পিরিয়ড শেষ করে এপ্রিলে উৎপাদনে গেলে এ কেন্দ্রটিও বন্ধ হয়ে যাবে। এখন শুধু বর্ষায় শিকলবাহার রেন্টাল পাওয়ার পস্ন্যান্ট। ৫০ মেগাওয়াট মতার এ কেন্দ্রটি পরীামূলকভাবে বিদু্যত উৎপাদন করছে। এখনও এ কেন্দ্রটির পারফরমেন্স টেস্ট সম্পন্ন হয়নি। সংশিস্নষ্ট মনিটরিং কমিটির উপস্থিতিতে নিরবচ্ছিন্ন ৭২ ঘণ্টা বিদু্যত উৎপাদন পর্যবেণ না করা পর্যনত্ম বাণিজ্যিকভাবে বিদু্যত উৎপাদন নিশ্চিত হবে না এখানে। অবশ্য আরও ৫০ মেগাওয়াট মতার পিকিং পাওয়ার পস্ন্যান্ট এপ্রিলে উৎপাদনে যেতে পারে। এ দু'টি কেন্দ্র বিদু্যত উৎপাদন বাড়ালেও চট্টগ্রামে বিদু্যত চাহিদা পূরণে সম নয়।
পিডিবি সূত্র জানায়, কাপ্তাই হ্রদে পানির মজুদ এখন দ্রম্নত কমতে শুরম্ন করেছে। গরম অনুভূত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাষ্প প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় হ্রদের পানি দ্রম্নত শুকিয়ে যাচ্ছে। হ্রদে এখন স্বাভাবিকের চেয়ে ১০ ফুটের বেশি পানি কম। পানির উচ্চতা নেমে এসেছে ৮৪ ফুট এমএসএলে। এ অবস্থায় তিনটি ইউনিট ব্যাপক বিদু্যত চাহিদার কারণে দিনরাত উৎপাদন করছে। ফলে বাষ্প ছাড়াও পানি টারবাইন পথে কর্ণফুলীতে পড়ছে। সামনের গ্রীষ্মের মজুদ অবস্থা এখন থেকেই ধরে রাখার ব্যবস্থা নিতে হলে বিদু্যত উৎপাদন কমিয়ে দিতে হবে। আবার পার্বত্য এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা সচল রাখতেও হ্রদে পানি মজুদ বাধ্যতামূলক। এসব নিয়ে কাপ্তাই বিদু্যত কর্তৃপ সঙ্কটে পড়েছে। তারা আশঙ্কা করেছে, বিদু্যত উৎপাদন সামনের দিনগুলোতে আরও কমিয়ে দিতে হবে। অন্যদিকে গ্যাসের অভাবে রাউজান তাপ বিদু্যত কেন্দ্রের একটি কেন্দ্র বন্ধ রয়েছে। কাফকো মার্চ মাসের সিডিউল শাটডাউন পিরিয়ড শেষ করে এপ্রিলে উৎপাদনে গেলে এ কেন্দ্রটিও বন্ধ হয়ে যাবে। এখন শুধু বর্ষায় শিকলবাহার রেন্টাল পাওয়ার পস্ন্যান্ট। ৫০ মেগাওয়াট মতার এ কেন্দ্রটি পরীামূলকভাবে বিদু্যত উৎপাদন করছে। এখনও এ কেন্দ্রটির পারফরমেন্স টেস্ট সম্পন্ন হয়নি। সংশিস্নষ্ট মনিটরিং কমিটির উপস্থিতিতে নিরবচ্ছিন্ন ৭২ ঘণ্টা বিদু্যত উৎপাদন পর্যবেণ না করা পর্যনত্ম বাণিজ্যিকভাবে বিদু্যত উৎপাদন নিশ্চিত হবে না এখানে। অবশ্য আরও ৫০ মেগাওয়াট মতার পিকিং পাওয়ার পস্ন্যান্ট এপ্রিলে উৎপাদনে যেতে পারে। এ দু'টি কেন্দ্র বিদু্যত উৎপাদন বাড়ালেও চট্টগ্রামে বিদু্যত চাহিদা পূরণে সম নয়।
No comments